যশোরে হোসেন আলী তরফদার (৫২) নামে এক আনসার সদস্যকে গুলি করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। শনিবার বেলা ১১টার দিকে হাশিমপুর বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
হোসেন আলী যশোর সদর উপজেলার হাশিমপুর তরফদারপাড়া এলাকার আরশাদ আলী তরফদারের ছেলে। সাবেক চরমপন্থি সদস্য হোসেন আলী ১৯৯৯ সালে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের কাছে অস্ত্র জমা দিয়ে আত্মসমর্পণ করে আনসার ব্যাটালিয়নে যোগ দিয়েছিলেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, শনিবার সকালে হোসেন আলী বাড়ি থেকে হাশিমপুর বাজারে যান। এ সময় অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা তাকে গুলি করে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
হোসেন আলী তরফদারের ভাইপো সিদ্দিকুর রহমান জানান, তার চাচা ঢাকায় আনসার ব্যাটালিয়নে চাকরি করেন। ছুটি নিয়ে ৫-৬ দিন আগে তিনি বাড়িতে এসেছেন। সকালে বাজারে যাওয়ার পর সন্ত্রাসীরা তাকে গুলি করে হত্যা করেছে।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, হোসেন আলী যুবক বয়সে চরমপন্থি সংগঠনের সাথে যুক্ত ছিলেন। ১৯৯৯ সালে তৎকালীন সরকার চরমপন্থিদের জন্য সাধারণ ক্ষমার ঘোষণা দিলে তিনি আত্মসমর্পণের সিদ্ধান্ত নেন। সেই সময় যশোর টাউন হল ময়দানে চরমপন্থিদের আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠান হয়। সেখানে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের কাছে অস্ত্র জমা দিয়ে আত্মসমর্পণ করেন হোসেন আলী। এরপর তিনি আনসার ব্যাটালিয়নে চাকরি পান। চাকরির সূত্রে তিনি ঢাকাতেই থাকতেন। চরমপন্থি সংগঠনের পুরনো বিরোধে তাকে হত্যা করা হতে পারে।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মনিরুজ্জামান জানান, অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা হোসেন আলীকে গুলি করে হত্যা করেছে। ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। জড়িতদের আটকের জন্য অভিযান শুরু করা হয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) তৌহিদুল ইসলাম জানান, সকালে কেউ একজন তাকে মোবাইলে কল করে বাড়ি থেকে বাজারে ডেকে নিয়ে যায় বলে নিহতের মেয়ে পুলিশকে জানিয়েছে। অতীতের চরমপন্থি সদস্যদের পুরনো বিরোধ কিংবা আনসার সদস্যদের সাথে কোনো বিরোধ আছে কিনা, এসব বিষয় বিবেচনায় রেখে তদন্ত করা হচ্ছে।
হোসেন আলী যশোর সদর উপজেলার হাশিমপুর তরফদারপাড়া এলাকার আরশাদ আলী তরফদারের ছেলে। সাবেক চরমপন্থি সদস্য হোসেন আলী ১৯৯৯ সালে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের কাছে অস্ত্র জমা দিয়ে আত্মসমর্পণ করে আনসার ব্যাটালিয়নে যোগ দিয়েছিলেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, শনিবার সকালে হোসেন আলী বাড়ি থেকে হাশিমপুর বাজারে যান। এ সময় অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা তাকে গুলি করে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
হোসেন আলী তরফদারের ভাইপো সিদ্দিকুর রহমান জানান, তার চাচা ঢাকায় আনসার ব্যাটালিয়নে চাকরি করেন। ছুটি নিয়ে ৫-৬ দিন আগে তিনি বাড়িতে এসেছেন। সকালে বাজারে যাওয়ার পর সন্ত্রাসীরা তাকে গুলি করে হত্যা করেছে।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, হোসেন আলী যুবক বয়সে চরমপন্থি সংগঠনের সাথে যুক্ত ছিলেন। ১৯৯৯ সালে তৎকালীন সরকার চরমপন্থিদের জন্য সাধারণ ক্ষমার ঘোষণা দিলে তিনি আত্মসমর্পণের সিদ্ধান্ত নেন। সেই সময় যশোর টাউন হল ময়দানে চরমপন্থিদের আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠান হয়। সেখানে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের কাছে অস্ত্র জমা দিয়ে আত্মসমর্পণ করেন হোসেন আলী। এরপর তিনি আনসার ব্যাটালিয়নে চাকরি পান। চাকরির সূত্রে তিনি ঢাকাতেই থাকতেন। চরমপন্থি সংগঠনের পুরনো বিরোধে তাকে হত্যা করা হতে পারে।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মনিরুজ্জামান জানান, অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা হোসেন আলীকে গুলি করে হত্যা করেছে। ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। জড়িতদের আটকের জন্য অভিযান শুরু করা হয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) তৌহিদুল ইসলাম জানান, সকালে কেউ একজন তাকে মোবাইলে কল করে বাড়ি থেকে বাজারে ডেকে নিয়ে যায় বলে নিহতের মেয়ে পুলিশকে জানিয়েছে। অতীতের চরমপন্থি সদস্যদের পুরনো বিরোধ কিংবা আনসার সদস্যদের সাথে কোনো বিরোধ আছে কিনা, এসব বিষয় বিবেচনায় রেখে তদন্ত করা হচ্ছে।