লস এঞ্জেলেস প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটির তরুণ এক্টিভিস্ট, বাফলা’র পাবলিক রিলেশন সেক্রেটারি ও ক্যালিফোর্ণিয়া বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক মারুফ খানের পিতা বিশিষ্ট সমাজসেবক সামসুর রহমান খান ইন্তেকাল করেছেন। (ইন্নালিল্লাহি........রাজিউন)। গত ৯ ফেব্রুয়ারি, বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় নারায়ণগঞ্জে নিজ বাসভবনে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
মৃত্যুকালে তার বয়স ছিল ৭২ বছর। তিনি নানাবিধ বার্ধক্যজনিত কারণে অসুস্থতায় ভুগছিলেন। বৃহস্পতিবার বাদ এশা জানাজা শেষে নারায়ণগঞ্জ সিটির কেন্দ্রীয় গোরস্থানে মরহুমের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। জানাজায় সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
লস এঞ্জেলেসের অন্যতম সিনিয়র সায়েন্টিস্ট, সংগঠক, প্রফেসর ড. মাহবুব খান মরহুম সামসুর রহমান খান সাহেবের আপন ছোট ভাই। সামসুর রহমান খান ২০০৪ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ক্যালিফোর্ণিয়ার লস এঞ্জেলেসে বসবাস করেছেন। ব্যক্তিজীবনে তিনি অত্যন্ত ধার্মিক, দয়ালু, সৎ, সজ্জন ও স্পষ্টভাষী মানুষ হিসেবে সমাজে পরিচিত ছিলেন। কোন প্রকার অন্যায়কে তিনি কখনও প্রশ্রয় দেননি। একজন সমাজসেবী ও সমাজসংস্কারক হিসেবে তিনি প্রবাসে এবং দেশে, বিশেষ করে মানিকগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ জেলার মানুষের মনে চির অম্লান হয়ে থাকবেন। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে মানিকগঞ্জ জেলার ‘খান বাড়ি’তে বহু গৃহহীন মানুষ ও মুক্তিযোদ্ধাদের তিনি আশ্রয় দিয়েছিলেন। তার এই ভূমিকার কারণে গ্রামের সাধারণ খেঁটে খাওয়া মানুষ সামসুর রহমান খান সাহেবকে বহুদিন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবেন।
জনাব সামসুর রহমান খান ১৯৪৫ সালের ১৩ই ফেব্রুয়ারি মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ার বিখ্যাত ‘খান বাড়ি’তে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি অত্র অঞ্চলের সর্বজন শ্রদ্ধেয় বড় মুন্সী মোঃ এবারত আলী খান সাহেবের জ্যেষ্ঠ পুত্র। তার মাতা ছিলেন জহুরা খাতুন। তিনি মানিকগঞ্জের পাকুটিয়া হাই স্কুল থেকে সাফল্যের সাথে মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ করে বিখ্যাত দেবেন্দ্র কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক অধ্যয়ন করেন। এরপর তিনি প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাফল্যের সাথে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। তিনি রুপালী ব্যাংকের ঢাকার কেন্দ্রীয় শাখার এজিএম হিসেবে সুনাম ও সম্মানের সাথে দীর্ঘ চাকুরিজীবন সম্পন্ন করে অবসরগ্রহণ করেন।
মরহুম আলহাজ্ব সামসুর রহমান খান সাহেব মৃত্যুকালে এক কন্যাসন্তান ফাহমিদা রহমান মুনমুন, দুই পুত্রসন্তান হাসিব খান সজীব ও মারুফ খান তন্ময়’সহ অসংখ্য আত্মীয় পরিজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
বিশিষ্ট সমাজসেবক সামসুর রহমান খানের ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করেছে এলএ বাংলাটাইমস পরিবার। এক শোকবার্তায় মরহুমের মাগফেরাত ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন এলএ বাংলাটাইমসের সিইও আব্দুস সামাদ।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
মৃত্যুকালে তার বয়স ছিল ৭২ বছর। তিনি নানাবিধ বার্ধক্যজনিত কারণে অসুস্থতায় ভুগছিলেন। বৃহস্পতিবার বাদ এশা জানাজা শেষে নারায়ণগঞ্জ সিটির কেন্দ্রীয় গোরস্থানে মরহুমের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। জানাজায় সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
লস এঞ্জেলেসের অন্যতম সিনিয়র সায়েন্টিস্ট, সংগঠক, প্রফেসর ড. মাহবুব খান মরহুম সামসুর রহমান খান সাহেবের আপন ছোট ভাই। সামসুর রহমান খান ২০০৪ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ক্যালিফোর্ণিয়ার লস এঞ্জেলেসে বসবাস করেছেন। ব্যক্তিজীবনে তিনি অত্যন্ত ধার্মিক, দয়ালু, সৎ, সজ্জন ও স্পষ্টভাষী মানুষ হিসেবে সমাজে পরিচিত ছিলেন। কোন প্রকার অন্যায়কে তিনি কখনও প্রশ্রয় দেননি। একজন সমাজসেবী ও সমাজসংস্কারক হিসেবে তিনি প্রবাসে এবং দেশে, বিশেষ করে মানিকগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ জেলার মানুষের মনে চির অম্লান হয়ে থাকবেন। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে মানিকগঞ্জ জেলার ‘খান বাড়ি’তে বহু গৃহহীন মানুষ ও মুক্তিযোদ্ধাদের তিনি আশ্রয় দিয়েছিলেন। তার এই ভূমিকার কারণে গ্রামের সাধারণ খেঁটে খাওয়া মানুষ সামসুর রহমান খান সাহেবকে বহুদিন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবেন।
জনাব সামসুর রহমান খান ১৯৪৫ সালের ১৩ই ফেব্রুয়ারি মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ার বিখ্যাত ‘খান বাড়ি’তে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি অত্র অঞ্চলের সর্বজন শ্রদ্ধেয় বড় মুন্সী মোঃ এবারত আলী খান সাহেবের জ্যেষ্ঠ পুত্র। তার মাতা ছিলেন জহুরা খাতুন। তিনি মানিকগঞ্জের পাকুটিয়া হাই স্কুল থেকে সাফল্যের সাথে মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ করে বিখ্যাত দেবেন্দ্র কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক অধ্যয়ন করেন। এরপর তিনি প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাফল্যের সাথে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। তিনি রুপালী ব্যাংকের ঢাকার কেন্দ্রীয় শাখার এজিএম হিসেবে সুনাম ও সম্মানের সাথে দীর্ঘ চাকুরিজীবন সম্পন্ন করে অবসরগ্রহণ করেন।
মরহুম আলহাজ্ব সামসুর রহমান খান সাহেব মৃত্যুকালে এক কন্যাসন্তান ফাহমিদা রহমান মুনমুন, দুই পুত্রসন্তান হাসিব খান সজীব ও মারুফ খান তন্ময়’সহ অসংখ্য আত্মীয় পরিজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
বিশিষ্ট সমাজসেবক সামসুর রহমান খানের ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করেছে এলএ বাংলাটাইমস পরিবার। এক শোকবার্তায় মরহুমের মাগফেরাত ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন এলএ বাংলাটাইমসের সিইও আব্দুস সামাদ।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি