প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আতঙ্কে কাঁপছে ব্রিটেন। গত মঙ্গলবার মৃতের সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়ে যাওয়ার পরে শোক প্রকাশ করে সমস্ত মৃত্যু ও অন্যান্য বিপর্যয়ের দায় স্বীকার করে নিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। খবর : সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের।
মঙ্গলবার করোনা আক্রান্ত হয়ে ১ হাজার ৬৩১ জনের মৃত্যু হয় ব্রিটেনে। ফলে কোভিড আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৬২ জন।
ডাউনিং স্ট্রিটে এক সাংবাদিক সম্মেলনে করোনার এই মৃত্যুর মিছিলের সব দায়ভার নিজেই নেন বরিস জনসন। তার কথায়, যে সমস্ত প্রাণ ঝরে গেল, তার প্রত্যেকটির জন্য আমি গভীর ভাবে মর্মাহত। অবশ্যই একজন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সবকিছুর পূর্ণ দায়ভার আমি নিচ্ছি।
সাংবাদিক সম্মেলনে কার্যতই হতাশ দেখাচ্ছিল ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে। তাকে বলতে শোনা যায়, এই ভয়ংকর পরিসংখ্যানের হিসাব করা সত্যিই দুঃখজনক। মৃতদের দেখতে আত্মীয়রা আসতে পারছেন না। একবার বিদায় জানানোর সুযোগও পাচ্ছেন না তারা। আমরা এই পরিস্থিতিতে সবাই একসঙ্গে মিলে লড়াই করতে পারি। যতটা সম্ভব বাড়িতে থেকে ও ভ্যাকসিন নিয়ে ভাইরাসটাকে হারানোর চেষ্টা করা দরকার।
কয়েকদিন আগেই বরিস দাবি করেছিলেন, গবেষণায় যতটুকু দেখা গেছে, তা থেকে মনে করা হচ্ছে করোনার এই নয়া স্ট্রেন আগের স্ট্রেনের থেকে অনেক বেশি প্রাণঘাতী। কেবল দ্রুত ছড়ানোই নয়, তার পাশাপাশি লন্ডন ও দক্ষিণপূর্ব ব্রিটেনে প্রথম দেখা মেলা এই স্ট্রেন থেকে মৃত্যুর হারও বেশি। এই ব্যাপারে বেশ কিছু প্রমাণ মিলেছে।
তবে আশাবাদী ইংল্যান্ডের মুখ্য মেডিকেল অফিসার প্রফেসর ক্রিস হুইট্টি। তার আশা, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে ধীরে ধীরে সংক্রমণ কমবে। কেবল আমাদের সতর্ক থাকতে হবে আমরা যেন লকডাউনের নিষেধাজ্ঞাকে কোনো রকম অবহেলা না করি।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এল
মঙ্গলবার করোনা আক্রান্ত হয়ে ১ হাজার ৬৩১ জনের মৃত্যু হয় ব্রিটেনে। ফলে কোভিড আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৬২ জন।
ডাউনিং স্ট্রিটে এক সাংবাদিক সম্মেলনে করোনার এই মৃত্যুর মিছিলের সব দায়ভার নিজেই নেন বরিস জনসন। তার কথায়, যে সমস্ত প্রাণ ঝরে গেল, তার প্রত্যেকটির জন্য আমি গভীর ভাবে মর্মাহত। অবশ্যই একজন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সবকিছুর পূর্ণ দায়ভার আমি নিচ্ছি।
সাংবাদিক সম্মেলনে কার্যতই হতাশ দেখাচ্ছিল ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে। তাকে বলতে শোনা যায়, এই ভয়ংকর পরিসংখ্যানের হিসাব করা সত্যিই দুঃখজনক। মৃতদের দেখতে আত্মীয়রা আসতে পারছেন না। একবার বিদায় জানানোর সুযোগও পাচ্ছেন না তারা। আমরা এই পরিস্থিতিতে সবাই একসঙ্গে মিলে লড়াই করতে পারি। যতটা সম্ভব বাড়িতে থেকে ও ভ্যাকসিন নিয়ে ভাইরাসটাকে হারানোর চেষ্টা করা দরকার।
কয়েকদিন আগেই বরিস দাবি করেছিলেন, গবেষণায় যতটুকু দেখা গেছে, তা থেকে মনে করা হচ্ছে করোনার এই নয়া স্ট্রেন আগের স্ট্রেনের থেকে অনেক বেশি প্রাণঘাতী। কেবল দ্রুত ছড়ানোই নয়, তার পাশাপাশি লন্ডন ও দক্ষিণপূর্ব ব্রিটেনে প্রথম দেখা মেলা এই স্ট্রেন থেকে মৃত্যুর হারও বেশি। এই ব্যাপারে বেশ কিছু প্রমাণ মিলেছে।
তবে আশাবাদী ইংল্যান্ডের মুখ্য মেডিকেল অফিসার প্রফেসর ক্রিস হুইট্টি। তার আশা, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে ধীরে ধীরে সংক্রমণ কমবে। কেবল আমাদের সতর্ক থাকতে হবে আমরা যেন লকডাউনের নিষেধাজ্ঞাকে কোনো রকম অবহেলা না করি।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এল