ঢাকায় চলন্ত মাইক্রোবাসে, বাগেরহাটের মোরলগঞ্জে বাসায় তুলে নিয়ে গণধর্ষণের পর এবার ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা জগন্নাথপুর ইউনিয়নের বাউন্ডারি পাড়া এলাকায় এক কিশোরীকে গণধর্ষণ করেছেন এলাকারই কয়েকজন বখাটে। এ ঘটনায় শুক্রবার রাতে পুলিশ ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- জগন্নাথপুর এলাকার শাহজাহান আলীর ছেলে রুবেল (১৩), ফকির পাড়া এলাকার জাবেদ আলী ছেলে জুয়েল আলী (১৪), নায়েব আলী ছেলে নাজমুল হক (১৬) ও ফকিরপাড়া চানমাড়ীপাড়ার তারা মিয়ার ছেলে আমির হোসেন (১৩)।
ধর্ষণের শিকার ওই মেয়েটির অভিোগ, গত ২৯ মে শুক্রবার বিকেলে শহরের সত্যপীর ব্রীজ এলাকা থেকে বাসার উদ্দেশ্যে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে তাকে একা পেয়ে প্রতিবেশী রুবেল ও তার সহযোগী জুয়েল আলী নাজমুল হক ও আমির হোসেন মুখ চেপে ধরে পার্শ্ববর্তী ভুট্টা ক্ষেতে নিয়ে যায়। সেখানে তারা মেয়েটিকে হাত পা বেধে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। এ সময় মেয়েটি চিৎকার করলে এলাকার মানুষ ছুটে আসলে ধর্ষকরা পালিয়ে যায়। পরে অচেতন অবস্থায় স্থানীয় লোকজন ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসাপাতালে ভর্তি করে। এই অবস্থায় ওই রাতে মেয়েটির জ্ঞান ফিরলে সে তার অভিভাবক বাবা-মার কাছে ঘটনাটি খুলে বলে।
মেয়েটির বাবা ঘটনার কথা জগন্নাথপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান লিটনকে খুলে বললে ওই রাতে চেয়ারম্যানের লোকজন ওই ধর্ষকদের আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন। অবশেষে গত শনিবার ধর্ষণের শিকার মেয়েটি ও তার বাব-মাসহ থানা পুলিশের শরণাপন্ন হন ও ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
ঠাকুরগাঁও থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান জানান, ঘটনার পর পরেই পুলিশ ৪ জনকে আটক করেছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- জগন্নাথপুর এলাকার শাহজাহান আলীর ছেলে রুবেল (১৩), ফকির পাড়া এলাকার জাবেদ আলী ছেলে জুয়েল আলী (১৪), নায়েব আলী ছেলে নাজমুল হক (১৬) ও ফকিরপাড়া চানমাড়ীপাড়ার তারা মিয়ার ছেলে আমির হোসেন (১৩)।
ধর্ষণের শিকার ওই মেয়েটির অভিোগ, গত ২৯ মে শুক্রবার বিকেলে শহরের সত্যপীর ব্রীজ এলাকা থেকে বাসার উদ্দেশ্যে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে তাকে একা পেয়ে প্রতিবেশী রুবেল ও তার সহযোগী জুয়েল আলী নাজমুল হক ও আমির হোসেন মুখ চেপে ধরে পার্শ্ববর্তী ভুট্টা ক্ষেতে নিয়ে যায়। সেখানে তারা মেয়েটিকে হাত পা বেধে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। এ সময় মেয়েটি চিৎকার করলে এলাকার মানুষ ছুটে আসলে ধর্ষকরা পালিয়ে যায়। পরে অচেতন অবস্থায় স্থানীয় লোকজন ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসাপাতালে ভর্তি করে। এই অবস্থায় ওই রাতে মেয়েটির জ্ঞান ফিরলে সে তার অভিভাবক বাবা-মার কাছে ঘটনাটি খুলে বলে।
মেয়েটির বাবা ঘটনার কথা জগন্নাথপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান লিটনকে খুলে বললে ওই রাতে চেয়ারম্যানের লোকজন ওই ধর্ষকদের আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন। অবশেষে গত শনিবার ধর্ষণের শিকার মেয়েটি ও তার বাব-মাসহ থানা পুলিশের শরণাপন্ন হন ও ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
ঠাকুরগাঁও থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান জানান, ঘটনার পর পরেই পুলিশ ৪ জনকে আটক করেছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে