পেনসিলভেনিয়ার ফিলাডেলফিয়ায় প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছে লালন সংগীত সন্ধ্যা। সম্প্রতি নর্থ ইস্ট ফিলাডেলফিয়ার স্থানীয় একটি হল রুমে সংগীত সন্ধ্যাটি অনুষ্ঠিত হয়। লোকগীতি ও লালন সংগীতের কিংবদন্তি শিল্পী ফরিদা পারভীনের কণ্ঠে গান শোনার জন্য মানুষের ঢল নেমেছিল।
এছাড়াও উক্ত অনুষ্ঠানে বরেণ্য কিংবদন্তী বংশীবাদক গাজী আব্দুল হাকিম, স্থানীয় বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী জলি দাশ, তবলায় তপন মোদক, বংশীবাদক মো. মনিরুজ্জামান, অক্টোপ্যাডে সজীব মোদক এবং সাউন্ড সিষ্টমে স্বপন দাশ ছিলেন।
উৎসবে অংশ নেয়া গুনীজনেরা বলেছেন, এটি ফিলাডেলফিয়ার স্মরণকালের শ্রেষ্ঠ অনুষ্ঠান। নভেম্বরের ২য় সপ্তাহে শীতের শুরুতে ফিলাডেলফিয়ার আবহাওয়া কনকনে ঠান্ডা ছিলো। এর মধ্যেও দর্শকদের অংশগ্রহণ ছিলো চোখে পড়ার মতো।
সন্ধ্যা ৭ টায় শুরু হওয়া এই অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন আব্দুল হাফিজ চৌধুরী, কামরুল হাসান এবং জোহরা খাতুন কলি এবং সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন মোঃ আশরাফুল ইসলাম আরিফ। প্রথমেই আব্দুল হাফিজ চৌধুরী অনুষ্ঠানের সূচনা করেন এবং বাংলাদেশ এবং আমেরিকার জাতিয় সংগীত পরিবেশন করার জন্য মঞ্চে আমন্ত্রণ জানান, জলি দাশ, জোহরা খাতুন কলি, রোকসানা পারভিন, কামরুল হাসান এবং আশরাফুল ইসলাম আরিফকে। জাতীয় সংগীতের পর অতিথি শিল্পীরা মঞ্চে আসন গ্রহণ করেন। শিল্পীদের ফুলের তোড়া দিয়ে বরন করেন নেন ফারহানা আফরোজ পাপিয়া, জোহরা খাতুন কলি এবং জলি দাস। পরে শিল্পীদের উত্তরীয় পরিয়ে দেন জনাব আবু আমিন চৌধুরী, শাহিদা আফরোজ নিপু এবং শর্মিলা গুহ রায়। শিল্পীদের উত্তরীয় পরানোর পর পরই আব্দুল হাফিজ চৌধুরী লালনের জীবনী, বদরুজ্জামান আলমগীর লালনের সহজিয় এবং সুফিজম সম্পর্কে, ইসরাত জাহান পিকু ফরিদা পারভীন সম্পর্কে এবং ড. শহিদুল্লাহ্ লালন সাঁইয়ের কুষ্টিয়ার আঁকড়া বিষয়ে দর্শকদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরেন। এরপর মহান বিজয় দিবসকে সামনে রেখে দেশাত্ববোধক গান দিয়ে লালন কন্যা ফরিদা পারভিনকে অনুষ্ঠান শুরু করার জন্য অনুরোধ করেন জোহরা খাতুন কলি। দর্শকের উদ্দেশ্য বেশ কয়েকটি গান শুনানোর পরপরই দর্শকদের শাড়ি থেকে বেশ কয়েকটি গান গাওয়ার অনুরোধ আসে, দর্শকদের অনুরোধের গানগুলোও তিনি একে একে সবগুলো গেয়ে যান। এদিন অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে ফরিদা পারভিন লালনের গান দিয়ে দর্শকদের বিমোহিত করেন। এলএবাংলাটাইমস/এনএইচ [এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]
সন্ধ্যা ৭ টায় শুরু হওয়া এই অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন আব্দুল হাফিজ চৌধুরী, কামরুল হাসান এবং জোহরা খাতুন কলি এবং সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন মোঃ আশরাফুল ইসলাম আরিফ। প্রথমেই আব্দুল হাফিজ চৌধুরী অনুষ্ঠানের সূচনা করেন এবং বাংলাদেশ এবং আমেরিকার জাতিয় সংগীত পরিবেশন করার জন্য মঞ্চে আমন্ত্রণ জানান, জলি দাশ, জোহরা খাতুন কলি, রোকসানা পারভিন, কামরুল হাসান এবং আশরাফুল ইসলাম আরিফকে। জাতীয় সংগীতের পর অতিথি শিল্পীরা মঞ্চে আসন গ্রহণ করেন। শিল্পীদের ফুলের তোড়া দিয়ে বরন করেন নেন ফারহানা আফরোজ পাপিয়া, জোহরা খাতুন কলি এবং জলি দাস। পরে শিল্পীদের উত্তরীয় পরিয়ে দেন জনাব আবু আমিন চৌধুরী, শাহিদা আফরোজ নিপু এবং শর্মিলা গুহ রায়। শিল্পীদের উত্তরীয় পরানোর পর পরই আব্দুল হাফিজ চৌধুরী লালনের জীবনী, বদরুজ্জামান আলমগীর লালনের সহজিয় এবং সুফিজম সম্পর্কে, ইসরাত জাহান পিকু ফরিদা পারভীন সম্পর্কে এবং ড. শহিদুল্লাহ্ লালন সাঁইয়ের কুষ্টিয়ার আঁকড়া বিষয়ে দর্শকদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরেন। এরপর মহান বিজয় দিবসকে সামনে রেখে দেশাত্ববোধক গান দিয়ে লালন কন্যা ফরিদা পারভিনকে অনুষ্ঠান শুরু করার জন্য অনুরোধ করেন জোহরা খাতুন কলি। দর্শকের উদ্দেশ্য বেশ কয়েকটি গান শুনানোর পরপরই দর্শকদের শাড়ি থেকে বেশ কয়েকটি গান গাওয়ার অনুরোধ আসে, দর্শকদের অনুরোধের গানগুলোও তিনি একে একে সবগুলো গেয়ে যান। এদিন অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে ফরিদা পারভিন লালনের গান দিয়ে দর্শকদের বিমোহিত করেন। এলএবাংলাটাইমস/এনএইচ [এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]