আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গেমসে বাংলাদেশের ক্রীড়াবিদদের অংশ নেয়াটা এখন নিয়মেই পরিণত হয়েছে। যেমন বিশ্ব অলিম্পিক গেমস, কমনওয়েলথ গেমস, এশিয়ান গেমস, এশিয়ান বিচ গেমস এমনকি দক্ষিণ এশিয়ান বিচ গেমসেও অংশ নিয়ে থাকেন সাধারণ ক্রীড়াবিদরা। কিন্তু সেখান থেকে হাতে গোনা দু-চারটি পদক আসে। অবশ্য সাউথ এশিয়ান (এসএ) গেমসে বেশ কিছু পদকও অর্জন করে থাকেন লাল-সুবজের দল। এদিক দিয়ে এগিয়ে রয়েছেন দেশের বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী ক্রীড়াবিদরা। স্পেশাল অলিম্পিক গেমস থেকে তারা প্রতিবারই নিয়ে আসেন ডজন ডজন সোনা, রুপা আর ব্রোঞ্জপদক। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলেসের এই আসরের ছয়টি ডিসিপ্লিনে অংশ নিয়ে ১৮টি স্বর্ণ, ২২টি রুপা ও ১৪টি ব্রোঞ্জপদক জিতে আনেন দেশের বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী ক্রীড়াবিদরা। গতকাল সকালে বীরমতোই দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ স্পেশাল অলিম্পিকস দল।
সেই ১৯৯৫ সাল থেকে তাদের এই অর্জন শুরু। সেবার আমেরিকার নিউ হ্যাভেনে অনুষ্ঠিত স্পেশাল অলিম্পিক গেমসে প্রথম অংশ নেন বাংলাদেশের বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী ক্রীড়াবিদরা। ওই আসরে ৬টি স্বর্ণ, ৭টি রুপা ও ৭টি ব্রোঞ্জ। পরের কাহিনী তো এখন ইতিহাস। বিদেশের মাটিতে বিভিন্ন গেমস ও টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছেন বুদ্ধি প্রতিবন্ধী খেলোয়াড়রা। যেমন স্পেশাল অলিম্পিকস এশিয়া প্যাসিফিক বোচি প্রতিযোগিতা, আন্তর্জাতিক এশিয়া প্যাসিফিক ক্রিকেট কার্নিভাল ইত্যাদি ইত্যাদি। সবখানেই বাংলাদেশের এই বিশেষ ক্রীড়াবিদদের ছিল জয়জয়কার। এবারও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলেসের এই আসরের ছয়টি ডিসিপ্লিনে অংশ নিয়ে ১৮টি স্বর্ণ, ২২টি রুপা ও ১৪টি ব্রোঞ্জপদক জিতে আনেন দেশের বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীরা। বালাদেশের ব্যাডমিন্টন তারকা আবদুল কাদের স্মরণ একাই ৩টি স্বর্ণপদক জেতেন। তবে স্পেশাল অলিম্পিকস ওয়ার্ল্ড গেমসে লাল সবুজের দেশের সর্বাধিক পদক আসে ২০১১ সালে গ্রিসের অ্যাথেন্স থেকে। সেবার ৩৫টি স্বর্ণ, ১৬টি রুপা ও ৭টি ব্রোঞ্জপদক জিতেছিল বাংলাদেশ। ২০০৭ সালের চীনের সাংহাইয়ে অনুষ্ঠিত স্পেশাল অলিম্পিক ওয়ার্ল্ড গেমসে দ্বিতীয় সর্বাধিক ৩২টি স্বর্ণ, ১৫টি রুপা ও ২৪টি ব্রোঞ্জ আসে বাংলাদেশে। ২০১৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার নিউক্যাসলে অনুষ্ঠিত এশিয়া প্যাসিফিক আঞ্চলিক গেমসেও স্বপ্রতিভ ছিলেন বাংলাদেশের বুদ্ধি প্রতিবন্ধীরা। ওই আসরে ক্রিকেট ও ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয়ে ৩৫টি স্বর্ণ, ১৫টি রুপা ও ৭টি ব্রোঞ্জ জেতে বাংলাদেশ। এছাড়া ২০০৯ সালে ভারতের দিল্লিতে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক এশিয়া প্যাসিফিক ক্রিকেট কার্নিভালে রানার্সআপ, ২০১২ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সাউথ এশিয়ান ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ও ২০১৩ সালে কোরিয়ার পেয়ংচাংয়ে অনুষ্ঠিত স্পেশাল অলিম্পিক ওয়ার্ল্ড উইন্টার গেমসের ফ্লোর হকিতে চ্যাম্পিয়ন হন বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীরা।
সেই ১৯৯৫ সাল থেকে তাদের এই অর্জন শুরু। সেবার আমেরিকার নিউ হ্যাভেনে অনুষ্ঠিত স্পেশাল অলিম্পিক গেমসে প্রথম অংশ নেন বাংলাদেশের বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী ক্রীড়াবিদরা। ওই আসরে ৬টি স্বর্ণ, ৭টি রুপা ও ৭টি ব্রোঞ্জ। পরের কাহিনী তো এখন ইতিহাস। বিদেশের মাটিতে বিভিন্ন গেমস ও টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছেন বুদ্ধি প্রতিবন্ধী খেলোয়াড়রা। যেমন স্পেশাল অলিম্পিকস এশিয়া প্যাসিফিক বোচি প্রতিযোগিতা, আন্তর্জাতিক এশিয়া প্যাসিফিক ক্রিকেট কার্নিভাল ইত্যাদি ইত্যাদি। সবখানেই বাংলাদেশের এই বিশেষ ক্রীড়াবিদদের ছিল জয়জয়কার। এবারও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলেসের এই আসরের ছয়টি ডিসিপ্লিনে অংশ নিয়ে ১৮টি স্বর্ণ, ২২টি রুপা ও ১৪টি ব্রোঞ্জপদক জিতে আনেন দেশের বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীরা। বালাদেশের ব্যাডমিন্টন তারকা আবদুল কাদের স্মরণ একাই ৩টি স্বর্ণপদক জেতেন। তবে স্পেশাল অলিম্পিকস ওয়ার্ল্ড গেমসে লাল সবুজের দেশের সর্বাধিক পদক আসে ২০১১ সালে গ্রিসের অ্যাথেন্স থেকে। সেবার ৩৫টি স্বর্ণ, ১৬টি রুপা ও ৭টি ব্রোঞ্জপদক জিতেছিল বাংলাদেশ। ২০০৭ সালের চীনের সাংহাইয়ে অনুষ্ঠিত স্পেশাল অলিম্পিক ওয়ার্ল্ড গেমসে দ্বিতীয় সর্বাধিক ৩২টি স্বর্ণ, ১৫টি রুপা ও ২৪টি ব্রোঞ্জ আসে বাংলাদেশে। ২০১৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার নিউক্যাসলে অনুষ্ঠিত এশিয়া প্যাসিফিক আঞ্চলিক গেমসেও স্বপ্রতিভ ছিলেন বাংলাদেশের বুদ্ধি প্রতিবন্ধীরা। ওই আসরে ক্রিকেট ও ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয়ে ৩৫টি স্বর্ণ, ১৫টি রুপা ও ৭টি ব্রোঞ্জ জেতে বাংলাদেশ। এছাড়া ২০০৯ সালে ভারতের দিল্লিতে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক এশিয়া প্যাসিফিক ক্রিকেট কার্নিভালে রানার্সআপ, ২০১২ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সাউথ এশিয়ান ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ও ২০১৩ সালে কোরিয়ার পেয়ংচাংয়ে অনুষ্ঠিত স্পেশাল অলিম্পিক ওয়ার্ল্ড উইন্টার গেমসের ফ্লোর হকিতে চ্যাম্পিয়ন হন বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীরা।