ইউক্রেনের সঙ্গে রাশিয়ার যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার এক হাজারেরও বেশি সেনা নিহত ও আহত হয়েছে বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া।
সিইলের জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ জানিয়েছে, পিয়ংইয়ং রাশিয়ার যুদ্ধ প্রচেষ্টায় সহায়তার জন্য অতিরিক্ত সেনা মোতায়েনেরও প্রস্তুতি নিচ্ছে।
গত সপ্তাহে সিউলের গোয়েন্দা সংস্থা পার্লামেন্টের সদস্যদের কাছে পাঠানো এক প্রতিবেদনে জানায়, ডিসেম্বরে যুদ্ধে প্রবেশের পর থেকে উত্তর কোরিয়ার অন্তত ১০০ সেনা নিহত হয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ এক বিবৃতিতে বলেছে, বিভিন্ন তথ্য ও গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে আমরা মূল্যায়ন করেছি, উত্তর কোরিয়ার সেনারা যারা সম্প্রতি ইউক্রেনীয় বাহিনীর সাথে লড়াইয়ে জড়িত হয়েছে, তারা প্রায় ১,১০০ জন হতাহত হয়েছে।
সিউল, ওয়াশিংটন ও কিয়েভ জানিয়েছে, রাশিয়ায় উত্তর কোরিয়ার প্রায় ১২ হাজার সেনা রয়েছে। ইউক্রেনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মস্কোকে আরও সহায়তা করতে পরমাণু অস্ত্রধারী উত্তর কোরিয়া রাশিয়াকে 'আত্মবিধ্বংসী ড্রোন তৈরি ও সরবরাহ করছে' বলেও গোয়েন্দা তথ্য পাওয়া গেছে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর থেকে উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়া তাদের সামরিক সম্পর্ক জোরদার করেছে। গত জুনে পিয়ংইয়ং ও মস্কোর মধ্যে স্বাক্ষরিত একটি ঐতিহাসিক প্রতিরক্ষা চুক্তি চলতি মাসে কার্যকর হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন রাশিয়ার কাছ থেকে উন্নত প্রযুক্তি অর্জন করতে এবং তার সৈন্যদের যুদ্ধের অভিজ্ঞতা অর্জন করাতে আগ্রহী। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
সিইলের জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ জানিয়েছে, পিয়ংইয়ং রাশিয়ার যুদ্ধ প্রচেষ্টায় সহায়তার জন্য অতিরিক্ত সেনা মোতায়েনেরও প্রস্তুতি নিচ্ছে।
গত সপ্তাহে সিউলের গোয়েন্দা সংস্থা পার্লামেন্টের সদস্যদের কাছে পাঠানো এক প্রতিবেদনে জানায়, ডিসেম্বরে যুদ্ধে প্রবেশের পর থেকে উত্তর কোরিয়ার অন্তত ১০০ সেনা নিহত হয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ এক বিবৃতিতে বলেছে, বিভিন্ন তথ্য ও গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে আমরা মূল্যায়ন করেছি, উত্তর কোরিয়ার সেনারা যারা সম্প্রতি ইউক্রেনীয় বাহিনীর সাথে লড়াইয়ে জড়িত হয়েছে, তারা প্রায় ১,১০০ জন হতাহত হয়েছে।
সিউল, ওয়াশিংটন ও কিয়েভ জানিয়েছে, রাশিয়ায় উত্তর কোরিয়ার প্রায় ১২ হাজার সেনা রয়েছে। ইউক্রেনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মস্কোকে আরও সহায়তা করতে পরমাণু অস্ত্রধারী উত্তর কোরিয়া রাশিয়াকে 'আত্মবিধ্বংসী ড্রোন তৈরি ও সরবরাহ করছে' বলেও গোয়েন্দা তথ্য পাওয়া গেছে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর থেকে উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়া তাদের সামরিক সম্পর্ক জোরদার করেছে। গত জুনে পিয়ংইয়ং ও মস্কোর মধ্যে স্বাক্ষরিত একটি ঐতিহাসিক প্রতিরক্ষা চুক্তি চলতি মাসে কার্যকর হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন রাশিয়ার কাছ থেকে উন্নত প্রযুক্তি অর্জন করতে এবং তার সৈন্যদের যুদ্ধের অভিজ্ঞতা অর্জন করাতে আগ্রহী। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস