স্বপ্নপূরণের অনুভূতিটা কেমন? পান্থ রহমানের ভাষায়, ‘ভয়ংকর!’ একটু বিরতি নিয়ে তিনি বলেন, ‘হলিউডে আমি ছবি বানাব। আর তা ওয়ার্নার ব্রাদার্সে প্রদর্শিত হবে। শোনার পর থেকে নিজেকে স্থির রাখতে পারছিলাম না।’
পান্থ রহমান নবীন নির্মাতা। সম্প্রতি ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া প্রোডাকশনস বিষয়ে স্নাতকোত্তর করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক ফিল্ম একাডেমিতে। তাঁর স্নাতকোত্তর পর্বের অংশ হিসেবে বানিয়েছিলেন ডিসিস্ড নামে একটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। বাংলাদেশের একজন নিম্ন গোত্রের মানুষের সামাজিক ও মানবিক প্রেক্ষাপট নিয়ে তৈরি ছবিটি গত মে মাসে যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত সিনেমা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়ার্নার ব্রাদার্সের ট্রেনিং হল ১২তে প্রদর্শিত হয়। পান্থ গর্বিত ছবির গল্প নিয়েও। ‘আমার মা লেখক আফরোজা পারভীন প্রায় ৩০ বছর আগে “লাশ” নামে একটি ছোট গল্প লিখেছিলেন। আমি ছবির জন্য সেই গল্পটিই বেছে নিয়েছি।’ বলেন পান্থ।
হলিউডে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ছবি নির্মাণ করতে ঝুটঝামেলা পোহাতে হয়নি? পান্থ বলেন, ‘হয়নি আবার! একেবারে গ্রামের প্রান্তিক মানুষের গল্প। তাই যুক্তরাষ্ট্রের মতো জায়গায় অভিনয়শিল্পী খুঁজে বের করতে আরও বেশি কষ্ট হয়েছে।’ কষ্টের ফলও অবশ্য পেয়েছেন তিনি। ছবির প্রদর্শনী দেখার পর তাঁর সহপাঠী, শিক্ষকেরাসহ অনেকেই প্রশংসা করেছেন।
এখন পুরোদস্তুর সিনেমার মানুষ হলেও পান্থ রহমান পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগে। জানতে চেয়েছিলাম, পড়াশোনা করেছেন হিসাববিজ্ঞানশাস্ত্রে; তাহলে সিনেমা বানানোর ভূত মাথায় চাপল কী করে? বললেন, ‘ফিল্মের নেশাটা ছোটবেলার। প্রায় ১০ বছর ধরে ছবি তুলি। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ই প্রামাণ্যচিত্র, বিজ্ঞাপন বানানোর কাজ শুরু করি। তারপর তো এ বিষয়ে পড়তেই গেলাম।’
পান্থ রহমান তাঁর নির্মিত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রটি এখন বিভিন্ন দেশের চলচ্চিত্র উৎসবে পাঠাচ্ছেন। জানালেন, কিছুদিনের মধ্যে ছবিটি দেশে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করবেন।
এলএবাংলাটাইমস/এলএ/এলআরটি
পান্থ রহমান নবীন নির্মাতা। সম্প্রতি ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া প্রোডাকশনস বিষয়ে স্নাতকোত্তর করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক ফিল্ম একাডেমিতে। তাঁর স্নাতকোত্তর পর্বের অংশ হিসেবে বানিয়েছিলেন ডিসিস্ড নামে একটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। বাংলাদেশের একজন নিম্ন গোত্রের মানুষের সামাজিক ও মানবিক প্রেক্ষাপট নিয়ে তৈরি ছবিটি গত মে মাসে যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত সিনেমা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়ার্নার ব্রাদার্সের ট্রেনিং হল ১২তে প্রদর্শিত হয়। পান্থ গর্বিত ছবির গল্প নিয়েও। ‘আমার মা লেখক আফরোজা পারভীন প্রায় ৩০ বছর আগে “লাশ” নামে একটি ছোট গল্প লিখেছিলেন। আমি ছবির জন্য সেই গল্পটিই বেছে নিয়েছি।’ বলেন পান্থ।
হলিউডে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ছবি নির্মাণ করতে ঝুটঝামেলা পোহাতে হয়নি? পান্থ বলেন, ‘হয়নি আবার! একেবারে গ্রামের প্রান্তিক মানুষের গল্প। তাই যুক্তরাষ্ট্রের মতো জায়গায় অভিনয়শিল্পী খুঁজে বের করতে আরও বেশি কষ্ট হয়েছে।’ কষ্টের ফলও অবশ্য পেয়েছেন তিনি। ছবির প্রদর্শনী দেখার পর তাঁর সহপাঠী, শিক্ষকেরাসহ অনেকেই প্রশংসা করেছেন।
এখন পুরোদস্তুর সিনেমার মানুষ হলেও পান্থ রহমান পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগে। জানতে চেয়েছিলাম, পড়াশোনা করেছেন হিসাববিজ্ঞানশাস্ত্রে; তাহলে সিনেমা বানানোর ভূত মাথায় চাপল কী করে? বললেন, ‘ফিল্মের নেশাটা ছোটবেলার। প্রায় ১০ বছর ধরে ছবি তুলি। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ই প্রামাণ্যচিত্র, বিজ্ঞাপন বানানোর কাজ শুরু করি। তারপর তো এ বিষয়ে পড়তেই গেলাম।’
পান্থ রহমান তাঁর নির্মিত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রটি এখন বিভিন্ন দেশের চলচ্চিত্র উৎসবে পাঠাচ্ছেন। জানালেন, কিছুদিনের মধ্যে ছবিটি দেশে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করবেন।
এলএবাংলাটাইমস/এলএ/এলআরটি