লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিনা স্টেশনে দু’টি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে শতাধিক যাত্রী আহত হয়েছেন।
শনিবার সকাল ৯টার দিকে বুড়িমারীগামী ৬৫ নম্বর কমিউটার ও লালমনিরহাটগামী ২৪০৪ নম্বর লোকাল ট্রেনের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের পর উত্তেজিত জনতা স্টেশন ভাঙচুর করেছে।
এলাকাবাসী জানায়, লালমনিরহাট-বুড়িমারী রেলরুটে লালমনিরহাটগামী ২৪০৪ নম্বর লোকাল টেন ও বুড়িমারীগামী ৬৫ নম্বর কমিউটার ট্রেন কাকিনা স্টেশনে ক্রসিং করতে গিয়ে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এ সময় তড়িঘড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক যাত্রী আহত হন। আহতদের কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, লালমনিরহাট সদর ও রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
দুর্ঘটনার পর উত্তেজিত জনতা কাকিনা স্টেশনে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। এ ঘটনায় দুই স্টেশন মাস্টারকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
দুর্ঘটনার পর প্রায় দেড় ঘণ্টা ওই রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকে। পরে ট্রেন দুটি সরিয়ে নিলে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। এ ঘটনার চার সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
লালমনিরহাট রেলওয়ে থানা (জিআরপি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
শনিবার সকাল ৯টার দিকে বুড়িমারীগামী ৬৫ নম্বর কমিউটার ও লালমনিরহাটগামী ২৪০৪ নম্বর লোকাল ট্রেনের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের পর উত্তেজিত জনতা স্টেশন ভাঙচুর করেছে।
এলাকাবাসী জানায়, লালমনিরহাট-বুড়িমারী রেলরুটে লালমনিরহাটগামী ২৪০৪ নম্বর লোকাল টেন ও বুড়িমারীগামী ৬৫ নম্বর কমিউটার ট্রেন কাকিনা স্টেশনে ক্রসিং করতে গিয়ে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এ সময় তড়িঘড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক যাত্রী আহত হন। আহতদের কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, লালমনিরহাট সদর ও রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
দুর্ঘটনার পর উত্তেজিত জনতা কাকিনা স্টেশনে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। এ ঘটনায় দুই স্টেশন মাস্টারকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
দুর্ঘটনার পর প্রায় দেড় ঘণ্টা ওই রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকে। পরে ট্রেন দুটি সরিয়ে নিলে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। এ ঘটনার চার সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
লালমনিরহাট রেলওয়ে থানা (জিআরপি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।