চট্টগ্রামের হাটহাজারীর একটি ভবনে গ্যাস লাইনের বিস্ফোরণে সৃষ্ট আগুনে দগ্ধ দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ হয়ে আরও তিন জন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
১ নভেম্বর, বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দুই শিশুর মৃত্যু হয়।
নিহত দুই শিশু হলো- তানিম (৩) ও রাজিয়া সুলতানা (১১)।
চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল ইসলাম জানান, নিহত দুই শিশুর শরীরের প্রায় ৮০ ভাগ পুড়ে যায়। বৃহস্পতিবার ভোরের দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যায়।
এ ঘটনায় দগ্ধ আরও তিন জন বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তারা হলেন- তানিমের মা সোনিয়া আক্তার (২৬), সোনিয়ার মেয়ে মিম (১) ও প্রতিবেশী রুবি আক্তার (১৫)। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকরা জানান।
এর আগে বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে হাটহাজারী উপজেলার আমান বাজার এলাকায় মো. সেলিমের ভাড়া বাসায় গ্যাস লাইনের বিস্ফোরণে পাঁচ জন দগ্ধ হয়।
চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার (এসপি) নূরে আলম মিনা জানান, কর্ণফুলি গ্যাস ডিস্টিবিউশনের লাইন বিস্ফোরণে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
১ নভেম্বর, বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দুই শিশুর মৃত্যু হয়।
নিহত দুই শিশু হলো- তানিম (৩) ও রাজিয়া সুলতানা (১১)।
চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল ইসলাম জানান, নিহত দুই শিশুর শরীরের প্রায় ৮০ ভাগ পুড়ে যায়। বৃহস্পতিবার ভোরের দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যায়।
এ ঘটনায় দগ্ধ আরও তিন জন বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তারা হলেন- তানিমের মা সোনিয়া আক্তার (২৬), সোনিয়ার মেয়ে মিম (১) ও প্রতিবেশী রুবি আক্তার (১৫)। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকরা জানান।
এর আগে বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে হাটহাজারী উপজেলার আমান বাজার এলাকায় মো. সেলিমের ভাড়া বাসায় গ্যাস লাইনের বিস্ফোরণে পাঁচ জন দগ্ধ হয়।
চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার (এসপি) নূরে আলম মিনা জানান, কর্ণফুলি গ্যাস ডিস্টিবিউশনের লাইন বিস্ফোরণে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি