গতকাল মঙ্গলবার লস এঞ্জেলেসে বসবাসরত অবৈধ অভিবাসীদের সুরক্ষার জন্য নীতিমালা অনুমোদন করল লস এঞ্জেলেস কাউনটি বোর্ড অফ সুপারভাইজরস।
মার্কিন নির্বাচনী প্রচারণার সময় নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনালড ট্রাম্পের করা অবৈধ অভিবাসীদের তাড়ানোর প্রতিজ্ঞা থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নানা স্টেটে অভিবাসীদের মধ্যে ভীতি এবং দুশ্চিন্তা লক্ষ্য করা যায়।
এই দুশ্চিন্তায় সাড়া দিয়ে লস এঞ্জেলেসে বসবাসরত অবৈধ অভিবাসীদের তাড়ানোর হাত থেকে রক্ষা করতে ঘোষণা করা হয় এই নীতিমালা। প্রায় ২০০’র বেশি লোক বোর্ডের সামনে কথা বলার জন্য সাইন আপ করে। তারা অভিবাসী শিশুদের চলাচলের নিরাপত্তা বিধান করার জন্য কাউনটি অভিবাসন প্রটেকশন টাস্কফোরসের কথা বলেন। প্রায় ৩ ঘণ্টা পর্যন্ত চলতে থাকে এই মন্তব্য পর্ব।
লস এঞ্জেলেসে বসবাসরত লক্ষ লক্ষ অভিবাসীর তথ্য ও পরিচয় নিরাপত্তার সাথে রক্ষণাবেক্ষণ করার জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করাই ছিল এর লক্ষ্য। যাতে করে যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য পরিবর্তিত কোন নীতিমালা এখানকার অভিবাসীদের ক্ষেত্রে কোন প্রভাব ফেলতে না পারে।
৩০ লক্ষের বেশি অভিবাসী বাস করে কাউনটিতে। যার মধ্যে প্রায় অর্ধেক অভিবাসীর আমেরিকার নাগরিকত্ব রয়েছে। লস এঞ্জেলেসে বসবাসরত শতকরা ৫৭ জন শিশুর জন্ম আমেরিকাতে হলেও তাদের পিতামাতাদের জন্ম অন্য দেশে।
Taskforce টি অভিবাসন, নাগরিক অধিকার সংস্থা এবং সেইসাথে শিক্ষা অফিস ও শেরিফ বিভাগের সাথে কাজ করবে। তাছাড়া, গ্রুপটি অভিবাসন বিষয়ক একটি বিভাগ তৈরিরও চেষ্টা করবে।
মার্কিন নির্বাচনী প্রচারণার সময় নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনালড ট্রাম্পের করা অবৈধ অভিবাসীদের তাড়ানোর প্রতিজ্ঞা থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নানা স্টেটে অভিবাসীদের মধ্যে ভীতি এবং দুশ্চিন্তা লক্ষ্য করা যায়।
এই দুশ্চিন্তায় সাড়া দিয়ে লস এঞ্জেলেসে বসবাসরত অবৈধ অভিবাসীদের তাড়ানোর হাত থেকে রক্ষা করতে ঘোষণা করা হয় এই নীতিমালা। প্রায় ২০০’র বেশি লোক বোর্ডের সামনে কথা বলার জন্য সাইন আপ করে। তারা অভিবাসী শিশুদের চলাচলের নিরাপত্তা বিধান করার জন্য কাউনটি অভিবাসন প্রটেকশন টাস্কফোরসের কথা বলেন। প্রায় ৩ ঘণ্টা পর্যন্ত চলতে থাকে এই মন্তব্য পর্ব।
লস এঞ্জেলেসে বসবাসরত লক্ষ লক্ষ অভিবাসীর তথ্য ও পরিচয় নিরাপত্তার সাথে রক্ষণাবেক্ষণ করার জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করাই ছিল এর লক্ষ্য। যাতে করে যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য পরিবর্তিত কোন নীতিমালা এখানকার অভিবাসীদের ক্ষেত্রে কোন প্রভাব ফেলতে না পারে।
৩০ লক্ষের বেশি অভিবাসী বাস করে কাউনটিতে। যার মধ্যে প্রায় অর্ধেক অভিবাসীর আমেরিকার নাগরিকত্ব রয়েছে। লস এঞ্জেলেসে বসবাসরত শতকরা ৫৭ জন শিশুর জন্ম আমেরিকাতে হলেও তাদের পিতামাতাদের জন্ম অন্য দেশে।
Taskforce টি অভিবাসন, নাগরিক অধিকার সংস্থা এবং সেইসাথে শিক্ষা অফিস ও শেরিফ বিভাগের সাথে কাজ করবে। তাছাড়া, গ্রুপটি অভিবাসন বিষয়ক একটি বিভাগ তৈরিরও চেষ্টা করবে।