সিলেট

বাঁচতে চাইলে বিয়ে করুন দ্রুত!

অবিবাহিতদের জন্য দুঃসংবাদ। আর যাদের বিয়ের বয়স
পেরিয়ে গেছে, অথচ এখনও সিঙ্গল, তাদের জন্য খবরটিসত্যিই আফসোসের।কী সেই খবর?ঘটনা হলো বিয়ে করলে নাকি দীর্ঘ জীবন বেঁচে থাকাযায়। মৃত্যু ঝুঁকিও অনেকাংশে কমে যায়। অবশ্যইবিবাহিত জীবনে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সুসম্পর্ক থাকতেহবে। সম্প্রতি মার্কিন গবেষকরা নতুন এক গবেষণার পরএমন তথ্যই জানালেন।নতুন এই গবেষণাটি সেরেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেরনর্থ ক্যারোলাইনার ডিউক ইউনিভার্সিটি মেডিক্যালসেন্টারের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও গবেষক ইলিনসিয়েগলার ও তার সহযোগী গবেষকরা। ইলিন বলছেন,মাঝবয়সে একজন সঙ্গী বা সঙ্গিনী থাকলে সুরক্ষিতথাকার সম্ভাবনাই বেশি। এ বয়সে একাকীত্ব মানুষকেক্রমেই আশা ও ভবিষ্যতের প্রতি আস্থাহীন করে তোলে।একজন মানুষের সার্বিক জীবনধারণ প্রক্রিয়ার ওপরবিয়ে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। বিবাহিত জীবনে যারাসুখী তারা স্বাভাবিকভাবেই স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যাভ্যাসমেনে চলেন।৪০ বছর বয়সের পর একাকী থাকা, সঙ্গী বা সঙ্গিনীকেহারিয়ে নতুন করে বিয়ে না করা অসময়ে মৃত্যুর ঝুঁকিকেবাড়িয়ে দেয়। এমনকি ৬০ বছর বয়স পর্যন্তপৌঁছানোটাও দুষ্কর হয়ে যায়। বিবাহিত যে ব্যক্তিদেরধূমপান বা অ্যালকোহলের বদভ্যাস রয়েছে তাদের ক্ষেত্রেওঅবিবাহিতদের তুলনায় মাঝবয়সে বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ২দশমিক ৩ গুণ বেশি। তাদের বন্ধু-বান্ধবের সংখ্যাটাওবেশি ও স্বামী-স্ত্রী যত্ন নিতে পরস্পরকে উৎসাহিতকরেন।অন্যদিকে মাঝবয়সের ঠিক আগে বিবাহবিচ্ছেদের মতোঘটনা ঘটলে ও একাকী থাকার সিদ্ধান্ত নিলে তা আয়ুরওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। কারণ তখন একাকীত্বগ্রাস করে। মানুষ বিষন্নতায় ভুগতে শুরু করে।–ওয়েবসাইট।