বিতর্কিত দক্ষিণ চীন সাগর প্রসঙ্গে চীনকে সতর্ক করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওবামা বলেছেন, চীনের উচিত আন্তর্জাতিক বাণিজ্য নিয়ে আরও সহনশীল হওয়া ও দক্ষিণ চীন সাগরে অনধিকার চর্চা বন্ধ করা।
চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিংপিংকে ইঙ্গিত করে ওবামা বলেন, বর্তমানে আমেরিকা যে বিশ্বের প্রথম সারির একটি দেশ, তার অন্যতম কারণ আমেরিকা জানে কোথায় থামতে হয়। চীনকেও সেটা শিখতে হবে। ওবামা বলেন, চীন এখনও উদীয়মান দেশ। বেইজিংকে বুঝতে হবে, তাদের ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ প্রতিবেশীদের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরো বলেন, আমাদের মনে রাখতে হবে, আমরা যখন নিজেদের আন্তর্জাতিক আইনে নিজেদের বেঁধে ফেলি, তখন সেটা নিজের দেশ ও দেশবাসীর কথা ভেবেই করি। দীর্ঘ সময় ধরে আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলে প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। এতে কার্যত নিজেদেরই লাভ।
কোনো দেশের নাম উল্লেখ না করে ওবামা বলেন, কেউ যদি আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে, যেমন আমরা দেখছি দক্ষিণ চীন সাগরে ঘটেছে, তাহলে সংশ্লিষ্ট দেশকে মাথায় রাখতে হবে ফলাফল কী হতে পারে। চীন ও আমেরিকাকে পরস্পরের শত্রু হতে হবে এমনটা ভাবা ভুল। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দুই দেশ একে অপরের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিযোগিতা চালাতেই পারে।
চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিংপিংকে ইঙ্গিত করে ওবামা বলেন, বর্তমানে আমেরিকা যে বিশ্বের প্রথম সারির একটি দেশ, তার অন্যতম কারণ আমেরিকা জানে কোথায় থামতে হয়। চীনকেও সেটা শিখতে হবে। ওবামা বলেন, চীন এখনও উদীয়মান দেশ। বেইজিংকে বুঝতে হবে, তাদের ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ প্রতিবেশীদের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরো বলেন, আমাদের মনে রাখতে হবে, আমরা যখন নিজেদের আন্তর্জাতিক আইনে নিজেদের বেঁধে ফেলি, তখন সেটা নিজের দেশ ও দেশবাসীর কথা ভেবেই করি। দীর্ঘ সময় ধরে আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলে প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। এতে কার্যত নিজেদেরই লাভ।
কোনো দেশের নাম উল্লেখ না করে ওবামা বলেন, কেউ যদি আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে, যেমন আমরা দেখছি দক্ষিণ চীন সাগরে ঘটেছে, তাহলে সংশ্লিষ্ট দেশকে মাথায় রাখতে হবে ফলাফল কী হতে পারে। চীন ও আমেরিকাকে পরস্পরের শত্রু হতে হবে এমনটা ভাবা ভুল। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দুই দেশ একে অপরের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিযোগিতা চালাতেই পারে।