চিকিৎসায় গাফিলতি ও হাসপাতালে অনুপস্থিত থাকার অভিযোগে চিকিৎসককে বেধড়ক পিটিয়ে হত্যা করেছে চা-বাগানের শ্রমিকরা। শনিবার রাতে ভারতের আসামে টেওক টি এস্টেটে এই ঘটনা ঘটেছে।
নিহত ওই চিকিৎসকের নাম দেবেন দত্ত (৭৩)। তিনি চা-বাগানের হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ছিলেন।
স্থানীয় পুলিশ অফিসার রোশনি অপরাঞ্জি করাতির বরাত দিয়ে ভারতের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়, চা বাগানের হাসপাতালে মৃত্যু হয় সোমরা মাঝি নামে এক কর্মীর। তার জেরেই চিকিৎসককে পিটিয়ে মারে শ্রমিকরা।
আরো পড়ুন: ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া ‘নতুন মোটরযান আইন’টি গুজব
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন সোমরা মাঝি নামের ওই চা-বাগানের এক কর্মী। আত্মীয়-স্বজনরা তাকে চা বাগানের হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু সেইসময় হাসপাতালে ছিলেন না চিকিৎসক দেবেন দত্ত। দেখা মেলেনি তার সহকারীরও। তাদের অনুপস্থিতিতে ওই রোগীকে স্যালাইন দেন হাসপাতালের এক নার্স।
শেষ পর্যন্ত ওই রোগীকে বাঁচানো যায়নি। এরপর দুপুরে হাসপাতালে এসে পৌঁছান দেবেন দত্ত। সেইসময় তার উপর হামলা করেন রোগীর পরিবার ও ক্ষুব্ধ কর্মীরা। রাস্তায় ফেলে তাকে বেধড়ক মারধর করা হয়। রক্তাক্ত অবস্থায় ওই চিকিৎসককে উদ্ধার করে স্থানীয় সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, এই ঘটনায় ম্যাজিস্ট্রেট পর্যায়ের তদন্ত শুরু হয়েছে।
নিহত ওই চিকিৎসকের নাম দেবেন দত্ত (৭৩)। তিনি চা-বাগানের হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ছিলেন।
স্থানীয় পুলিশ অফিসার রোশনি অপরাঞ্জি করাতির বরাত দিয়ে ভারতের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়, চা বাগানের হাসপাতালে মৃত্যু হয় সোমরা মাঝি নামে এক কর্মীর। তার জেরেই চিকিৎসককে পিটিয়ে মারে শ্রমিকরা।
আরো পড়ুন: ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া ‘নতুন মোটরযান আইন’টি গুজব
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন সোমরা মাঝি নামের ওই চা-বাগানের এক কর্মী। আত্মীয়-স্বজনরা তাকে চা বাগানের হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু সেইসময় হাসপাতালে ছিলেন না চিকিৎসক দেবেন দত্ত। দেখা মেলেনি তার সহকারীরও। তাদের অনুপস্থিতিতে ওই রোগীকে স্যালাইন দেন হাসপাতালের এক নার্স।
শেষ পর্যন্ত ওই রোগীকে বাঁচানো যায়নি। এরপর দুপুরে হাসপাতালে এসে পৌঁছান দেবেন দত্ত। সেইসময় তার উপর হামলা করেন রোগীর পরিবার ও ক্ষুব্ধ কর্মীরা। রাস্তায় ফেলে তাকে বেধড়ক মারধর করা হয়। রক্তাক্ত অবস্থায় ওই চিকিৎসককে উদ্ধার করে স্থানীয় সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, এই ঘটনায় ম্যাজিস্ট্রেট পর্যায়ের তদন্ত শুরু হয়েছে।