সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার (এসকে সিনহা) বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে মামলা করে ফেঁসে গেলেন ন্যাশনালিস্ট অ্যালায়েন্সের (বিএনএ) সভাপতি ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা। গত বছরের ২৭ সেপ্টেম্বর রাজধানীর শাহবাগ থানায় তার করা মামলার অভিযোগে তদন্তে নেমে কোনো সত্যতা না পাওয়ায় হুদার বিরুদ্ধে উল্টো মামলার অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বুধবার (৪ ডিসেম্বর) দুদকের মহাপরিচালক (বিশেষ তদন্ত) সাঈদ মাহবুব খান এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
মিথ্যা অভিযোগ করায় নাজমুল হুদার বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা করার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুদকের বিশেষ অনুসন্ধান ও তদন্ত বিভাগের মহাপরিচালক সাঈদ মাহবুব খান। দুদক মহাপরিচালক সাঈদ মাহবুব বলেন, উনি (ইকবাল) তদন্ত প্রতিবেদন ‘ফাইনাল রিপোর্ট অ্যাজ ইন্টেনশনালি ফলস’ হিসেবে দাখিল করেছেন। কমিশন এই অভিযোগ থেকে বিচারপতি সিনহাকে অব্যাহতি দিয়েছে। আর মিথ্যা তথ্য দেয়ার অভিযোগে ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার বিরুদ্ধে দুদক আইনের ২৮(গ) (২) ধারায় মামলা করতে কমিশন অনুমোদন দিয়েছে।
মামলার অভিযোগে নাজমুল হুদা বলেছিলেন- তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তার বিরুদ্ধে হওয়া একটি মামলা উচ্চ আদালতে ডিসমিস করার পরও প্ররোচিত হয়ে মামলাটির রায় পরিবর্তন করা হয়। মামলাটি ডিসমিস করতে দুই কোটি টাকা ও অন্য একটি ব্যাংক গ্যারান্টির আড়াই কোটি টাকার অর্ধেক এক কোটি ২৫ লাখ টাকা উৎকোচ চান এসকে সিনহা।
এদিকে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ছিলেন দুদকের পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন বলেন, প্রাথমিকভাবে মামলাটি কাল্পনিক প্রমাণিত হয়েছে। এজাহারকারী অসৎ উদ্দেশ্যে আদালতের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে মামলাটি রুজু করেছেন বলেও প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়। তদন্তে আরো বলা হয়েছে, নাজমুল হদা জেনে শুনে অসৎ উদ্দেশ্যে বিজ্ঞ আদালতের ভাবর্মূতি ক্ষুন্ন করার জন্য মামলা করেছেন বলে প্রমাণিত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে একটি মামলা রুজুর অনুমোদন দিয়েছে কমিশন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য ও খালেদা জিয়ার সরকারের মন্ত্রী নাজমুল হুদা ওই দল ছেড়ে নতুন দল গড়েন। বিচারপতি সিনহার বিরুদ্ধে মামলা করার পর নাজমুল হুদা সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ২০১৭ সালে তার কাছে সোয়া তিন কোটি টাকা ঘুষ দাবি করেন বিচারপতি এস কে সিনহা।
বুধবার (৪ ডিসেম্বর) দুদকের মহাপরিচালক (বিশেষ তদন্ত) সাঈদ মাহবুব খান এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
মিথ্যা অভিযোগ করায় নাজমুল হুদার বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা করার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুদকের বিশেষ অনুসন্ধান ও তদন্ত বিভাগের মহাপরিচালক সাঈদ মাহবুব খান। দুদক মহাপরিচালক সাঈদ মাহবুব বলেন, উনি (ইকবাল) তদন্ত প্রতিবেদন ‘ফাইনাল রিপোর্ট অ্যাজ ইন্টেনশনালি ফলস’ হিসেবে দাখিল করেছেন। কমিশন এই অভিযোগ থেকে বিচারপতি সিনহাকে অব্যাহতি দিয়েছে। আর মিথ্যা তথ্য দেয়ার অভিযোগে ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার বিরুদ্ধে দুদক আইনের ২৮(গ) (২) ধারায় মামলা করতে কমিশন অনুমোদন দিয়েছে।
মামলার অভিযোগে নাজমুল হুদা বলেছিলেন- তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তার বিরুদ্ধে হওয়া একটি মামলা উচ্চ আদালতে ডিসমিস করার পরও প্ররোচিত হয়ে মামলাটির রায় পরিবর্তন করা হয়। মামলাটি ডিসমিস করতে দুই কোটি টাকা ও অন্য একটি ব্যাংক গ্যারান্টির আড়াই কোটি টাকার অর্ধেক এক কোটি ২৫ লাখ টাকা উৎকোচ চান এসকে সিনহা।
এদিকে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ছিলেন দুদকের পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন বলেন, প্রাথমিকভাবে মামলাটি কাল্পনিক প্রমাণিত হয়েছে। এজাহারকারী অসৎ উদ্দেশ্যে আদালতের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে মামলাটি রুজু করেছেন বলেও প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়। তদন্তে আরো বলা হয়েছে, নাজমুল হদা জেনে শুনে অসৎ উদ্দেশ্যে বিজ্ঞ আদালতের ভাবর্মূতি ক্ষুন্ন করার জন্য মামলা করেছেন বলে প্রমাণিত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে একটি মামলা রুজুর অনুমোদন দিয়েছে কমিশন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য ও খালেদা জিয়ার সরকারের মন্ত্রী নাজমুল হুদা ওই দল ছেড়ে নতুন দল গড়েন। বিচারপতি সিনহার বিরুদ্ধে মামলা করার পর নাজমুল হুদা সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ২০১৭ সালে তার কাছে সোয়া তিন কোটি টাকা ঘুষ দাবি করেন বিচারপতি এস কে সিনহা।