করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় বাংলাদেশ-ভারত এক সঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
বুধবার বিকেলে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফোন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পরিস্থিতি মোকাবেলায় দুই দেশই খাদ্য উৎপাদনের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম জানান, বিকেল ৫ টা ৫০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে টেলিফোন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কোভিড-১৯ মহামারিতে সৃষ্ট পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রায় ১২ মিনিট কথা বলেন দুই নেতা। শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশের জনগণকে নববর্ষ ও রমজানের শুভেচ্ছাও জানান মোদি।
প্রেস সচিব বলেন, করোনা ভাইরাস মহামারি সংক্রমণ প্রতিরোধ এবং এ মহামারিতে সম্ভাব্য খাদ্য সঙ্কট মোকাবিলায় খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে নিজ নিজ সরকারের নেওয়া উদ্যোগগুলো তুলে ধরেন দুই প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে গত মার্চে করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় সার্কভুক্ত দেশগুলোকে এক হওয়ার প্রস্তাব দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার এই প্রস্তাবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সার্কভুক্ত অধিকাংশ রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান সমর্থন জানান।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এন
বুধবার বিকেলে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফোন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পরিস্থিতি মোকাবেলায় দুই দেশই খাদ্য উৎপাদনের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম জানান, বিকেল ৫ টা ৫০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে টেলিফোন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কোভিড-১৯ মহামারিতে সৃষ্ট পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রায় ১২ মিনিট কথা বলেন দুই নেতা। শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশের জনগণকে নববর্ষ ও রমজানের শুভেচ্ছাও জানান মোদি।
প্রেস সচিব বলেন, করোনা ভাইরাস মহামারি সংক্রমণ প্রতিরোধ এবং এ মহামারিতে সম্ভাব্য খাদ্য সঙ্কট মোকাবিলায় খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে নিজ নিজ সরকারের নেওয়া উদ্যোগগুলো তুলে ধরেন দুই প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে গত মার্চে করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় সার্কভুক্ত দেশগুলোকে এক হওয়ার প্রস্তাব দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার এই প্রস্তাবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সার্কভুক্ত অধিকাংশ রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান সমর্থন জানান।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এন