বাংলাদেশে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া এবং
তাঁর ছোট ছেলে আরাফাত রহমানের স্ত্রী ও দুই
নাতনিকে এবার খেলাপি ঋণের মামলায় বিবাদি
করা হয়েছে।
এই মামলার বিবাদি খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে
আরাফাত রহমানের মৃত্যুর কারণে তার মা,স্ত্রী
এবং শিশু সন্তানদের বিবাদি করা হলো।
রাষ্ট্রায়ত্ব সোনালী ব্যাংকের ৪৫ কোটি টাকা ঋণ
নিয়ে তা পরিশোধ না করার অভিযোগে ঐ ব্যাংক
মামলাটি করেছিল।
খালেদা জিয়ার পক্ষের আইনজীবীরা তাদের
মক্কেলসহ শিশু সন্তানদের বিবাদি করার ঘটনাকে
রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলে বর্ণনা
করেছেন।
তবে সরকারি আইনজীবীরা বলেছেন, ঋণের টাকা
আদায়ের জন্য আইন অনুযায়ী আদালতের অনুমতি নিয়ে
এটা করা হয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ব সোনালী ব্যাংক থেকে প্রায় ৪৫
কোটি টাকা ঋণ নিয়ে তা পরিশোধ না করার
অভিযোগে মামলাটি হয়েছিল ২০১২ সালে।
মামলার অন্যতম বিবাদি খালেদা জিয়ার ছোট
ছেলে আরাফাত রহমান বিদেশে অস্থান করার
সময়ই মামলার কার্যক্রম শুরু হয়েছিল।
গত জানুয়ারির শেষে আরাফাত রহমান মারা যান।
সেই প্রেক্ষাপটে মামলাটিতে মি: রহমানের
জায়গায় তার মা খালেদা জিয়া, তার স্ত্রী ও দুই
শিশু কন্যাকে বিবাদী করার জন্য সোনালী
ব্যাংকের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছিল।
ঢাকার প্রথম অর্থঋণ আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর
করেছে। সরকারি আইনজীবীরা জানিয়েছেন,
আদালতের আদেশ অনুযায়ী খালেদা জিয়া ও তার দুই
নাতনীসহ ৫ জনকে মামলার নতুন বিবাদী করা
হলো।
খালেদা জিয়ার পক্ষের আইনজীবী জয়নুল আবেদীন
মেজবাহ বলেছেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এটা করা
হয়েছে বলে তারা মনে করছেন।
অর্থ আদালতের মামলায় কারো বিরুদ্ধে অভিযোগ
আনা হলে তাকে বিবাদি করা হয়। ফৌজদারী
অপরাধের মামলায় যাকে অভিযুক্ত হিসেবে বর্ণনা
করা হয়।
সোনালী ব্যাংকের পক্ষের আইনজীবী হোসনে আরার
বক্তব্য হচ্ছে, আরাফাত রহমানের সম্পদ ভোগ
করবেন পরিবারের সদস্যরা। তাদেরকেই ঋণের
অর্থ শোধ করতে হবে। সে কারণে আইন অনুযায়ী
পরিবারের অন্যদের বিবাদি করা হয়েছে।
সরকারী আইনজীবীরা উল্লেখ করেছেন, ড্যান্ডি
ডাইং নামের একটি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের জন্য
সোনালী ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তা পরিশোধ করা
হয়নি।
সেই ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের মালিক হিসেবে
আরাফাত রহমান এবং তার মামা সাঈদ ইস্কান্দরসহ
১১ জনের বিরুদ্ধে মামলাটি করা হয়েছিল। এর
আগে সাঈদ ইস্কান্দরের মৃত্যুর পর তার স্ত্রী
সন্তানদের মামলাটিতে বিবাদী করা হয়েছিল।
এখন আরাফাত রহমানের মৃত্যুতে তার দুই শিশু
কন্যাকে বিবাদী করার ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন
তুলেছেন তার আইনজীবীরা।
তবে সরকারি আইনজীবী হোসনে আরা বলেছেন,
শিশুকন্যারা আরাফাত রহমানের সম্পদ ভোগ করবে।
ঋণের টাকা পরিশোধ করার পর সেই সম্পদ ভোগের
বিষয় আসবে। ফলে শিশুদের বিবাদি করার
বিষয়টিও হয়েছে আইন অনুযায়ী।
মামলাটিতে আদালত পরবর্তী দিন নির্ধারণ
করেছে ১২ই এপ্রিল ।
এদিকে, বড় পুকুরিয়া কয়লা খনি ব্যবস্থাপনা নিয়ে
দুর্নীতির অভিযোগে আরেকটি মামলায় ঢাকার
বিশেষ জজ আদালত খালেদা জিয়াকে ১৩ই এপ্রিল
আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।
তাঁর ছোট ছেলে আরাফাত রহমানের স্ত্রী ও দুই
নাতনিকে এবার খেলাপি ঋণের মামলায় বিবাদি
করা হয়েছে।
এই মামলার বিবাদি খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে
আরাফাত রহমানের মৃত্যুর কারণে তার মা,স্ত্রী
এবং শিশু সন্তানদের বিবাদি করা হলো।
রাষ্ট্রায়ত্ব সোনালী ব্যাংকের ৪৫ কোটি টাকা ঋণ
নিয়ে তা পরিশোধ না করার অভিযোগে ঐ ব্যাংক
মামলাটি করেছিল।
খালেদা জিয়ার পক্ষের আইনজীবীরা তাদের
মক্কেলসহ শিশু সন্তানদের বিবাদি করার ঘটনাকে
রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলে বর্ণনা
করেছেন।
তবে সরকারি আইনজীবীরা বলেছেন, ঋণের টাকা
আদায়ের জন্য আইন অনুযায়ী আদালতের অনুমতি নিয়ে
এটা করা হয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ব সোনালী ব্যাংক থেকে প্রায় ৪৫
কোটি টাকা ঋণ নিয়ে তা পরিশোধ না করার
অভিযোগে মামলাটি হয়েছিল ২০১২ সালে।
মামলার অন্যতম বিবাদি খালেদা জিয়ার ছোট
ছেলে আরাফাত রহমান বিদেশে অস্থান করার
সময়ই মামলার কার্যক্রম শুরু হয়েছিল।
গত জানুয়ারির শেষে আরাফাত রহমান মারা যান।
সেই প্রেক্ষাপটে মামলাটিতে মি: রহমানের
জায়গায় তার মা খালেদা জিয়া, তার স্ত্রী ও দুই
শিশু কন্যাকে বিবাদী করার জন্য সোনালী
ব্যাংকের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছিল।
ঢাকার প্রথম অর্থঋণ আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর
করেছে। সরকারি আইনজীবীরা জানিয়েছেন,
আদালতের আদেশ অনুযায়ী খালেদা জিয়া ও তার দুই
নাতনীসহ ৫ জনকে মামলার নতুন বিবাদী করা
হলো।
খালেদা জিয়ার পক্ষের আইনজীবী জয়নুল আবেদীন
মেজবাহ বলেছেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এটা করা
হয়েছে বলে তারা মনে করছেন।
অর্থ আদালতের মামলায় কারো বিরুদ্ধে অভিযোগ
আনা হলে তাকে বিবাদি করা হয়। ফৌজদারী
অপরাধের মামলায় যাকে অভিযুক্ত হিসেবে বর্ণনা
করা হয়।
সোনালী ব্যাংকের পক্ষের আইনজীবী হোসনে আরার
বক্তব্য হচ্ছে, আরাফাত রহমানের সম্পদ ভোগ
করবেন পরিবারের সদস্যরা। তাদেরকেই ঋণের
অর্থ শোধ করতে হবে। সে কারণে আইন অনুযায়ী
পরিবারের অন্যদের বিবাদি করা হয়েছে।
সরকারী আইনজীবীরা উল্লেখ করেছেন, ড্যান্ডি
ডাইং নামের একটি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের জন্য
সোনালী ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তা পরিশোধ করা
হয়নি।
সেই ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের মালিক হিসেবে
আরাফাত রহমান এবং তার মামা সাঈদ ইস্কান্দরসহ
১১ জনের বিরুদ্ধে মামলাটি করা হয়েছিল। এর
আগে সাঈদ ইস্কান্দরের মৃত্যুর পর তার স্ত্রী
সন্তানদের মামলাটিতে বিবাদী করা হয়েছিল।
এখন আরাফাত রহমানের মৃত্যুতে তার দুই শিশু
কন্যাকে বিবাদী করার ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন
তুলেছেন তার আইনজীবীরা।
তবে সরকারি আইনজীবী হোসনে আরা বলেছেন,
শিশুকন্যারা আরাফাত রহমানের সম্পদ ভোগ করবে।
ঋণের টাকা পরিশোধ করার পর সেই সম্পদ ভোগের
বিষয় আসবে। ফলে শিশুদের বিবাদি করার
বিষয়টিও হয়েছে আইন অনুযায়ী।
মামলাটিতে আদালত পরবর্তী দিন নির্ধারণ
করেছে ১২ই এপ্রিল ।
এদিকে, বড় পুকুরিয়া কয়লা খনি ব্যবস্থাপনা নিয়ে
দুর্নীতির অভিযোগে আরেকটি মামলায় ঢাকার
বিশেষ জজ আদালত খালেদা জিয়াকে ১৩ই এপ্রিল
আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।