জয় দিয়ে আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ মিশন শুরু করেছে বাংলাদেশ। গত আসরের চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকাকে তারা ৪৩ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে। বুধবার চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ১১তম যুব বিশ্বকাপ আসরের উদ্বোধন হয়।
এদিন টাইগার বোলারদের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি সফরকারীরা। পেস ও স্পিন- উভয় বিষে প্রোটিয়াদের কাবু করেন মিরাজরা। অবশ্য বোলারদের এই লড়াইয়ের পুঁজি ব্যাট হাতে আগেই এনে দিয়েছিলেন শান্ত, পিনাক, জয়রাজরা।
টস জিতে নাজমুল হাসান শান্তর ৭৩ রানে ভর করে বাংলাদেশ ৭ উইকেটে করে ২৪০। জবাবে আট বল থাকতে ১৯৭ রানে গুটিয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। লিয়াম স্মিথ শতক করেও দলকে জেতাতে পারেননি। অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ সাইফুদ্দিনের বোলিং তোপে প্রোটিয়ারা অসহায় আত্মসমর্পণ করে।
দলীয় পাঁচ রানে উদ্বোধনী জুটির কাইল ভেরেনির বিদায়ে পতন শুরু। অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের বলে সাইফ হাসানের তালুবন্দি হন তিনি। এরপর দলীয় ৬০ রানেই নেই চার প্রোটিয়া।
মিরাজের দেখানো পথে দলীয় ২৭ রানে ইয়ান মাল্ডার ও ৪৪ রানে অধিনায়ক টনি ডি দর্জিকে বোল্ড করেন মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন। আর ৬০ রানে রিভালদো মুনসামি ও ১১২ রানে দায়ান গালিয়েমকে সাজঘরে পাঠান স্পিনার সাঈদ সরকার।
তবে তখনো একপ্রান্ত আগলে দলকে আশা দেখাচ্ছিলেন ওপেনার লিয়াম স্মিথ। শতক পেয়েছেন কিন্তু, দলের পরাজয় বাঁচাতে পারেননি তিনি। দলীয় ১৭৭ রানে শাওনের বলে অধিনায়ক মিরাজের দুর্দান্ত ক্যাচে তার ফিরে যাওয়ার পরই মূলত খেলার ফল নির্ধারিত হয়ে যায়।
এরপর বাংলাদেশও আর অপেক্ষায় থাকতে রাজি হয়নি। এক বল পরে ওই ওভারেই শাওন তুলে নেন উইলিয়াম লুডিকের উইকেট। দলীয় ১৯৫ রানে ফিল্যান্ডারকে এলবিডব্লিউ করেন মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন। আর ৪৯তম ওভারের চতুর্থ বলে অধিনায়ক মিরাজ সেন হোয়াইটহেডকে শান্তর ক্যাচ বানিয়ে জয়ের আনন্দে মেতে ওঠে।
অধিনায়ক ৩৭ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। এছাড়া মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন ৩০ রানে ৩টি এবং সাঈদ সরকার ও সালেহ আহমেদ শাওন দুটি করে উইকেট পেয়েছেন।
এরআগে ব্যাটিংয়ে দলীয় ৩০ রানে সাইফ হাসান সাজঘরে ফেরেন। ইয়ান মাল্ডারের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেয়ার আগে তিনি করেন ৬ রান। সেখান থেকে বাংলাদেশ পিনাক ঘোষ ও জয়রাজ শেখের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ায়। দুজনের ৪৪ রানের জুটি ভাঙে পিনাকের রানআউটে। পিনাক করেন ৫১ বলে চার বাউন্ডারি ও দুই ছক্কায় ৪৩।
দলীয় ১০৩ রানে জয়রাজও ফিরে যান ৪৬ করে। সেন হোয়াইটহেডের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেয়ার আগে ৫০ বলের ইনিংসে তিনি ৬টি চার ও একটি ছক্কা হাকান। এরপর নাজমুল হাসান শান্ত অধিনায়ক মেহদেী হাসান মিরাজকে নিয়ে দলকে শক্ত ভিতে দাঁড় করান।
৫৯ রানের সর্বোচ্চ রানের এই জুটি গড়ে মিরাজ ফেরেন দলীয় ১৬২ রানে। তার সংগ্রহ তিন বাউন্ডারিতে ২৩। তবে, অপরপ্রান্ত আগলে শান্ত দলের রান ২০০ পার করেন। দলীয় ২৩৩ রানে সপ্তম ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হওয়ার আগে শান্ত ৮২ বলে ৭৩ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন, যাতে রয়েছে চারটি বাউন্ডারি ও তিনটি ছক্কা। দিনশেষে এই রান তাকে এনে দিয়েছে ম্যাচসেরার পুরস্কার।
ছোট্ট হলেও শেষ দিকে কার্যকরি ইনিংস খেলে শান্তকে সঙ্গ দেন জাকির হাসান ও মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন। ফলে নির্ধারিত ৫০ ওভার শেষে বাংলাদেশ করে ৭ উইকেটে ২৪০ রান।
জাকির ১৯ রান করেন। আর ১৭ রানে অপরাজিত ছিলেন সাইফুদ্দিন। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে ইয়ান মাল্ডার ৪২ রানে ৩ উইকেট নিয়ে সেরা বোলার।
ইংল্যান্ডের রেকর্ডে বিধ্বস্ত ফিজি
দিনের অপর ম্যাচে ২৯৯ রানের রেকর্ড গড়া জয় পেয়েছে ইংল্যান্ড। ড্যান লরেন্স আর জ্যাক বার্নহ্যামের রেকর্ড ত্রিশতক জুটিতে ৩ উইকেটে ৩৭১ রান করে ইংলিশরা। জবাবে মাত্র ৭২ রানে গুটিয়ে যায় ফিজি।
তরুণদের ওয়ানডেতে এতদিন সর্বোচ্চ রানের জুটি ছিল নিউজিল্যান্ডের বিজে ওয়াটলিং ও ব্র্যাড উইলসনের। ২০০৪ সালে বাংলাদেশেই অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ২৭৩ রানের জুটি গড়েছিলেন দুজনে।
বুধবার চট্টগ্রাম এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে লরেন্স আর বার্নহ্যামের ব্যাটের তাণ্ডবে ভেঙে গেছে সেই রেকর্ড। ইংল্যান্ডের দুই তরুণ ব্যাটসম্যানের জুটিটা ৩০৩ রানের। যুব ওয়ানডেতে এটাই প্রথম ত্রিশতকের জুটি।
টস জিতে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ২২ রানে ওপেনার ম্যাক্স হোল্ডেনকে হারানোর পর জুটি বাঁধেন লরেন্স আর বার্নহ্যাম। এরপর ফিজির খেলোয়াড়দের মাঠের বাইরে থেকে বল কুড়িয়ে আনতেই ব্যস্ত থাকতে হয়েছে।
১৫০ বলে ২৫টি চার ও একটি ছক্কায় ১৭৪ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেললেও লরেন্সকে ফিরতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। আর মাত্র ছয় রান করলেই অস্ট্রেলিয়ার থিও ডোরোপুলোসকে পেছনে ফেলে যুব ওয়ানডের ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংসের মালিক হয়ে যেতে পারতেন তিনি। ২০০৩ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ডোরোপুলোসের অপরাজিত ১৭৯ রানের রেকর্ড তাই অক্ষতই রইল।
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংসের রেকর্ডও একটুর জন্য ভাঙতে পারেননি ম্যাচসেরা লরেন্স। ২০০২ বিশ্বকাপে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ১৭৬ রান করে রেকর্ডটা ধরে রেখেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডোনোভান প্যাগন।
বার্নহ্যামের কৃতিত্বও কম নয়। ১৩৭ বলে ১৯টি চার ও চারটি ছক্কায় ১৪৮ রান করে তিনিও দলকে তিন উইকেটে ৩৭১ রানের বিশাল সংগ্রহ এনে দিতে বড় অবদান রাখেন।
ফিজির ইনিংসটা ছিল সম্পূর্ণ বিপরীত। প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পাওয়া আইসিসির সহযোগী সদস্য দেশটির তরুণরা ২৭.৩ ওভারে মাত্র ৭২ রানেই অলআউট হয়ে যায়।
৩৬ রান করা পেনি ভুনিওয়াকা ছাড়া আর কেউ দুই অংকের ঘরে যেতে পারেননি। পাঁচ ওভার বল করে মাত্র দুই রানের বিনিময়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন সাকিব মেহমুদ। ২২ রানে স্যাম কারানের শিকারও ৩ উইকেট।
এদিন টাইগার বোলারদের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি সফরকারীরা। পেস ও স্পিন- উভয় বিষে প্রোটিয়াদের কাবু করেন মিরাজরা। অবশ্য বোলারদের এই লড়াইয়ের পুঁজি ব্যাট হাতে আগেই এনে দিয়েছিলেন শান্ত, পিনাক, জয়রাজরা।
টস জিতে নাজমুল হাসান শান্তর ৭৩ রানে ভর করে বাংলাদেশ ৭ উইকেটে করে ২৪০। জবাবে আট বল থাকতে ১৯৭ রানে গুটিয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। লিয়াম স্মিথ শতক করেও দলকে জেতাতে পারেননি। অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ সাইফুদ্দিনের বোলিং তোপে প্রোটিয়ারা অসহায় আত্মসমর্পণ করে।
দলীয় পাঁচ রানে উদ্বোধনী জুটির কাইল ভেরেনির বিদায়ে পতন শুরু। অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের বলে সাইফ হাসানের তালুবন্দি হন তিনি। এরপর দলীয় ৬০ রানেই নেই চার প্রোটিয়া।
মিরাজের দেখানো পথে দলীয় ২৭ রানে ইয়ান মাল্ডার ও ৪৪ রানে অধিনায়ক টনি ডি দর্জিকে বোল্ড করেন মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন। আর ৬০ রানে রিভালদো মুনসামি ও ১১২ রানে দায়ান গালিয়েমকে সাজঘরে পাঠান স্পিনার সাঈদ সরকার।
তবে তখনো একপ্রান্ত আগলে দলকে আশা দেখাচ্ছিলেন ওপেনার লিয়াম স্মিথ। শতক পেয়েছেন কিন্তু, দলের পরাজয় বাঁচাতে পারেননি তিনি। দলীয় ১৭৭ রানে শাওনের বলে অধিনায়ক মিরাজের দুর্দান্ত ক্যাচে তার ফিরে যাওয়ার পরই মূলত খেলার ফল নির্ধারিত হয়ে যায়।
এরপর বাংলাদেশও আর অপেক্ষায় থাকতে রাজি হয়নি। এক বল পরে ওই ওভারেই শাওন তুলে নেন উইলিয়াম লুডিকের উইকেট। দলীয় ১৯৫ রানে ফিল্যান্ডারকে এলবিডব্লিউ করেন মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন। আর ৪৯তম ওভারের চতুর্থ বলে অধিনায়ক মিরাজ সেন হোয়াইটহেডকে শান্তর ক্যাচ বানিয়ে জয়ের আনন্দে মেতে ওঠে।
অধিনায়ক ৩৭ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। এছাড়া মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন ৩০ রানে ৩টি এবং সাঈদ সরকার ও সালেহ আহমেদ শাওন দুটি করে উইকেট পেয়েছেন।
এরআগে ব্যাটিংয়ে দলীয় ৩০ রানে সাইফ হাসান সাজঘরে ফেরেন। ইয়ান মাল্ডারের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেয়ার আগে তিনি করেন ৬ রান। সেখান থেকে বাংলাদেশ পিনাক ঘোষ ও জয়রাজ শেখের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ায়। দুজনের ৪৪ রানের জুটি ভাঙে পিনাকের রানআউটে। পিনাক করেন ৫১ বলে চার বাউন্ডারি ও দুই ছক্কায় ৪৩।
দলীয় ১০৩ রানে জয়রাজও ফিরে যান ৪৬ করে। সেন হোয়াইটহেডের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেয়ার আগে ৫০ বলের ইনিংসে তিনি ৬টি চার ও একটি ছক্কা হাকান। এরপর নাজমুল হাসান শান্ত অধিনায়ক মেহদেী হাসান মিরাজকে নিয়ে দলকে শক্ত ভিতে দাঁড় করান।
৫৯ রানের সর্বোচ্চ রানের এই জুটি গড়ে মিরাজ ফেরেন দলীয় ১৬২ রানে। তার সংগ্রহ তিন বাউন্ডারিতে ২৩। তবে, অপরপ্রান্ত আগলে শান্ত দলের রান ২০০ পার করেন। দলীয় ২৩৩ রানে সপ্তম ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হওয়ার আগে শান্ত ৮২ বলে ৭৩ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন, যাতে রয়েছে চারটি বাউন্ডারি ও তিনটি ছক্কা। দিনশেষে এই রান তাকে এনে দিয়েছে ম্যাচসেরার পুরস্কার।
ছোট্ট হলেও শেষ দিকে কার্যকরি ইনিংস খেলে শান্তকে সঙ্গ দেন জাকির হাসান ও মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন। ফলে নির্ধারিত ৫০ ওভার শেষে বাংলাদেশ করে ৭ উইকেটে ২৪০ রান।
জাকির ১৯ রান করেন। আর ১৭ রানে অপরাজিত ছিলেন সাইফুদ্দিন। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে ইয়ান মাল্ডার ৪২ রানে ৩ উইকেট নিয়ে সেরা বোলার।
ইংল্যান্ডের রেকর্ডে বিধ্বস্ত ফিজি
দিনের অপর ম্যাচে ২৯৯ রানের রেকর্ড গড়া জয় পেয়েছে ইংল্যান্ড। ড্যান লরেন্স আর জ্যাক বার্নহ্যামের রেকর্ড ত্রিশতক জুটিতে ৩ উইকেটে ৩৭১ রান করে ইংলিশরা। জবাবে মাত্র ৭২ রানে গুটিয়ে যায় ফিজি।
তরুণদের ওয়ানডেতে এতদিন সর্বোচ্চ রানের জুটি ছিল নিউজিল্যান্ডের বিজে ওয়াটলিং ও ব্র্যাড উইলসনের। ২০০৪ সালে বাংলাদেশেই অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ২৭৩ রানের জুটি গড়েছিলেন দুজনে।
বুধবার চট্টগ্রাম এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে লরেন্স আর বার্নহ্যামের ব্যাটের তাণ্ডবে ভেঙে গেছে সেই রেকর্ড। ইংল্যান্ডের দুই তরুণ ব্যাটসম্যানের জুটিটা ৩০৩ রানের। যুব ওয়ানডেতে এটাই প্রথম ত্রিশতকের জুটি।
টস জিতে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ২২ রানে ওপেনার ম্যাক্স হোল্ডেনকে হারানোর পর জুটি বাঁধেন লরেন্স আর বার্নহ্যাম। এরপর ফিজির খেলোয়াড়দের মাঠের বাইরে থেকে বল কুড়িয়ে আনতেই ব্যস্ত থাকতে হয়েছে।
১৫০ বলে ২৫টি চার ও একটি ছক্কায় ১৭৪ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেললেও লরেন্সকে ফিরতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। আর মাত্র ছয় রান করলেই অস্ট্রেলিয়ার থিও ডোরোপুলোসকে পেছনে ফেলে যুব ওয়ানডের ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংসের মালিক হয়ে যেতে পারতেন তিনি। ২০০৩ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ডোরোপুলোসের অপরাজিত ১৭৯ রানের রেকর্ড তাই অক্ষতই রইল।
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংসের রেকর্ডও একটুর জন্য ভাঙতে পারেননি ম্যাচসেরা লরেন্স। ২০০২ বিশ্বকাপে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ১৭৬ রান করে রেকর্ডটা ধরে রেখেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডোনোভান প্যাগন।
বার্নহ্যামের কৃতিত্বও কম নয়। ১৩৭ বলে ১৯টি চার ও চারটি ছক্কায় ১৪৮ রান করে তিনিও দলকে তিন উইকেটে ৩৭১ রানের বিশাল সংগ্রহ এনে দিতে বড় অবদান রাখেন।
ফিজির ইনিংসটা ছিল সম্পূর্ণ বিপরীত। প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পাওয়া আইসিসির সহযোগী সদস্য দেশটির তরুণরা ২৭.৩ ওভারে মাত্র ৭২ রানেই অলআউট হয়ে যায়।
৩৬ রান করা পেনি ভুনিওয়াকা ছাড়া আর কেউ দুই অংকের ঘরে যেতে পারেননি। পাঁচ ওভার বল করে মাত্র দুই রানের বিনিময়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন সাকিব মেহমুদ। ২২ রানে স্যাম কারানের শিকারও ৩ উইকেট।