নিয়মিত হাসপাতালে না আসাসহ দায়িত্ব-কর্তব্যে অবহেলার অভিযোগে নড়াইল সদর হাসপাতালের চার চিকিৎসককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
সোমবার বিকেলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরখাস্তের অনুলিপি হাতে পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন নড়াইলের সিভিল সার্জন ডা. আসাদ উজ-জামান মুন্সী।
চার চিকিৎসক হলেন- সদর হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট সার্জন ডা. আকরাম হোসেন, জুনিয়র কনসালটেন্ট কার্ডিওলজিস্ট ডা. শওকত আলী, জুনিয়র কনসালটেন্ট কার্ডিওলজিস্ট ডা. রবিউল আলম ও মেডিকেল অফিসার এ এস এম সায়েম।
এর আগে প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে ২৮ এপ্রিল তাদের ওএসডি করেছিল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
উল্লেখ্য, গত ২৫ এপ্রিল বিকেলে হঠাৎ করেই নড়াইল-২ আসনের এমপি ও জাতীয় ওয়ানডে ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা সদর হাসপাতাল পরিদর্শন করেন।
এ সময় তিনি হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগ ঘুরে দেখেন এবং রোগী ও তাদের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় মাশরাফি নানা অনিয়ম দেখতে পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
তিনি বরখাস্ত হওয়া চার চিকিৎসককে হাসপাতালে ছুটি ছাড়া অনুপস্থিত পান। ওইদিন কর্তব্যরত চিকিৎসকদের হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর না দেখে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আব্দুস শাকুর এবং সার্জারি বিশেষজ্ঞ ডা. আকরাম হোসেনের সঙ্গে রোগী সেজে মোবাইল ফোনে কথা বলেন মাশরাফি।
কথার এক পর্যায়ে নিজের জনপ্রতিনিধি পরিচয় দিয়ে তিনি বেশ উত্তেজিতভাবেই তাদের দায়িত্বে অবহেলার জন্য মাশুল গুণতে হবে বলে জানান।
পরে রাত ১০টার দিকে মাশরাফি হাসপাতালের কর্মকর্তা, চিকিৎসক, নার্সসহ কর্মচারী এবং জেলা প্রশাসক আনজুমান আরা, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিনকে নিয়ে মতবিনিময় সভা করেন।
জানা গেছে, নড়াইল সদর হাসপাতালে ৩৯ চিকিৎসকের পদ থাকলেও আছেন ১৭ জন। এর মধ্যে পাঁচজন চিকিৎসক সংযুক্তিতে। তারা সপ্তাহে মাত্র দু’তিন দিন হাসপাতালে সেবা দেন।
সোমবার বিকেলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরখাস্তের অনুলিপি হাতে পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন নড়াইলের সিভিল সার্জন ডা. আসাদ উজ-জামান মুন্সী।
চার চিকিৎসক হলেন- সদর হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট সার্জন ডা. আকরাম হোসেন, জুনিয়র কনসালটেন্ট কার্ডিওলজিস্ট ডা. শওকত আলী, জুনিয়র কনসালটেন্ট কার্ডিওলজিস্ট ডা. রবিউল আলম ও মেডিকেল অফিসার এ এস এম সায়েম।
এর আগে প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে ২৮ এপ্রিল তাদের ওএসডি করেছিল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
উল্লেখ্য, গত ২৫ এপ্রিল বিকেলে হঠাৎ করেই নড়াইল-২ আসনের এমপি ও জাতীয় ওয়ানডে ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা সদর হাসপাতাল পরিদর্শন করেন।
এ সময় তিনি হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগ ঘুরে দেখেন এবং রোগী ও তাদের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় মাশরাফি নানা অনিয়ম দেখতে পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
তিনি বরখাস্ত হওয়া চার চিকিৎসককে হাসপাতালে ছুটি ছাড়া অনুপস্থিত পান। ওইদিন কর্তব্যরত চিকিৎসকদের হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর না দেখে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আব্দুস শাকুর এবং সার্জারি বিশেষজ্ঞ ডা. আকরাম হোসেনের সঙ্গে রোগী সেজে মোবাইল ফোনে কথা বলেন মাশরাফি।
কথার এক পর্যায়ে নিজের জনপ্রতিনিধি পরিচয় দিয়ে তিনি বেশ উত্তেজিতভাবেই তাদের দায়িত্বে অবহেলার জন্য মাশুল গুণতে হবে বলে জানান।
পরে রাত ১০টার দিকে মাশরাফি হাসপাতালের কর্মকর্তা, চিকিৎসক, নার্সসহ কর্মচারী এবং জেলা প্রশাসক আনজুমান আরা, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিনকে নিয়ে মতবিনিময় সভা করেন।
জানা গেছে, নড়াইল সদর হাসপাতালে ৩৯ চিকিৎসকের পদ থাকলেও আছেন ১৭ জন। এর মধ্যে পাঁচজন চিকিৎসক সংযুক্তিতে। তারা সপ্তাহে মাত্র দু’তিন দিন হাসপাতালে সেবা দেন।