আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সংবিধানের ২২ ও ১১২ অনুচ্ছেদ মোতাবেক সরকার কাজ করে যাচ্ছে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সুদৃঢ় করার জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সব রকম সহযোগিতা করে যাচ্ছে। আজকের বাস্তবতা হচ্ছে, সরকার বিচার বিভাগের কোনো বিচারিক কাজেই হস্তক্ষেপ করে না।
বুধবার দুপুরে বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং সমপর্যায়ের জুডিসিয়াল কর্মকর্তাদের ১০ দিনব্যাপী এক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিচারকরা মামলার প্রতিটি পর্যায়ে সততা, দক্ষতা, নিরপেক্ষতা ও আন্তরিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করলে সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে এবং বিচার বিভাগের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা আরো বৃদ্ধি পাবে।
মন্ত্রী আরো বলেন, বিচারকদের মাধ্যমে মানসম্পন্ন বিচারব্যবস্থা নিশ্চিত করে দেশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর। এ লক্ষ্যে সরকার ইতোমধ্যেই বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এবং কিছু পদক্ষেপের বাস্তবায়নও সম্পন্ন হয়েছে। আমাদের এ পথ পরিক্রমায় সমস্যা বা চ্যালেঞ্জও কম নয়। দেশের আদালতসমূহে বিদ্যমান মামলাজটসহ বিচারব্যবস্থার সমস্যা সম্পর্কে সরকার ওয়াকিবহাল এবং যথেষ্ট সচেতন।
আনিসুল হক বলেন, সরকার যুগের চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে পুরনো আইনের পরিবর্তন, পরিবর্ধন, পরিমার্জন, আদালতের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিচারকের সংখ্যা বৃদ্ধি, অব্যাহত প্রশিক্ষণ, বিচারকদের পর্যাপ্ত ও প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা বাড়ানোর মাধ্যমে বিচার বিভাগের কাঙ্ক্ষিত সংস্কার কার্যক্রমকে সরকার আরো এগিয়ে নিতে চায়।
এর আগে অনুষ্ঠানে স্বল্প খরচে ও সহজে মামলা নিষ্পত্তির কৌশল প্রয়োগের পাশাপাশি মানসম্পন্ন বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানান তিনি। এছাড়া আইনি প্রক্রিয়া বা আইনি জটিলতা কিংবা মামলার দীর্ঘসূত্রতার কারণে মানুষের মধ্যে জুডিসিয়ারি সম্পর্কে যাতে কোনো হতাশা বা বিরূপ ধারণার সৃষ্টি না হয় সেদিকে বিচারকদের খেয়াল রাখতে হবে বলেও জানান তিনি।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
বুধবার দুপুরে বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং সমপর্যায়ের জুডিসিয়াল কর্মকর্তাদের ১০ দিনব্যাপী এক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিচারকরা মামলার প্রতিটি পর্যায়ে সততা, দক্ষতা, নিরপেক্ষতা ও আন্তরিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করলে সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে এবং বিচার বিভাগের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা আরো বৃদ্ধি পাবে।
মন্ত্রী আরো বলেন, বিচারকদের মাধ্যমে মানসম্পন্ন বিচারব্যবস্থা নিশ্চিত করে দেশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর। এ লক্ষ্যে সরকার ইতোমধ্যেই বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এবং কিছু পদক্ষেপের বাস্তবায়নও সম্পন্ন হয়েছে। আমাদের এ পথ পরিক্রমায় সমস্যা বা চ্যালেঞ্জও কম নয়। দেশের আদালতসমূহে বিদ্যমান মামলাজটসহ বিচারব্যবস্থার সমস্যা সম্পর্কে সরকার ওয়াকিবহাল এবং যথেষ্ট সচেতন।
আনিসুল হক বলেন, সরকার যুগের চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে পুরনো আইনের পরিবর্তন, পরিবর্ধন, পরিমার্জন, আদালতের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিচারকের সংখ্যা বৃদ্ধি, অব্যাহত প্রশিক্ষণ, বিচারকদের পর্যাপ্ত ও প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা বাড়ানোর মাধ্যমে বিচার বিভাগের কাঙ্ক্ষিত সংস্কার কার্যক্রমকে সরকার আরো এগিয়ে নিতে চায়।
এর আগে অনুষ্ঠানে স্বল্প খরচে ও সহজে মামলা নিষ্পত্তির কৌশল প্রয়োগের পাশাপাশি মানসম্পন্ন বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানান তিনি। এছাড়া আইনি প্রক্রিয়া বা আইনি জটিলতা কিংবা মামলার দীর্ঘসূত্রতার কারণে মানুষের মধ্যে জুডিসিয়ারি সম্পর্কে যাতে কোনো হতাশা বা বিরূপ ধারণার সৃষ্টি না হয় সেদিকে বিচারকদের খেয়াল রাখতে হবে বলেও জানান তিনি।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি