সতর্ক হয়ে উঠেছে পশ্চিমা দুনিয়া। সবদিকে খোলা রাখা হচ্ছে চোখ-কান। সন্ত্রাসী হামলার আঁচ পেলেই যেন তা মোকাবিলা করা সম্ভব হয়।
জরুরি অবস্থা চলছে প্যারিসসহ সারাদেশে, এটি জারি করা হয়েছিল ইউরোপীয় ফুটবল প্রতিযোগিতার ঠিক আগে। আর আজ বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) থেকে লন্ডনের রাস্তায় রাস্তায় পুলিশ টহল দেওয়া শরু করেছে। তাদের হাতে শোভা পাচ্ছে শক্তিশালী সব অস্ত্র।
এছাড়া পাতাল রেল ও পর্যটন কেন্দ্রেও মোতায়েন করা হয় একই ধরনের অস্ত্র হাতে পুলিশ। সজাগ নজর রাখছে তার।
এর ঠিক কয়েক ঘণ্টা আগে লন্ডনের রাসেল স্কোয়ারে ছুরি মেরে হত্যা করা হয় লি রিগবি নামের এক মহিলাকে। এটিকে লন্ডনে প্রথম সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা হিসেবে অভিহিত করছেন অনেকে। কিন্তু বিবিসি বলছে, এটি স্রেফ বিচ্ছিন্ন একটি ঘটনা।
স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড সন্ত্রাস দমনে নতুন এলিট ইউনিটের সদস্য হিসেবে অভিহিত করছে এই পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের। তাদের প্রত্যেকের কাছে রয়েছে পিস্তল ও আধাস্বয়ংক্রিয় রাইফেল। রাসেল স্কোয়ারে হামলার ঘটনায় ৬০ বছর বয়সী এক মহিলার মৃত্যু ছাড়াও পাঁচজন আহত হন। তাদের সবার অবস্থা আশঙ্কাজনক।
কাকতলীয়ভাবে সেই দিনই, সন্ত্রাস দমনে নতুন এই ইউনিটটির আত্মপ্রকাশ ঘটে। লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী কমিশনার মার্ক রোলি এই ধরণের আরও সশস্ত্র পুলিশ মোতায়েনের অঙ্গীকার করেছেন। শহরের জনবহুল স্থানগুলোতে টহল দিবে তারা।
পূর্ব সতর্কতামূলক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে তাদের মোতায়েন করা হয়েছে বলে তিনি জানান। বলেন, শহরের রাস্তায় রাস্তায় জনগণের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করার জন্য পুলিশের সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে। একই সঙ্গে জনগণের প্রতি শান্ত ও সতর্ক থাকারও আহ্বান জানান তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাসেল স্কয়ারে হামলাকারী ওই লোকের সঙ্গে আরেকজন ছিল। মোটরসাইকেলে চরে তিনি পালিয়ে যান বলে জানান এক প্রত্যক্ষদর্শী। আরেকজন লোক থাকার কথাও উড়িয়ে দিচ্ছেন না শহর পুলিশ।
স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড বলছে, এটি সন্ত্রাসী হামলা হলেও হতে পারে। তবে এই মুহূর্তে যে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, মানসিক সমস্যাও থাকতে পারে হামলাকারীর।
অস্ত্রের পাশাপাশি নতুন ইউনিটটির সদস্যদের বিএমডব্লিউএফ ৮০০জিএস মোটরসাইকেল দেওয়া হবে, যাতে শহরের যেখানেই হামলার ঘটনা ঘুটক না কেন, সেখানেই যেতে পারে ইউনিটের সদস্যরা।
এছাড়া স্পিডবোটও দেওয়া হবে তাদের, যাতে টেমস নদী থেকেও দ্রুত ঘটনাস্থলে ইউনিটের সদস্যদের মোতায়েন করার সম্ভব হয়। মুখোশও দেয়া হবে ইউনিটের সদস্যদের। এর ফলে তারা তাদের পরিচয় গোপন রাখতে পারবে।
নতুন ইউনিটের সদস্য সংখ্যা আগামী দুই বছরের মধ্যে দেড় হাজারে বৃদ্ধি করা হবে জানান মার্ক রোলি।
রাসেল স্কোয়ারে হামলার পরপরই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ১৯ বছরের এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
জরুরি অবস্থা চলছে প্যারিসসহ সারাদেশে, এটি জারি করা হয়েছিল ইউরোপীয় ফুটবল প্রতিযোগিতার ঠিক আগে। আর আজ বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) থেকে লন্ডনের রাস্তায় রাস্তায় পুলিশ টহল দেওয়া শরু করেছে। তাদের হাতে শোভা পাচ্ছে শক্তিশালী সব অস্ত্র।
এছাড়া পাতাল রেল ও পর্যটন কেন্দ্রেও মোতায়েন করা হয় একই ধরনের অস্ত্র হাতে পুলিশ। সজাগ নজর রাখছে তার।
এর ঠিক কয়েক ঘণ্টা আগে লন্ডনের রাসেল স্কোয়ারে ছুরি মেরে হত্যা করা হয় লি রিগবি নামের এক মহিলাকে। এটিকে লন্ডনে প্রথম সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা হিসেবে অভিহিত করছেন অনেকে। কিন্তু বিবিসি বলছে, এটি স্রেফ বিচ্ছিন্ন একটি ঘটনা।
স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড সন্ত্রাস দমনে নতুন এলিট ইউনিটের সদস্য হিসেবে অভিহিত করছে এই পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের। তাদের প্রত্যেকের কাছে রয়েছে পিস্তল ও আধাস্বয়ংক্রিয় রাইফেল। রাসেল স্কোয়ারে হামলার ঘটনায় ৬০ বছর বয়সী এক মহিলার মৃত্যু ছাড়াও পাঁচজন আহত হন। তাদের সবার অবস্থা আশঙ্কাজনক।
কাকতলীয়ভাবে সেই দিনই, সন্ত্রাস দমনে নতুন এই ইউনিটটির আত্মপ্রকাশ ঘটে। লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী কমিশনার মার্ক রোলি এই ধরণের আরও সশস্ত্র পুলিশ মোতায়েনের অঙ্গীকার করেছেন। শহরের জনবহুল স্থানগুলোতে টহল দিবে তারা।
পূর্ব সতর্কতামূলক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে তাদের মোতায়েন করা হয়েছে বলে তিনি জানান। বলেন, শহরের রাস্তায় রাস্তায় জনগণের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করার জন্য পুলিশের সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে। একই সঙ্গে জনগণের প্রতি শান্ত ও সতর্ক থাকারও আহ্বান জানান তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাসেল স্কয়ারে হামলাকারী ওই লোকের সঙ্গে আরেকজন ছিল। মোটরসাইকেলে চরে তিনি পালিয়ে যান বলে জানান এক প্রত্যক্ষদর্শী। আরেকজন লোক থাকার কথাও উড়িয়ে দিচ্ছেন না শহর পুলিশ।
স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড বলছে, এটি সন্ত্রাসী হামলা হলেও হতে পারে। তবে এই মুহূর্তে যে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, মানসিক সমস্যাও থাকতে পারে হামলাকারীর।
অস্ত্রের পাশাপাশি নতুন ইউনিটটির সদস্যদের বিএমডব্লিউএফ ৮০০জিএস মোটরসাইকেল দেওয়া হবে, যাতে শহরের যেখানেই হামলার ঘটনা ঘুটক না কেন, সেখানেই যেতে পারে ইউনিটের সদস্যরা।
এছাড়া স্পিডবোটও দেওয়া হবে তাদের, যাতে টেমস নদী থেকেও দ্রুত ঘটনাস্থলে ইউনিটের সদস্যদের মোতায়েন করার সম্ভব হয়। মুখোশও দেয়া হবে ইউনিটের সদস্যদের। এর ফলে তারা তাদের পরিচয় গোপন রাখতে পারবে।
নতুন ইউনিটের সদস্য সংখ্যা আগামী দুই বছরের মধ্যে দেড় হাজারে বৃদ্ধি করা হবে জানান মার্ক রোলি।
রাসেল স্কোয়ারে হামলার পরপরই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ১৯ বছরের এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি