ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যান না হলে নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ হলেও সমাবেশ করার অনুমতি চায় বিএনপি। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী ৫ জানুয়ারির ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ উপলক্ষে এই রবিবার ৭ জানুয়ারি এই সমাবেশ অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে।
ঘোষিত সেই সমাবেশের আগের দিন শনিবার (০৬ জানুয়ারি) বিকালে দলীয় এক সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ আহ্বান জানালেন। এর আগে ৫ জানুয়ারি ঢাকা ছাড়া সব জেলায় কালোপতাকা মিছিল কর্মসূচি পালন করে দলটি। দুটি মামলায় দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আদালতে হাজির হওয়ার দিন থাকায় ঢাকায় সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় ৭ জানুয়ারি।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি বিএনিপির বর্জনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয় দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন। যেখানে ১৫৪টি আসনে ক্ষমতাসীনরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হয়। সেই দিনটিকে বিএনপি ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ হিসেবে পালন করে।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের ঘোষণা থাকলেও এখনও তার অনুমতি দেয়নি ঢাকা মহানগর পুলিশ।
এ অবস্থায় মহানগর বিএনপির এক প্রস্তুতি সভায় মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান চেয়েছি। আমরা এখনও বলছি, যদি সন্ধ্যার মধ্যেও অনুমতি দেন, ইনশাল্লাহ, আমরা কালকে (শনিবার) সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ সফল করতে সক্ষম হবে। আশা করি, আপনাদের (সরকার) শুভ বুদ্ধির উদয় হবে। তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি দেবেন।
এ অবস্থায় মহানগর বিএনপির এক প্রস্তুতি সভায় মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান চেয়েছি। আমরা এখনও বলছি, যদি সন্ধ্যার মধ্যেও অনুমতি দেন, ইনশাল্লাহ, আমরা কালকে (শনিবার) সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ সফল করতে সক্ষম হবে। আশা করি, আপনাদের (সরকার) শুভ বুদ্ধির উদয় হবে। তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি দেবেন।
বিকল্প হিসেবে নয়াপল্টনে হলেও অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আবার এটাও বলছি, যদি সেখানে দিতে অসুবিধা হয়, আমাদের পার্টি অফিসের (নয়া পল্টন) সামনে দেন, সেটাও সফল করতে পারব। আমরা দুটি প্রস্তাবই রাখছি।
সরকার বিএনপিকে ভয় পায় উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, জনগণের উত্তাল যে তরঙ্গরোষ সেটা তারা দেখেছে বলে ভয় পায়। দেশ ও জনগণের স্বার্থে আমাদের উঠে দাঁড়াতে হবে, আমাদের মাথা তুলে দাঁড়াতে হবে।
সভায় ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মির্জা আব্বাস বলেন, এখনও নিশ্চিত নই, সরকার আমাদের অনুমতি দেবে কি না। তবে আপনারা প্রস্তুতি নিয়ে রাখবেন, যেই মুহূর্তে ঘোষণা আসবে, সেই মুহূর্তে আমরা এই সরকারকে দেখিয়ে দেব-এক ঘণ্টার নোটিশেও আমরা জনসভাকে জনসমুদ্রে পরিণত করতে পারি।
মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্বে প্রস্তুতি সভায় অন্যদের মধ্যে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুস সালাম, আবুল খায়ের ভুঁইয়া, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ মহানগর নেতারা বক্তব্য রাখেন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
ঘোষিত সেই সমাবেশের আগের দিন শনিবার (০৬ জানুয়ারি) বিকালে দলীয় এক সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ আহ্বান জানালেন। এর আগে ৫ জানুয়ারি ঢাকা ছাড়া সব জেলায় কালোপতাকা মিছিল কর্মসূচি পালন করে দলটি। দুটি মামলায় দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আদালতে হাজির হওয়ার দিন থাকায় ঢাকায় সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় ৭ জানুয়ারি।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি বিএনিপির বর্জনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয় দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন। যেখানে ১৫৪টি আসনে ক্ষমতাসীনরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হয়। সেই দিনটিকে বিএনপি ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ হিসেবে পালন করে।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের ঘোষণা থাকলেও এখনও তার অনুমতি দেয়নি ঢাকা মহানগর পুলিশ।
এ অবস্থায় মহানগর বিএনপির এক প্রস্তুতি সভায় মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান চেয়েছি। আমরা এখনও বলছি, যদি সন্ধ্যার মধ্যেও অনুমতি দেন, ইনশাল্লাহ, আমরা কালকে (শনিবার) সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ সফল করতে সক্ষম হবে। আশা করি, আপনাদের (সরকার) শুভ বুদ্ধির উদয় হবে। তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি দেবেন।
এ অবস্থায় মহানগর বিএনপির এক প্রস্তুতি সভায় মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান চেয়েছি। আমরা এখনও বলছি, যদি সন্ধ্যার মধ্যেও অনুমতি দেন, ইনশাল্লাহ, আমরা কালকে (শনিবার) সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ সফল করতে সক্ষম হবে। আশা করি, আপনাদের (সরকার) শুভ বুদ্ধির উদয় হবে। তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি দেবেন।
বিকল্প হিসেবে নয়াপল্টনে হলেও অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আবার এটাও বলছি, যদি সেখানে দিতে অসুবিধা হয়, আমাদের পার্টি অফিসের (নয়া পল্টন) সামনে দেন, সেটাও সফল করতে পারব। আমরা দুটি প্রস্তাবই রাখছি।
সরকার বিএনপিকে ভয় পায় উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, জনগণের উত্তাল যে তরঙ্গরোষ সেটা তারা দেখেছে বলে ভয় পায়। দেশ ও জনগণের স্বার্থে আমাদের উঠে দাঁড়াতে হবে, আমাদের মাথা তুলে দাঁড়াতে হবে।
সভায় ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মির্জা আব্বাস বলেন, এখনও নিশ্চিত নই, সরকার আমাদের অনুমতি দেবে কি না। তবে আপনারা প্রস্তুতি নিয়ে রাখবেন, যেই মুহূর্তে ঘোষণা আসবে, সেই মুহূর্তে আমরা এই সরকারকে দেখিয়ে দেব-এক ঘণ্টার নোটিশেও আমরা জনসভাকে জনসমুদ্রে পরিণত করতে পারি।
মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্বে প্রস্তুতি সভায় অন্যদের মধ্যে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুস সালাম, আবুল খায়ের ভুঁইয়া, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ মহানগর নেতারা বক্তব্য রাখেন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি