করোনার কারণে ঈদের পণ্য কেনার ব্যাপারে ক্রেতাদের মধ্যে আগ্রহ কম। ফলে দুধ সেমাই, মসলা ও মাংসের দাম নতুন করে আর বাড়েনি। শুক্রবার (২২ মে) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে আলাপ করে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, একদিন বা দুই দিন পরেই ঈদ। এর সঙ্গে ঘূর্ণিঝড় আম্পানের কারণে মোকামে ঠিক মতো সবজির গাড়ি আসতে পারেনি। এ কারণে সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে।
এ প্রসঙ্গে মানিক নগর এলাকার এক সবজি ব্যবসায়ী বলেন, ‘বৃষ্টি ও ঝড়ের কারণে সবজি কম এসেছে। যে কারণে অধিকাংশ সবজির দাম কেজিতে ১০ থেকে ৫০ টাকা টাকা বাড়তি।’
রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, গাজরের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকা, যা গত সপ্তাহে ছিল ৪০ থেকে ৫০ টাকা। এছাড়া শসা, পটল, ঝিঙে, পাকা টমেটো, বরবটি, করলাসহ সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে। ১৫ থেকে ২০ টাকা কেজির শসা বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা। ২০ টাকা কেজি পাকা টমেটো এখন বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা করে। পটলও বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি,গত সপ্তাহে যা ছিল ২০ থেকে ৩০ টাকা। করলার কেজি এখন ৫০ থেকে ৬০ টাকা। গত সপ্তাহে যা ছিল ৩০ টাকা। বরবটি কেজি এখন ৭০ টাকা, যা সপ্তাহখানেক আগেও ছিল ৪০ থেকে ৫০ টাকার মধ্যে। ঝিঙার কেজি বেড়ে হয়েছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা, যা গত সপ্তাহে ছিল ৪০ থেকে ৫০ টাকা। চিচিংগার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা, যা কদিন আগেও ছিল ৩০ থেকে ৪০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি কচুর লতি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা। বেগুনের কেজি ৫০ থেকে ৮০ টাকা।
এদিকে বাজারে ব্রয়লার মুরগি ও পোল্ট্রি মুরগির দাম কিছুটা বেড়েছে। বাজার ভেদে পোল্ট্রি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৮০-১৯০ টাকা, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ১৬০-১৮০ টাকা। ব্রয়লার মুরগি এখন বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকা কেজি, এক সপ্তাহ আগে যা ছিল ১৫০ টাকা। অবশ্য লাল লেয়ার ও পাকিস্তানি কক মুরগির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লাল লেয়ার মুরগি আগের মতিই ২১০-২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর পাকিস্তানি কক মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৩০-২৪০ টাকা।
তবে ঈদের অন্যান্য পণ্যের দাম সেই তুলনায় বাড়েনি। বিক্রেতারা বলছেন, কাঁচাবাজারে ঈদপণ্যের চাহিদা অন্য সময়ের তুলনায় কম।
ধারণা করা হচ্ছিল, পবিত্র ঈদুল ফিতরে গরুর মাংস, মুরগি, ইলিশ মাছ ও চিংড়ি, সুগন্ধি চাল, ঘি, সেমাই, দুধ, গরম মসলা ইত্যাদির চাহিদা বাড়বে। কারণ, বেশির ভাগ মানুষই গ্রামে যেতে পারেনি। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে ক্রেতার চাপ নেই। ক্রেতারাও বলছেন একই কথা।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এন
খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, একদিন বা দুই দিন পরেই ঈদ। এর সঙ্গে ঘূর্ণিঝড় আম্পানের কারণে মোকামে ঠিক মতো সবজির গাড়ি আসতে পারেনি। এ কারণে সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে।
এ প্রসঙ্গে মানিক নগর এলাকার এক সবজি ব্যবসায়ী বলেন, ‘বৃষ্টি ও ঝড়ের কারণে সবজি কম এসেছে। যে কারণে অধিকাংশ সবজির দাম কেজিতে ১০ থেকে ৫০ টাকা টাকা বাড়তি।’
রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, গাজরের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকা, যা গত সপ্তাহে ছিল ৪০ থেকে ৫০ টাকা। এছাড়া শসা, পটল, ঝিঙে, পাকা টমেটো, বরবটি, করলাসহ সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে। ১৫ থেকে ২০ টাকা কেজির শসা বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা। ২০ টাকা কেজি পাকা টমেটো এখন বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা করে। পটলও বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি,গত সপ্তাহে যা ছিল ২০ থেকে ৩০ টাকা। করলার কেজি এখন ৫০ থেকে ৬০ টাকা। গত সপ্তাহে যা ছিল ৩০ টাকা। বরবটি কেজি এখন ৭০ টাকা, যা সপ্তাহখানেক আগেও ছিল ৪০ থেকে ৫০ টাকার মধ্যে। ঝিঙার কেজি বেড়ে হয়েছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা, যা গত সপ্তাহে ছিল ৪০ থেকে ৫০ টাকা। চিচিংগার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা, যা কদিন আগেও ছিল ৩০ থেকে ৪০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি কচুর লতি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা। বেগুনের কেজি ৫০ থেকে ৮০ টাকা।
এদিকে বাজারে ব্রয়লার মুরগি ও পোল্ট্রি মুরগির দাম কিছুটা বেড়েছে। বাজার ভেদে পোল্ট্রি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৮০-১৯০ টাকা, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ১৬০-১৮০ টাকা। ব্রয়লার মুরগি এখন বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকা কেজি, এক সপ্তাহ আগে যা ছিল ১৫০ টাকা। অবশ্য লাল লেয়ার ও পাকিস্তানি কক মুরগির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লাল লেয়ার মুরগি আগের মতিই ২১০-২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর পাকিস্তানি কক মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৩০-২৪০ টাকা।
তবে ঈদের অন্যান্য পণ্যের দাম সেই তুলনায় বাড়েনি। বিক্রেতারা বলছেন, কাঁচাবাজারে ঈদপণ্যের চাহিদা অন্য সময়ের তুলনায় কম।
ধারণা করা হচ্ছিল, পবিত্র ঈদুল ফিতরে গরুর মাংস, মুরগি, ইলিশ মাছ ও চিংড়ি, সুগন্ধি চাল, ঘি, সেমাই, দুধ, গরম মসলা ইত্যাদির চাহিদা বাড়বে। কারণ, বেশির ভাগ মানুষই গ্রামে যেতে পারেনি। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে ক্রেতার চাপ নেই। ক্রেতারাও বলছেন একই কথা।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এন