তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে নিম্ন আয়ের মানুষের মধ্যে ১০ টাকা মূল্যে চাল
সরবরাহের জন্য মাঠ প্রশাসনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে বেশ কিছু
অঞ্চলে তা সরবরাহ করা হচ্ছে, বাকি এলাকাগুলোতে শিগগিরই বিতরণ শুরু করা হবে।
রাজধানীতেও তা চালু করা হবে।
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে সাংবাদিকেরা তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গেলে এক প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ এ আহ্বান জানান।
হাছান মাহমুদ বলেন, জনগণকে রাস্তায় অহেতুক ঘোরাফেরা না করার জন্য সরকার ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তবে রাস্তায় যে কেউ প্রয়োজনে যেতেই পারেন। রাস্তায় গেলেই কাউকে হয়রানি করাটা দুঃখজনক।
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, প্রয়োজনে অবশ্যই যে কেউ রাস্তায় বের হতে পারে, তবে বিনা প্রয়োজনেও কেউ যদি বের হয়, তাকে বুঝিয়ে ঘরে পাঠিয়ে দেওয়ার জন্য পুলিশ সদর দপ্তর থেকে মাঠপর্যায়ের পুলিশকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তাই কেউ ঘর থেকে বের হলেই তাকে হয়রানি করতে হবে, তা সঠিক নয়।
চিকিৎসাক্ষেত্রে গবেষণায় ব্যয় বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করে হাছান মাহমুদ বলেন, আমরা একটি জীবাণু মোকাবিলা করতে পারিনি, পরাস্ত করতে পারিনি। অর্থাৎ আমরা দেখতে পাচ্ছি, পৃথিবীতে মেডিকেল রিসার্চের জন্য সরকারি ব্যয় হচ্ছে ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা মাত্র কয়েকটি অত্যাধুনিক সামরিক বিমান তৈরির ব্যয়ের সমান। অথচ আমরা একে অপরের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য ক্রমাগত সামরিক ব্যয় বাড়িয়ে চলেছি। ২০১৭ সালের তুলনায় ২০১৮ সালে সামরিক ব্যয় বেড়েছে ২ দশমিক ৬ শতাংশ। এ ব্যয় দিন দিন বাড়ছে।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দিন হাজারো মানুষের জড়ো হওয়া প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, দেখতে পেলাম দেশের সব মানুষ যখন বৈশ্বিক দুর্যোগ মোকাবিলা করার জন্য ঘরে অবস্থান করছে ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছে, তখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, গুলশানের বিএনপির কার্যালয় ও রাস্তায় শত শত লোক জমায়েত হয়েছে।
হাছান মাহমুদ বলেন, বৈশ্বিক এই দুর্যোগ মোকাবিলা করার জন্য যখন স্বাধীনতা দিবসের সব অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে এবং সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দেওয়া বাতিল করা হয়েছে, সেখানে শত শত লোকের জমায়েত চরম দায়িত্বহীনতা ছাড়া আর কিছুই নয়।
এ সময় তথ্যমন্ত্রী নিম্ন আয়ের মানুষকে সহায়তা করতে সমাজের বিত্তবান মানুষদের প্রতিও আহ্বান জানান।
এম/এইচ/টি
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে সাংবাদিকেরা তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গেলে এক প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ এ আহ্বান জানান।
হাছান মাহমুদ বলেন, জনগণকে রাস্তায় অহেতুক ঘোরাফেরা না করার জন্য সরকার ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তবে রাস্তায় যে কেউ প্রয়োজনে যেতেই পারেন। রাস্তায় গেলেই কাউকে হয়রানি করাটা দুঃখজনক।
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, প্রয়োজনে অবশ্যই যে কেউ রাস্তায় বের হতে পারে, তবে বিনা প্রয়োজনেও কেউ যদি বের হয়, তাকে বুঝিয়ে ঘরে পাঠিয়ে দেওয়ার জন্য পুলিশ সদর দপ্তর থেকে মাঠপর্যায়ের পুলিশকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তাই কেউ ঘর থেকে বের হলেই তাকে হয়রানি করতে হবে, তা সঠিক নয়।
চিকিৎসাক্ষেত্রে গবেষণায় ব্যয় বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করে হাছান মাহমুদ বলেন, আমরা একটি জীবাণু মোকাবিলা করতে পারিনি, পরাস্ত করতে পারিনি। অর্থাৎ আমরা দেখতে পাচ্ছি, পৃথিবীতে মেডিকেল রিসার্চের জন্য সরকারি ব্যয় হচ্ছে ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা মাত্র কয়েকটি অত্যাধুনিক সামরিক বিমান তৈরির ব্যয়ের সমান। অথচ আমরা একে অপরের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য ক্রমাগত সামরিক ব্যয় বাড়িয়ে চলেছি। ২০১৭ সালের তুলনায় ২০১৮ সালে সামরিক ব্যয় বেড়েছে ২ দশমিক ৬ শতাংশ। এ ব্যয় দিন দিন বাড়ছে।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দিন হাজারো মানুষের জড়ো হওয়া প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, দেখতে পেলাম দেশের সব মানুষ যখন বৈশ্বিক দুর্যোগ মোকাবিলা করার জন্য ঘরে অবস্থান করছে ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছে, তখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, গুলশানের বিএনপির কার্যালয় ও রাস্তায় শত শত লোক জমায়েত হয়েছে।
হাছান মাহমুদ বলেন, বৈশ্বিক এই দুর্যোগ মোকাবিলা করার জন্য যখন স্বাধীনতা দিবসের সব অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে এবং সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দেওয়া বাতিল করা হয়েছে, সেখানে শত শত লোকের জমায়েত চরম দায়িত্বহীনতা ছাড়া আর কিছুই নয়।
এ সময় তথ্যমন্ত্রী নিম্ন আয়ের মানুষকে সহায়তা করতে সমাজের বিত্তবান মানুষদের প্রতিও আহ্বান জানান।
এম/এইচ/টি