বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, গত দুই তিন দিন যাবত দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কিছু খেতে পারছেন না। মাঝে মধ্যে একটু লবন ঝাউ খাচ্ছেন। তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার ৭৩-৭৪ বছর বয়স। তিনি আমার চাইতেও বয়সে বড়। এই বৃদ্ধ বয়সে তার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকায় তার জিহ্বায় কামড় লেগে ঘাঁ হয়ে গেছে। তিনি খুব কষ্টে জেলখানায় দিন পার করছেন। আমরা তার জন্য দোয়া করবো আল্লাহ যেন তাকে সুস্থ করে তোলেন।
শনিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত স্বরণ সভা, দোয়া ও ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাফরুল হাসানের সুস্থতা কামনা এবং ধানমন্ডি থানা শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শহীদ বাবুল সরদারের ৩য় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এ স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শ্রমিক দলের সভাপতি কাজী মোঃ আমির খসরুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলম বাদলের সঞ্চালনায় এতে আরো উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম, বিএনপির সহ শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির খান, শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আনোয়ার হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবদলের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মাওলা শাহিন, ঢাকা মহানগর উত্তর শ্রমিক দলের সভাপতি জুলফিকার মতিন প্রমুখ।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, শ্রমিক দল আমার নিজের হাতে গড়া। এমনকি শ্রমিক দলের প্রথম কাগজটাও আমার হাতে লেখা। সেই দলের একজন কর্মীর স্বাভাবিক মৃত্যুর কথা শুনলেও কতটা কষ্ট লাগে তা বুঝানো যাবে না। আর সেখানে বাবুল শিকদারের মত নেতাকে যেভাবে হত্যা করা হয়েছে তা মেনে নেয়া যায় না। তিনি বলেন, কেন যেন বাবুল আমাকে খুব ভালোবাসতো। মৃত্যুর তিন দিন আগেও তিনি আমাকে তার লোকজন নিয়ে আমার গন্তব্যে পৌঁছে দিয়েছেন।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, আমরা চাই বাবুল শিকদারের প্রকৃত হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক। তিনি বলেন, আজ না হোক কাল কিংবা পরশু হলেও বাবুল শিকদারের হত্যাকারীদের বিচার হবেই ইনশাআল্লাহ।
শনিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত স্বরণ সভা, দোয়া ও ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাফরুল হাসানের সুস্থতা কামনা এবং ধানমন্ডি থানা শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শহীদ বাবুল সরদারের ৩য় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এ স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শ্রমিক দলের সভাপতি কাজী মোঃ আমির খসরুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলম বাদলের সঞ্চালনায় এতে আরো উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম, বিএনপির সহ শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির খান, শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আনোয়ার হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবদলের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মাওলা শাহিন, ঢাকা মহানগর উত্তর শ্রমিক দলের সভাপতি জুলফিকার মতিন প্রমুখ।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, শ্রমিক দল আমার নিজের হাতে গড়া। এমনকি শ্রমিক দলের প্রথম কাগজটাও আমার হাতে লেখা। সেই দলের একজন কর্মীর স্বাভাবিক মৃত্যুর কথা শুনলেও কতটা কষ্ট লাগে তা বুঝানো যাবে না। আর সেখানে বাবুল শিকদারের মত নেতাকে যেভাবে হত্যা করা হয়েছে তা মেনে নেয়া যায় না। তিনি বলেন, কেন যেন বাবুল আমাকে খুব ভালোবাসতো। মৃত্যুর তিন দিন আগেও তিনি আমাকে তার লোকজন নিয়ে আমার গন্তব্যে পৌঁছে দিয়েছেন।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, আমরা চাই বাবুল শিকদারের প্রকৃত হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক। তিনি বলেন, আজ না হোক কাল কিংবা পরশু হলেও বাবুল শিকদারের হত্যাকারীদের বিচার হবেই ইনশাআল্লাহ।