সৌদি আরবের কাছে অস্ত্র বিক্রির পরিমাণ কমিয়ে দেবে যুক্তরাষ্ট্র। ইয়েমেনে সৌদি আরবের বিমান হামলায় বেসামরিক হতাহতের ঘটনায় যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে সেই প্রেক্ষাপট থেকেই অস্ত্র বিক্রির পরিমাণ কমিয়ে দেবার কথা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। খবর বিবিসির।
পেন্টাগনের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করতে সক্ষম এমন অস্ত্র সৌদি আরবের কাছে আর বিক্রি করবে না তারা।
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রশাসন জানিয়েছে, সৌদি আরব যেভাবে ইয়েমেনে বিমান হামলা চালাচ্ছে তাতে অনেক ভুল রয়েছে এবং এতে তারা যথেষ্ট উদ্বিগ্ন।
গত অক্টোবরে ইয়েমেনে একটি শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে বিমান হামলার ঘটনায় ১৪০ জন নিহত হয়। ওই হামলার জন্য সৌদি আরবকেই দায়ী করা হয়েছে।
ওই ঘটনার পর হোয়াইট হাউজের নিরাপত্তা বিষয়ক মুখপাত্র সতর্ক করে বলেছেন, দেশটির প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা সহযোগিতার মাধ্যমে সৌদি আরবকে যা খুশি তাই করার স্বাধীনতা দেয়া হয়নি।
যুক্তরাষ্ট্র বলছে, সৌদি আরব সীমান্তে নিরাপত্তার জন্য যে ধরনের সামরিক সরঞ্জামের প্রয়োজন সেগুলো বিক্রি করা হবে। এছাড়া বোমা হামলার সময় যেন বেসামরিক মানুষ নিহত না হয় সেজন্য সৌদি আরবের পাইলটদের প্রশিক্ষণ দেবে যুক্তরাষ্ট্র।
এছাড়া সৌদি আরবের কাছে সামরিক হেলিকপ্টার বিক্রির জন্য তিন বিলিয়ন ডলারের যে চুক্তি হয়েছে সেটি এগিয়ে নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন মার্কিন কর্মকর্তারা।
ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে সৌদি আরব ২০১৪ সাল থেকে অভিযান শুরু করেছে। সৌদি আরবের নেতৃত্বে বিমান হামলা শুরুর পর ইয়েমেনে হাজার হাজার বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছে এবং ৩০ লাখের বেশি মানুষ তাদের বাসস্থান হারিয়েছে।
তবে ব্যাপক সংখ্যায় বেসামরিক নাগরিক হত্যার অভিযোগ অস্বীকার করে সৌদি আরব বলছে, বেসামরিক মানুষ যেন হতাহত না হয় সেজন্য তারা সব ধরনের চেষ্টা করছে।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
পেন্টাগনের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করতে সক্ষম এমন অস্ত্র সৌদি আরবের কাছে আর বিক্রি করবে না তারা।
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রশাসন জানিয়েছে, সৌদি আরব যেভাবে ইয়েমেনে বিমান হামলা চালাচ্ছে তাতে অনেক ভুল রয়েছে এবং এতে তারা যথেষ্ট উদ্বিগ্ন।
গত অক্টোবরে ইয়েমেনে একটি শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে বিমান হামলার ঘটনায় ১৪০ জন নিহত হয়। ওই হামলার জন্য সৌদি আরবকেই দায়ী করা হয়েছে।
ওই ঘটনার পর হোয়াইট হাউজের নিরাপত্তা বিষয়ক মুখপাত্র সতর্ক করে বলেছেন, দেশটির প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা সহযোগিতার মাধ্যমে সৌদি আরবকে যা খুশি তাই করার স্বাধীনতা দেয়া হয়নি।
যুক্তরাষ্ট্র বলছে, সৌদি আরব সীমান্তে নিরাপত্তার জন্য যে ধরনের সামরিক সরঞ্জামের প্রয়োজন সেগুলো বিক্রি করা হবে। এছাড়া বোমা হামলার সময় যেন বেসামরিক মানুষ নিহত না হয় সেজন্য সৌদি আরবের পাইলটদের প্রশিক্ষণ দেবে যুক্তরাষ্ট্র।
এছাড়া সৌদি আরবের কাছে সামরিক হেলিকপ্টার বিক্রির জন্য তিন বিলিয়ন ডলারের যে চুক্তি হয়েছে সেটি এগিয়ে নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন মার্কিন কর্মকর্তারা।
ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে সৌদি আরব ২০১৪ সাল থেকে অভিযান শুরু করেছে। সৌদি আরবের নেতৃত্বে বিমান হামলা শুরুর পর ইয়েমেনে হাজার হাজার বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছে এবং ৩০ লাখের বেশি মানুষ তাদের বাসস্থান হারিয়েছে।
তবে ব্যাপক সংখ্যায় বেসামরিক নাগরিক হত্যার অভিযোগ অস্বীকার করে সৌদি আরব বলছে, বেসামরিক মানুষ যেন হতাহত না হয় সেজন্য তারা সব ধরনের চেষ্টা করছে।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি