আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে মহিলা সংস্থা ইতালীর উদ্দোগে রোম তরপিনাত্তারা via.capua 4 বাংলা স্কুল মিলনায়তনে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সভায় মহিলা সংস্থা ইতালী সভাপতি শান্তা সিকদারের সভাপতিত্বে এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শারমিন জাহান সুবর্ণার পরিচালনায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নায়না আহমেদ,বাংলাদেশ মহিলা সমাজ কল্যাণ সমিতির সভাপতি লায়লা শাহ।বক্তব্য রাখেন সংস্থা র সহ সভাপতি সানজিদা আহমেদ ববি,মৌসুমী মূধা,জেসমিন সুলতানা মিরা উপদেষ্টা মিনু আহমেদ,জামিলা বেগম,যুগ্ন সম্পাদক শারমিন ইসলাম পায়েল। সহ সাংগঠনিক সম্পাূক মাকসুদা আকতার।ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সাবরিনা ইয়াসমিন,সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদক নিশাদ সিদ্দিকা। সদস্য মনি মন্জু,জাকিয়া উল্লাহ,রিনি আসাদ,হাবিবা বেগম।
অতিথি হিসেবে আরও উপস্হিত ছিলেন তাহমিনা আক্তার,বাবলী ইউসুফ,নীলা বেগম,শেলী,তিথী ভুইয়া,ইফরুজা খানম ইফা সহ আরও অনেকে।
সভায় অতিথিরা বলেন, আন্তর্জাতিক নারী দিবস আমাদের বারবার স্মরণ করিয়ে দেয় যে, কেন নারী দিবসের প্রয়োজন হয়েছিল। মানুষ কিন্তু একবারে সবকিছু বুঝতে পারে না বা একেবারই উদ্বুদ্ধ হয় না। কাজেই এ দিবসটি আমাদের এই দিবসের প্রয়োজনীয়তা বারবার মনে করিয়ে দেয়। শুধু গ্রাম নয়, আমাদের শহরে ও প্রবাসে নয় অসংখ্য বঞ্চিত নারী আছেন। আসলে নারীদের উচিত, নিজেরাই নিজেদের উৎসাহিত করা। নারীদের এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা প্রধান শর্ত নয়। আমরা মনে করি, একটি মেয়ে কিন্তু একজন মা , আমরা সন্তান জন্ম দিতে পারি। আমাদের হাতে অনেক কিছুই আছে, বলতে গেলে আমারা হাতে পুরো জাতি। এই বিশ্বাসটা যদি নিজেদের মধ্যে থাকে, তাহলে নারীরা অনেকখানি এগিয়ে যাবেন।তাই বক্তারা নারীদের মর্যাদা রক্ষার আহ্বান জানিয়েছেন। তারা আরো বলেন,দেশে দেশে নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে সকল নারীকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে।এবং নারীদের সম অধিকার আদায়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের ওপর গুরুত্বারোপ করতে হবে ।
এলএবাংলাটাইমস/এএল/এলআরটি
অতিথি হিসেবে আরও উপস্হিত ছিলেন তাহমিনা আক্তার,বাবলী ইউসুফ,নীলা বেগম,শেলী,তিথী ভুইয়া,ইফরুজা খানম ইফা সহ আরও অনেকে।
সভায় অতিথিরা বলেন, আন্তর্জাতিক নারী দিবস আমাদের বারবার স্মরণ করিয়ে দেয় যে, কেন নারী দিবসের প্রয়োজন হয়েছিল। মানুষ কিন্তু একবারে সবকিছু বুঝতে পারে না বা একেবারই উদ্বুদ্ধ হয় না। কাজেই এ দিবসটি আমাদের এই দিবসের প্রয়োজনীয়তা বারবার মনে করিয়ে দেয়। শুধু গ্রাম নয়, আমাদের শহরে ও প্রবাসে নয় অসংখ্য বঞ্চিত নারী আছেন। আসলে নারীদের উচিত, নিজেরাই নিজেদের উৎসাহিত করা। নারীদের এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা প্রধান শর্ত নয়। আমরা মনে করি, একটি মেয়ে কিন্তু একজন মা , আমরা সন্তান জন্ম দিতে পারি। আমাদের হাতে অনেক কিছুই আছে, বলতে গেলে আমারা হাতে পুরো জাতি। এই বিশ্বাসটা যদি নিজেদের মধ্যে থাকে, তাহলে নারীরা অনেকখানি এগিয়ে যাবেন।তাই বক্তারা নারীদের মর্যাদা রক্ষার আহ্বান জানিয়েছেন। তারা আরো বলেন,দেশে দেশে নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে সকল নারীকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে।এবং নারীদের সম অধিকার আদায়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের ওপর গুরুত্বারোপ করতে হবে ।
এলএবাংলাটাইমস/এএল/এলআরটি