রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, স্বৈরশাসন এবং জঙ্গিবাদের উত্থান আমাদের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করেছে। সাম্প্রদায়িকতা, কুসংস্কার, সন্ত্রাসবাদ এবং জঙ্গিবাদ এখনও দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করছে। এ অবস্থা থেকে দেশকে মুক্ত করতে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং অসাম্প্রদায়িক চেতনার বিকাশ ঘটাতে হবে।
শনিবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে অনুষ্ঠিত বেগম জেবুন্নেসা এবং কাজী মাহবুবুল্লাহ জনকল্যাণ ট্রাস্ট আয়োজিত ২৮তম মাহবুবুল্লাহ পদক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
রাষ্ট্রপতি বলেন, শিক্ষা, সাহিত্য এবং সংস্কৃতিতে মানবতার বিকাশ ঘটে। এ ক্ষেত্রে সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক সেবামূলক সংগঠনগুলোকেও এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি আরও বলেন, মানবতার কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করার মাধ্যমেই প্রকৃত সুখ খুঁজে পাওয়া যায়।
অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ড. সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম (সাহিত্য), রফিকুন্নবী (চারুকলা), বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বিজ্ঞান-কৃষি) এবং সুলতানা কামালকে (আজীবন অর্জন) পদক প্রদান করা হয়।
এ সময় স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, বেগম জেবুন্নেসা ও কাজী মাহবুবুল্লাহ জনকল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান জোবাইদা মাহবুব লতিফ এবং ট্রাস্টের সদস্য অধ্যাপক কাজী শহীদুল্লাহ বক্তব্য রাখেন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
শনিবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে অনুষ্ঠিত বেগম জেবুন্নেসা এবং কাজী মাহবুবুল্লাহ জনকল্যাণ ট্রাস্ট আয়োজিত ২৮তম মাহবুবুল্লাহ পদক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
রাষ্ট্রপতি বলেন, শিক্ষা, সাহিত্য এবং সংস্কৃতিতে মানবতার বিকাশ ঘটে। এ ক্ষেত্রে সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক সেবামূলক সংগঠনগুলোকেও এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি আরও বলেন, মানবতার কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করার মাধ্যমেই প্রকৃত সুখ খুঁজে পাওয়া যায়।
অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ড. সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম (সাহিত্য), রফিকুন্নবী (চারুকলা), বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বিজ্ঞান-কৃষি) এবং সুলতানা কামালকে (আজীবন অর্জন) পদক প্রদান করা হয়।
এ সময় স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, বেগম জেবুন্নেসা ও কাজী মাহবুবুল্লাহ জনকল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান জোবাইদা মাহবুব লতিফ এবং ট্রাস্টের সদস্য অধ্যাপক কাজী শহীদুল্লাহ বক্তব্য রাখেন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি