ইউএস সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) সোমবার (৯ আগস্ট) আরো সাতটি স্থানে ভ্রমণ করোনা সংক্রমণের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে সাব্যস্ত করেছে।
সিডিসির নির্দেশমালা অনুসারে, এসব স্থানকে 'লেভেল ৪: উচ্চ কোভিড-১৯' সতর্কতা হিসেবে দেখা হচ্ছে৷ এই স্থানগুলোতে ভ্রমণ এড়িয়ে যাওয়াই উত্তম। তবে কেউ যদি একান্তই ভ্রমণ করতে চান, তবে ভ্রমণকারীদের অবশ্যই টিকার পূর্ণ ডোজ গ্রহণ করতে হবে।
আগস্টের ৯ তারিখ যে সাতটি স্থান ভ্রমণের জন্য উচ্চ ঝুঁকির তালিকায় যুক্ত করা হয়েছে, সেগুলো হলো-
১) আরুবা
২) ইসওয়াতিনি
৩) ফ্রান্স
৪) ফ্রেঞ্চ পলিনেসিয়া
৫) আইসল্যান্ড
৬) ইসরায়েল
৭) থাইল্যান্ড সিডিসির ভ্রমণ নির্দেশমালায় টিকার পূর্ণ ডোজ গ্রহণ সম্পন্ন না হলে সকল প্রকার আন্তর্জাতিক ভ্রমণ এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে। সংস্থাটি জানায়, 'যারা টিকার পূর্ণ ডোজ গ্রহণ করেন, তাদের মধ্যে এবং তাদের মাধ্যমে করোনা ছড়ানোর সম্ভাবনা কম। যাই হোক, আন্তর্জাতিক ভ্রমণ এ ক্ষেত্রে আরো ঝুঁকি যুক্ত করে। টিকার পূর্ণ ডোজ গ্রহণকারী ব্যক্তিরাও নতুন ভ্যারিয়েন্ট ছড়াতে ভূমিকা রাখতে পারে'। সিডিসির প্যারামিটার অনুসারে, গত ২৮ দিনে যেসব দেশে এক লাখ বাসিন্দার মধ্যে কমপক্ষে ৫০০ জন বাসিন্দা করোনা আক্রান্ত হয়েছে, সেসব স্থানকে উচ্চ ঝুঁকির দেশ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। সিডিসির এই তালিকায় লেভেল ১ থেকে লেভেল ৪ পর্যন্ত দেশ রয়েছে। গত সপ্তাহে সংস্থাটি গ্রিস, আয়ারল্যান্ড এবং ইউএস ভার্জিন আইসল্যান্ডসহ আরো ১৬টি স্থানকে উচ্চ ঝুঁকির দেশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছে। এলএবাংলাটাইমস/ওএম
২) ইসওয়াতিনি
৩) ফ্রান্স
৪) ফ্রেঞ্চ পলিনেসিয়া
৫) আইসল্যান্ড
৬) ইসরায়েল
৭) থাইল্যান্ড সিডিসির ভ্রমণ নির্দেশমালায় টিকার পূর্ণ ডোজ গ্রহণ সম্পন্ন না হলে সকল প্রকার আন্তর্জাতিক ভ্রমণ এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে। সংস্থাটি জানায়, 'যারা টিকার পূর্ণ ডোজ গ্রহণ করেন, তাদের মধ্যে এবং তাদের মাধ্যমে করোনা ছড়ানোর সম্ভাবনা কম। যাই হোক, আন্তর্জাতিক ভ্রমণ এ ক্ষেত্রে আরো ঝুঁকি যুক্ত করে। টিকার পূর্ণ ডোজ গ্রহণকারী ব্যক্তিরাও নতুন ভ্যারিয়েন্ট ছড়াতে ভূমিকা রাখতে পারে'। সিডিসির প্যারামিটার অনুসারে, গত ২৮ দিনে যেসব দেশে এক লাখ বাসিন্দার মধ্যে কমপক্ষে ৫০০ জন বাসিন্দা করোনা আক্রান্ত হয়েছে, সেসব স্থানকে উচ্চ ঝুঁকির দেশ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। সিডিসির এই তালিকায় লেভেল ১ থেকে লেভেল ৪ পর্যন্ত দেশ রয়েছে। গত সপ্তাহে সংস্থাটি গ্রিস, আয়ারল্যান্ড এবং ইউএস ভার্জিন আইসল্যান্ডসহ আরো ১৬টি স্থানকে উচ্চ ঝুঁকির দেশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছে। এলএবাংলাটাইমস/ওএম