একক কর্তৃত্ব হারাতে চলেছে ক্রিকেটবিশ্বের ৩ মোড়ল। এখন থেকে গঠনতন্ত্র সংশোধনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) ‘বিগ থ্রি’ হিসেবে পরিচিত অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও ভারত সংগঠনটিতে তাদের একক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা হারাচ্ছে। আইসিসিতে সুশাসন ও সদস্যদের স্বার্থ সংরক্ষণে বুধবার আইসিসির সভায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে সামনে সংস্থাটির গঠনতন্ত্র ও প্রশাসনিক ক্ষমতায় ব্যাপক পরিবর্তন আসছে বলে জানা গেছে।
সংশোধন অনুযায়ী গঠনতন্ত্রে বলা হয়েছে, ২০১৬ সালের জুন মাস থেকে গোপন ব্যালটের মাধ্যমে সংস্থাটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবে। এর মাধ্যমে তৎকালীন আইসিসি চেয়ারম্যান শ্রীনিবাসনের সময়ে নেওয়া পদক্ষেপগুলো রহিত করে তিন মোড়লের একক আধিপত্য বিস্তারের সুযোগ নষ্ট করা হলো।
পরিবর্তিত সংশোধনীতে বলা হয়েছে, আইসিসির আগামী নির্বাচন প্রতিষ্ঠানটির স্বতন্ত্র অডিট কমিটির চেয়ারম্যানের তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত হবে। নতুন নির্বাচিত চেয়ারম্যানের মেয়াদ হবে ২ বছর এবং নির্বাচিত হওয়ার পর কোনো সদস্য দেশের ক্রিকেট বোর্ডের সাথে থাকতে পারবেন না। চেয়ারম্যানে পদে নির্বাচনের যোগ্যতা হিসেবে অংশগ্রহণকারীকে বর্তমান বা সাবেক আইসিসির নির্বাহী পরিষদের সদস্য থাকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
এ সংশোধনির মাধ্যমে আইসিসির নির্বাহী কমিটি ও অর্থ কমিটিতে এখন থেকে ওই তিন মোড়লের প্রতিষ্ঠিত স্থায়ী সদস্য ক্ষমতা বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া এর মাধ্যমে কমার্শিয়াল অবকাঠামোতেও পরিবর্তন বলে সংশোধনীতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এদিকে সংশোধনী অগ্রগতিকল্পে আইসিসির বর্তমান চেয়ারম্যানকে প্রধান করে ৫ সদস্যের একটি স্টিয়ারিং কমিটিও গঠন করা হয়েছে। আগামী এপ্রিলে একটি সভার মাধ্যমে তারা সংশোধনীর বিষয়বস্তুগুলো এগিয়ে নিতে কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। এ ছাড়া ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বাড়াতে এখন থেকে আইসিসির নির্বাহী কমিটির ৪টি সভার ১টি দুবাইয়ে এবং বাকি ৩টি অন্যান্য দেশে করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
সংশোধন অনুযায়ী গঠনতন্ত্রে বলা হয়েছে, ২০১৬ সালের জুন মাস থেকে গোপন ব্যালটের মাধ্যমে সংস্থাটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবে। এর মাধ্যমে তৎকালীন আইসিসি চেয়ারম্যান শ্রীনিবাসনের সময়ে নেওয়া পদক্ষেপগুলো রহিত করে তিন মোড়লের একক আধিপত্য বিস্তারের সুযোগ নষ্ট করা হলো।
পরিবর্তিত সংশোধনীতে বলা হয়েছে, আইসিসির আগামী নির্বাচন প্রতিষ্ঠানটির স্বতন্ত্র অডিট কমিটির চেয়ারম্যানের তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত হবে। নতুন নির্বাচিত চেয়ারম্যানের মেয়াদ হবে ২ বছর এবং নির্বাচিত হওয়ার পর কোনো সদস্য দেশের ক্রিকেট বোর্ডের সাথে থাকতে পারবেন না। চেয়ারম্যানে পদে নির্বাচনের যোগ্যতা হিসেবে অংশগ্রহণকারীকে বর্তমান বা সাবেক আইসিসির নির্বাহী পরিষদের সদস্য থাকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
এ সংশোধনির মাধ্যমে আইসিসির নির্বাহী কমিটি ও অর্থ কমিটিতে এখন থেকে ওই তিন মোড়লের প্রতিষ্ঠিত স্থায়ী সদস্য ক্ষমতা বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া এর মাধ্যমে কমার্শিয়াল অবকাঠামোতেও পরিবর্তন বলে সংশোধনীতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এদিকে সংশোধনী অগ্রগতিকল্পে আইসিসির বর্তমান চেয়ারম্যানকে প্রধান করে ৫ সদস্যের একটি স্টিয়ারিং কমিটিও গঠন করা হয়েছে। আগামী এপ্রিলে একটি সভার মাধ্যমে তারা সংশোধনীর বিষয়বস্তুগুলো এগিয়ে নিতে কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। এ ছাড়া ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বাড়াতে এখন থেকে আইসিসির নির্বাহী কমিটির ৪টি সভার ১টি দুবাইয়ে এবং বাকি ৩টি অন্যান্য দেশে করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।