বাংলাদেশ তো আমার প্রিয় দেশগুলোর একটি। সেখানে অবশ্যই যাবো। বাংলাদেশি আমেরিকানরা আমার নির্বাচনী প্রচারণায় কাজ করছেন, এটি আমার জন্য বড় ধরনের একটি সুসংবাদ। আমি বাংলাদেশিদের মঙ্গল কামনা করছি। বাংলাদেশ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড়ে থাকা সাবেক মার্কিন ফার্স্ট লেডি হিলারি ক্লিনটন এমনটাই জানালেন।
ক্যান্সাস অঙ্গরাজ্য ডেমক্র্যাটিক পার্টির ভাইস চেয়ার এবং ক্যান্সাস এশিয়ান আমেরিকান ডেমক্র্যাটিক ককাসের চেয়ারম্যান রেহান রেজা মাঠে রয়েছেন হিলারি ক্লিনটনের পক্ষে। দিনরাত কাটাচ্ছেন ভোটের প্রচারণায়। আইওয়া অঙ্গরাজ্যে ডেশমইনে তিনি হিলারির সঙ্গে একত্রে কাজের সময় বাংলাদেশ নিয়েও কথা বলেন। তখন হিলারি বাংলাদেশ সফরের আশা ব্যক্ত করেন।
এদিকে, হিলারির নির্বাচনী তহবিল গঠনের জন্য আসছে মার্চে একটি অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক রাষ্ট্রদূত ওসমান সিদ্দিক। বাংলাদেশি আমেরিকান ওসমান সিদ্দিক অবশ্য এখনও তারিখ স্থির করেননি। বিল ক্লিনটন আমলে ফিজিসহ বিভিন্ন দেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালনকারি ওসমান সিদ্দিক এনআরবি নিউজকে জানিয়েছেন, অন লাইনে যারা হিলারিকে চাঁদা দিচ্ছেন তারা যেন আমাকে তা অবহিত করেন। কারণ, মার্চে যে অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি চলছে, সেখানে বেশি অর্থ প্রদানকারিদের সাথে হিলারির ফটোসেশন থাকবে। এ অনুষ্ঠান হবে ওয়াশিংটন ডিসিতে।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত বাংলাদেশিদের মধ্যে যারা সিটিজেনশিপ গ্রহণ করেছেন তার ৯০ ভাগই ডেমক্র্যাট। অর্থাৎ সমগ্র কম্যুনিটিই এখন পর্যন্ত হিলারি ক্লিনটনের পক্ষে মাঠে রয়েছে।
ক্যান্সাস অঙ্গরাজ্য ডেমক্র্যাটিক পার্টির ভাইস চেয়ার এবং ক্যান্সাস এশিয়ান আমেরিকান ডেমক্র্যাটিক ককাসের চেয়ারম্যান রেহান রেজা মাঠে রয়েছেন হিলারি ক্লিনটনের পক্ষে। দিনরাত কাটাচ্ছেন ভোটের প্রচারণায়। আইওয়া অঙ্গরাজ্যে ডেশমইনে তিনি হিলারির সঙ্গে একত্রে কাজের সময় বাংলাদেশ নিয়েও কথা বলেন। তখন হিলারি বাংলাদেশ সফরের আশা ব্যক্ত করেন।
এদিকে, হিলারির নির্বাচনী তহবিল গঠনের জন্য আসছে মার্চে একটি অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক রাষ্ট্রদূত ওসমান সিদ্দিক। বাংলাদেশি আমেরিকান ওসমান সিদ্দিক অবশ্য এখনও তারিখ স্থির করেননি। বিল ক্লিনটন আমলে ফিজিসহ বিভিন্ন দেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালনকারি ওসমান সিদ্দিক এনআরবি নিউজকে জানিয়েছেন, অন লাইনে যারা হিলারিকে চাঁদা দিচ্ছেন তারা যেন আমাকে তা অবহিত করেন। কারণ, মার্চে যে অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি চলছে, সেখানে বেশি অর্থ প্রদানকারিদের সাথে হিলারির ফটোসেশন থাকবে। এ অনুষ্ঠান হবে ওয়াশিংটন ডিসিতে।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত বাংলাদেশিদের মধ্যে যারা সিটিজেনশিপ গ্রহণ করেছেন তার ৯০ ভাগই ডেমক্র্যাট। অর্থাৎ সমগ্র কম্যুনিটিই এখন পর্যন্ত হিলারি ক্লিনটনের পক্ষে মাঠে রয়েছে।