সিলেটে আলোচিত শিশু রাজন হত্যা
মামলার রায় ঘোষণার জন্য ৮ নভেম্বর দিন
ধার্য করেছেন আদালত। সিলেট মহানগর
দায়রা জজ আদালতের বিচারক আকবর
হোসেন মৃধার আদালত মঙ্গলবার দুপুরে এ দিন
ধার্য করেন। আগের দিন আসামিপক্ষের
আইনজীবীরা গ্রেপ্তার ১১ আসামির মধ্যে ৯
জনের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন।
সিলেটের পিপি মফুর আলী সাংবাদিকদের
বলেন, মঙ্গলবার আদালতে গ্রেপ্তার বাকি
দুজন ও পলাতক দুজনের পক্ষে যুক্তিতর্ক
উপস্থাপন শেষে বিচারক ৮ নভেম্বর রায়ের
দিন ঠিক করেন। গত ১ অক্টোবর এ মামলায়
সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। ৩৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩৬
জন সাক্ষ্য দেন আদালতে। মামলার প্রধান
আসামি কামরুল ইসলামের আইনজীবীর
আবেদনে ১১ সাক্ষীর পুনরায় জবানবন্দি
শোনে আদালত।
গত ৮ জুলাই সিলেটের কুমারগাঁওয়ে চুরির
অভিযোগ তুলে ১৩ বছরের শিশু রাজনকে
পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ হত্যার ভিডিও
ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়লে দেশব্যাপী
তোলপাড় ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ঘটনার দেড়
মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করে ১৬ আগস্ট ১৩
জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র
দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সুরঞ্জিত
তালুকদার। গত ২২ সেপ্টেম্বর অভিযোগ
গঠনের মধ্যে দিয়ে এই হত্যা মামলার বিচার
শুরু হয়।
রাজন হত্যার পর ১০ জুলাই সৌদি আরব
পালিয়ে যান মূল অভিযুক্ত কামরুল। গত ১৫
অক্টোবর তাকে দেশে ফিরিয়ে এনে পরদিন
আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো
হয়। কামরুলকে নিয়ে এই মামলার আসামিদের
মধ্যে ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
পলাতক রয়েছেন কামরুলের আরেক ভাইসহ
দুজন। তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
জারির পর পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশিত
হয়েছে।
মামলার রায় ঘোষণার জন্য ৮ নভেম্বর দিন
ধার্য করেছেন আদালত। সিলেট মহানগর
দায়রা জজ আদালতের বিচারক আকবর
হোসেন মৃধার আদালত মঙ্গলবার দুপুরে এ দিন
ধার্য করেন। আগের দিন আসামিপক্ষের
আইনজীবীরা গ্রেপ্তার ১১ আসামির মধ্যে ৯
জনের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন।
সিলেটের পিপি মফুর আলী সাংবাদিকদের
বলেন, মঙ্গলবার আদালতে গ্রেপ্তার বাকি
দুজন ও পলাতক দুজনের পক্ষে যুক্তিতর্ক
উপস্থাপন শেষে বিচারক ৮ নভেম্বর রায়ের
দিন ঠিক করেন। গত ১ অক্টোবর এ মামলায়
সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। ৩৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩৬
জন সাক্ষ্য দেন আদালতে। মামলার প্রধান
আসামি কামরুল ইসলামের আইনজীবীর
আবেদনে ১১ সাক্ষীর পুনরায় জবানবন্দি
শোনে আদালত।
গত ৮ জুলাই সিলেটের কুমারগাঁওয়ে চুরির
অভিযোগ তুলে ১৩ বছরের শিশু রাজনকে
পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ হত্যার ভিডিও
ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়লে দেশব্যাপী
তোলপাড় ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ঘটনার দেড়
মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করে ১৬ আগস্ট ১৩
জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র
দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সুরঞ্জিত
তালুকদার। গত ২২ সেপ্টেম্বর অভিযোগ
গঠনের মধ্যে দিয়ে এই হত্যা মামলার বিচার
শুরু হয়।
রাজন হত্যার পর ১০ জুলাই সৌদি আরব
পালিয়ে যান মূল অভিযুক্ত কামরুল। গত ১৫
অক্টোবর তাকে দেশে ফিরিয়ে এনে পরদিন
আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো
হয়। কামরুলকে নিয়ে এই মামলার আসামিদের
মধ্যে ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
পলাতক রয়েছেন কামরুলের আরেক ভাইসহ
দুজন। তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
জারির পর পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশিত
হয়েছে।