পাকিস্তানে এটি ‘জিহাদ বিশ্ববিদ্যালয়’ নামেই বেশি পরিচিত।অফিসিয়াল নাম দারুল উলুম হাক্কানিয়া মাদ্রাসা হলেও বিশ্বের বাঘা বাঘা অনেক জঙ্গি নেতা এখানে পড়াশুনা করে বড় বড় ডিগ্রি নেয়ায় এটি এখন সবার কাছে ‘জিহাদ বিশ্ববিদ্যালয়’ নামেই সমধিক পরিচিত। পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করেছেন তালেবানের সাবেক প্রধান মোল্লা ওমর থেকে শুরু করে জালাল উদ্দিন হাক্কানি, আফগান তালেবান প্রধান মোল্লা আখতার মনসুরদের মতো আরও অনেকেই। এবার প্রাদেশিক সরকার এই বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বাজেট বরাদ্দ করেছেন ৩০০ মিলিয়ন রুপি। সাবেক ক্রিকেটার ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ(পিটিআই) এই প্রদেশে সরকার চালাচ্ছেন।
খাইবার পাখতুনখাওয়ার প্রাদেশিক মন্ত্রী শাহ ফরমান প্রদেশিক পরিষদে দেয়া ভাষণে বলেন, “আমি আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি, দারুল উলুম হাক্কানিয়া মাদ্রাসা এ বছর খরচ বাবদ ৩০০ মিলিয়ন রুপি পাবে।”
তিনি আরও বলেন,“ইমরান খানের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ(পিটিআই) খাইবার পাখতুনখাওয়া সরকার শুধু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো লক্ষ্য করে অভিযানই চালাবেন না। তাদের সহযোগিতা করবে এবং আর্থিক সুবিধা প্রদান করবে।”
মাদ্রাসাটি নওশেরা জেলার আকোরা খাটকেতে অবস্থিত। আফগান তালেবান নেতাদের শীর্ষস্থানীয় বহু নেতা এই মাদ্রাসার প্রাক্তন ছাত্র। তালেবানের সাবেক প্রধান মোল্লা ওমরকে এখান থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রধান করা হয়।
হাক্কানি নেটওয়ার্কের প্রতিষ্ঠাতা জালাল উদ্দিন হাক্কানি। ভারতীয় উপমহাদেশ আল-কায়দা(একিউআইএস)নেতা অসীম ওমর এবং গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন হামলায় নিহত আফগান তালেবান প্রধান মোল্লা আখতার মনসুর এই মাদ্রাসারই শিক্ষার্থী ছিলেন। মাদ্রাসাটি ‘ইউনিভার্সিটি অব জিহাদ’ নামে পরিচিত।
একটি মাত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে বিশাল অংকের অর্থ বরাদ্দের বিষয়ে ধর্মমন্ত্রী হাবিবুর রহমানের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী পারভেজ খাটক হাক্কানি মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের কাছে ওয়াদা করেছিলেন, এ বছর মাদ্রাসাটির জন্য ১৫০ মিলিয়ন রুপি অর্থ বরাদ্দ দেয়া হবে। যা এ বছর আকাফ তহবিল থেকে সমন্বয় করা হবে।”
পাকিস্তানের জামায়াতে ইসলামীর নেতা মি: রহমান বলেন, “দারুল উলুম পাকিস্তানের পুরাতন এবং বৃহৎ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠাগুলোর মধ্যে একটি। তাই প্রতিষ্ঠানটি বিশাল অঙ্কের অর্থ বরাদ্দ পাওয়ার যোগ্য। ১৫০ মিলিয়ন রুপি ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে দেয়া হবে। আর বাকি অর্থ পরবর্তী বছরে দেয়া হবে।”
মাদ্রাসাটি ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে মাদ্রাসা প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন জমিয়ত ওলেমা-ই-ইসলামের নেতা মাওলানা সামি উল হক। ৪০টির বেশি সংগঠনের জোট ডিফা-ই-পাকিস্তান কাউন্সিলের চেয়ারম্যানও তিনি। নিষিদ্ধ সংগঠন সিপাহ-ই-সাহেবা এবং হাফিয সাঈদ নেতৃত্বাধীন জামাত-উদ-দাওয়া(জেইউডি) এই জোটের সদস্য।
খাইবার পাখতুনখাওয়ার প্রাদেশিক মন্ত্রী শাহ ফরমান প্রদেশিক পরিষদে দেয়া ভাষণে বলেন, “আমি আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি, দারুল উলুম হাক্কানিয়া মাদ্রাসা এ বছর খরচ বাবদ ৩০০ মিলিয়ন রুপি পাবে।”
তিনি আরও বলেন,“ইমরান খানের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ(পিটিআই) খাইবার পাখতুনখাওয়া সরকার শুধু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো লক্ষ্য করে অভিযানই চালাবেন না। তাদের সহযোগিতা করবে এবং আর্থিক সুবিধা প্রদান করবে।”
মাদ্রাসাটি নওশেরা জেলার আকোরা খাটকেতে অবস্থিত। আফগান তালেবান নেতাদের শীর্ষস্থানীয় বহু নেতা এই মাদ্রাসার প্রাক্তন ছাত্র। তালেবানের সাবেক প্রধান মোল্লা ওমরকে এখান থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রধান করা হয়।
হাক্কানি নেটওয়ার্কের প্রতিষ্ঠাতা জালাল উদ্দিন হাক্কানি। ভারতীয় উপমহাদেশ আল-কায়দা(একিউআইএস)নেতা অসীম ওমর এবং গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন হামলায় নিহত আফগান তালেবান প্রধান মোল্লা আখতার মনসুর এই মাদ্রাসারই শিক্ষার্থী ছিলেন। মাদ্রাসাটি ‘ইউনিভার্সিটি অব জিহাদ’ নামে পরিচিত।
একটি মাত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে বিশাল অংকের অর্থ বরাদ্দের বিষয়ে ধর্মমন্ত্রী হাবিবুর রহমানের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী পারভেজ খাটক হাক্কানি মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের কাছে ওয়াদা করেছিলেন, এ বছর মাদ্রাসাটির জন্য ১৫০ মিলিয়ন রুপি অর্থ বরাদ্দ দেয়া হবে। যা এ বছর আকাফ তহবিল থেকে সমন্বয় করা হবে।”
পাকিস্তানের জামায়াতে ইসলামীর নেতা মি: রহমান বলেন, “দারুল উলুম পাকিস্তানের পুরাতন এবং বৃহৎ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠাগুলোর মধ্যে একটি। তাই প্রতিষ্ঠানটি বিশাল অঙ্কের অর্থ বরাদ্দ পাওয়ার যোগ্য। ১৫০ মিলিয়ন রুপি ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে দেয়া হবে। আর বাকি অর্থ পরবর্তী বছরে দেয়া হবে।”
মাদ্রাসাটি ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে মাদ্রাসা প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন জমিয়ত ওলেমা-ই-ইসলামের নেতা মাওলানা সামি উল হক। ৪০টির বেশি সংগঠনের জোট ডিফা-ই-পাকিস্তান কাউন্সিলের চেয়ারম্যানও তিনি। নিষিদ্ধ সংগঠন সিপাহ-ই-সাহেবা এবং হাফিয সাঈদ নেতৃত্বাধীন জামাত-উদ-দাওয়া(জেইউডি) এই জোটের সদস্য।