বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকার সবকিছুতে ব্যর্থ হয়ে জুয়ার আশ্রয় নিয়েছে। দেশ জুয়াড়িদের হয়ে গেছে।
রোববার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে মহিলা দলের মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন ক্লাবে যুবলীগ নেতাদের ক্যাসিনো 'আবিস্কার' ও অভিযান প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, 'কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে সাপ বেরিয়েছে। সরকার চেষ্টা করছে, জুয়া খেলে যদি কোনোরকমে টেকা যায়। এভাবে টেকা যাবে না। এই দেশ গণতন্ত্রের দেশ, গণতন্ত্রকামী মানুষের দেশ, স্বাধীনতা যুদ্ধ করা দেশ।'
টেন্ডারবাজরা সরকারের মদদেই উন্নয়ন প্রকল্পে একচেটিয়া কাজ পাচ্ছে এবং প্রকৃত ব্যবসায়ীরা কাজ পান না বলে বলে অভিযোগ করেন মির্জা ফখরুল।
অস্ত্র ও মাদক মামলায় গ্রেফতার প্রভাবশালী ঠিকাদার জি কে শামীমের প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের কাজ সে সরকারের নির্দেশেই পেয়েছে। আওয়ামী লীগের ছোট নেতা, বড় নেতা, পাতি নেতাদের দাপটে বাংলাদেশে কেউ থাকতে পারছে না। সরকারি কর্মচারীরা মানসম্মান নিয়ে চুপচাপ থাকেন।
অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছে দাবি করে মির্জা ফখরুল বলেন, ব্যাংকে টাকা নেই। ঋণখেলাপিদের ঋণ মাফ করে দেওয়া হচ্ছে। গত এক বছরে ২৭ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। ক্যাসিনোতে যেসব বিদেশি চাকরি করেন, তারাই টাকা পাচার করছেন বলে অভিযোগ বিএনপি মহাসচিবের।
নাকের ডগায় বছরের পর বছর ক্যাসিনো চললেও পুলিশ ব্যবস্থা নেয়নি- গণমাধ্যমে আসা এমন খবরের সূত্র ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, 'অনেকে পুলিশকে দোষারোপ করেন। কিন্তু ওপর মহল থেকে যা হুকুম হয়, পুলিশের তা পালন করতে হয়। তারা পুলিশকে হুকুম দিয়েছে, দেশে যারা গণতন্ত্র চায়, তাদের মারতে এবং নির্বাচনের সব কেন্দ্র দখল করতে। পুলিশের ওপর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ নেতাদের ক্যাসিনো, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি বন্ধের নির্দেশ ছিল না।'
বিএনপির কারাবন্দি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি করে মির্জা ফখরুল বলেন, এ মুহূর্তে সরকার পদত্যাগ না করলে জনগণ অতীতের মতো তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে। জনগণের সরকার গঠন করার জন্য তারা বাধ্য করবে।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হেলেন জেরিন খানসহ বিএনপি ও মহিলা দলের নেতৃবৃন্দ।
রোববার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে মহিলা দলের মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন ক্লাবে যুবলীগ নেতাদের ক্যাসিনো 'আবিস্কার' ও অভিযান প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, 'কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে সাপ বেরিয়েছে। সরকার চেষ্টা করছে, জুয়া খেলে যদি কোনোরকমে টেকা যায়। এভাবে টেকা যাবে না। এই দেশ গণতন্ত্রের দেশ, গণতন্ত্রকামী মানুষের দেশ, স্বাধীনতা যুদ্ধ করা দেশ।'
টেন্ডারবাজরা সরকারের মদদেই উন্নয়ন প্রকল্পে একচেটিয়া কাজ পাচ্ছে এবং প্রকৃত ব্যবসায়ীরা কাজ পান না বলে বলে অভিযোগ করেন মির্জা ফখরুল।
অস্ত্র ও মাদক মামলায় গ্রেফতার প্রভাবশালী ঠিকাদার জি কে শামীমের প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের কাজ সে সরকারের নির্দেশেই পেয়েছে। আওয়ামী লীগের ছোট নেতা, বড় নেতা, পাতি নেতাদের দাপটে বাংলাদেশে কেউ থাকতে পারছে না। সরকারি কর্মচারীরা মানসম্মান নিয়ে চুপচাপ থাকেন।
অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছে দাবি করে মির্জা ফখরুল বলেন, ব্যাংকে টাকা নেই। ঋণখেলাপিদের ঋণ মাফ করে দেওয়া হচ্ছে। গত এক বছরে ২৭ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। ক্যাসিনোতে যেসব বিদেশি চাকরি করেন, তারাই টাকা পাচার করছেন বলে অভিযোগ বিএনপি মহাসচিবের।
নাকের ডগায় বছরের পর বছর ক্যাসিনো চললেও পুলিশ ব্যবস্থা নেয়নি- গণমাধ্যমে আসা এমন খবরের সূত্র ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, 'অনেকে পুলিশকে দোষারোপ করেন। কিন্তু ওপর মহল থেকে যা হুকুম হয়, পুলিশের তা পালন করতে হয়। তারা পুলিশকে হুকুম দিয়েছে, দেশে যারা গণতন্ত্র চায়, তাদের মারতে এবং নির্বাচনের সব কেন্দ্র দখল করতে। পুলিশের ওপর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ নেতাদের ক্যাসিনো, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি বন্ধের নির্দেশ ছিল না।'
বিএনপির কারাবন্দি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি করে মির্জা ফখরুল বলেন, এ মুহূর্তে সরকার পদত্যাগ না করলে জনগণ অতীতের মতো তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে। জনগণের সরকার গঠন করার জন্য তারা বাধ্য করবে।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হেলেন জেরিন খানসহ বিএনপি ও মহিলা দলের নেতৃবৃন্দ।