একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে দেশে তো বটেই, সারাবিশ্বে ছড়িয়ে থাকা বাংলাদেশির মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বাড়ছেই।
কোনদিকে যাচ্ছে পরিস্থিতি- তার খবর রাখতে শতসহস্র ব্যস্ততা সত্বেও তারা দিনশেষে রাতে চোখ বোলাচ্ছেন দেশের খবরে।
নানা শংকা-আশঙ্কাকে উড়িয়ে সব দেশের প্রবাসীর মতো একটি সুষ্ঠু-সুন্দর নির্বাচন প্রত্যক্ষের স্বপ্ন দেখছেন ফ্রান্স প্রবাসীরাও।
তবে ফ্রান্স প্রবাসীদের দাবী, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড এখনই তৈরি করা জরুরি। আর এটা করতে হবে নির্বাচন কমিশনকেই। এক্ষেত্রে বর্তমান সংসদীয় সরকারের দায়িত্বও কোনো অংশে কম নয়।
প্রবাসীরা জানান, দেশের গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে নির্বাচন কমিশনকে নিরপেক্ষ অবস্থানে থাকতে হবে। তাদের মতে, স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক যে যাত্রা শুরু হয়েছিল, গেল কয়েক বছর থেকে তা কিছুটা হলেও ব্যাহত হয়েছে। এছাড়া দেশে অসহিঞ্চু রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন এখন সময়ের দাবী।
প্যারিস শহরের বাংলাদেশি ব্যবসায়ী আল আমীন বলেন, নির্বাচনের আগে বেশকিছু ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা রয়েই গেছে। এসব বিষয়ে কোনো মীমাংসা না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত কি হবে, তা নিয়ে সবাইকে শেষ দিন পর্যন্ত অস্বস্তিতে থাকতে হবে।
ফ্রান্স প্রবাসী আব্দুল ওয়াদুদ ময়নুল বলেন, বহির্বিশ্বে দেশের সম্মান বৃদ্ধিতে আগামী সংসদ নির্বাচন বেশ গুরুত্ববহ। এজন্য নির্বাচন কমিশনকে একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে হবে।
প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি মো. শামসুল ইসলাম বলেন, সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে এবং আগামীর সুন্দর বাংলাদেশের জন্য একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের বিকল্প নেই। আর এজন্য বর্তমান সরকারকেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।
যেহেতু তাদের হাতে ক্ষমতা, আগামী দিনগুলোতে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বজায় রাখতে সরকারকেই মুখ্য ভূমিকা রাখতে হবে।
প্যারিসের সংস্কৃতিকর্মী সাহাদাত হোসেনের মতে, বাংলাদেশের মানুষের কাছে একটা সময় নির্বাচন উৎসব হিসেবে বিবেচিত হতো। নির্বাচনকে ঘিরে নানা আনন্দ আয়োজন হতো। আজ যেন তা কোথায় হারিয়ে গেছে। অথচ, মানুষ তার আগের ঐতিহ্য ফিরে পেতে চায়।
তবে অনেক প্রবাসী বাংলাদেশি নিজেদের ভোটাধিকারের কথাও বলছেন। তারা বলেন- বহির্বিশ্বে প্রায় দেড় কোটি বাংলাদেশি অবস্থান করছেন। এতো বিপুল সংখ্যক জনগণকে বাইরে রেখে বারবার নির্বাচন হয়ে যাওয়াটা দু.খজনক।
দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে অতিগুরুত্বপূর্ণ এ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে উভয়পক্ষকে সমতা বজায় রেখে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বেশিরভাগ প্রবাসী।
কোনদিকে যাচ্ছে পরিস্থিতি- তার খবর রাখতে শতসহস্র ব্যস্ততা সত্বেও তারা দিনশেষে রাতে চোখ বোলাচ্ছেন দেশের খবরে।
নানা শংকা-আশঙ্কাকে উড়িয়ে সব দেশের প্রবাসীর মতো একটি সুষ্ঠু-সুন্দর নির্বাচন প্রত্যক্ষের স্বপ্ন দেখছেন ফ্রান্স প্রবাসীরাও।
তবে ফ্রান্স প্রবাসীদের দাবী, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড এখনই তৈরি করা জরুরি। আর এটা করতে হবে নির্বাচন কমিশনকেই। এক্ষেত্রে বর্তমান সংসদীয় সরকারের দায়িত্বও কোনো অংশে কম নয়।
প্রবাসীরা জানান, দেশের গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে নির্বাচন কমিশনকে নিরপেক্ষ অবস্থানে থাকতে হবে। তাদের মতে, স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক যে যাত্রা শুরু হয়েছিল, গেল কয়েক বছর থেকে তা কিছুটা হলেও ব্যাহত হয়েছে। এছাড়া দেশে অসহিঞ্চু রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন এখন সময়ের দাবী।
প্যারিস শহরের বাংলাদেশি ব্যবসায়ী আল আমীন বলেন, নির্বাচনের আগে বেশকিছু ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা রয়েই গেছে। এসব বিষয়ে কোনো মীমাংসা না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত কি হবে, তা নিয়ে সবাইকে শেষ দিন পর্যন্ত অস্বস্তিতে থাকতে হবে।
ফ্রান্স প্রবাসী আব্দুল ওয়াদুদ ময়নুল বলেন, বহির্বিশ্বে দেশের সম্মান বৃদ্ধিতে আগামী সংসদ নির্বাচন বেশ গুরুত্ববহ। এজন্য নির্বাচন কমিশনকে একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে হবে।
প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি মো. শামসুল ইসলাম বলেন, সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে এবং আগামীর সুন্দর বাংলাদেশের জন্য একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের বিকল্প নেই। আর এজন্য বর্তমান সরকারকেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।
যেহেতু তাদের হাতে ক্ষমতা, আগামী দিনগুলোতে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বজায় রাখতে সরকারকেই মুখ্য ভূমিকা রাখতে হবে।
প্যারিসের সংস্কৃতিকর্মী সাহাদাত হোসেনের মতে, বাংলাদেশের মানুষের কাছে একটা সময় নির্বাচন উৎসব হিসেবে বিবেচিত হতো। নির্বাচনকে ঘিরে নানা আনন্দ আয়োজন হতো। আজ যেন তা কোথায় হারিয়ে গেছে। অথচ, মানুষ তার আগের ঐতিহ্য ফিরে পেতে চায়।
তবে অনেক প্রবাসী বাংলাদেশি নিজেদের ভোটাধিকারের কথাও বলছেন। তারা বলেন- বহির্বিশ্বে প্রায় দেড় কোটি বাংলাদেশি অবস্থান করছেন। এতো বিপুল সংখ্যক জনগণকে বাইরে রেখে বারবার নির্বাচন হয়ে যাওয়াটা দু.খজনক।
দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে অতিগুরুত্বপূর্ণ এ নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে উভয়পক্ষকে সমতা বজায় রেখে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বেশিরভাগ প্রবাসী।