গত ৩১ ডিসেম্বর করদাতাদের আয়কর রিটার্ন জমার সময় শেষ হয়েছে। কর বিভাগের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, এ বছর আবাসনসহ অন্যান্য খাতে আরো ৬ হাজার ৭৪৯ জন কালো টাকা বিনিয়োগ করেছেন। এতে ৮৫৮ কোটি টাকার কর পেয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। রবিবার এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এনবিআরের এবার ১০ শতাংশ কর দিয়ে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়েছে। কর বিভাগের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, এই সুযোগ নিয়ে শেয়ারবাজারে ১৮৮ জন প্রায় সোয়া দুইশ কোটি কালো টাকা বিনিয়োগ করেছেন। এর মাধ্যমে এনবিআর আয়কর পেয়েছে প্রায় ২৩ কোটি টাকা। এছাড়া আবাসনসহ অন্যান্য খাতে আরো ৬ হাজার ৭৪৯ জন কালো টাকা বিনিয়োগ করেছেন। এতে এনবিআর ৮৫৮ কোটি টাকার কর পেয়েছে।
এনবিআরের প্রাথমিক হিসাবে দেখা গেছে, ৩৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত ২০ লাখ ৪১ হাজার ৪১৪ জর আয়কর রিটার্ন জমা দিয়েছেন। এর বাইরে আরো দেড় লাখের কিছু বেশি করদাতা পরবর্তীতে রিটার্ন জমা দেবেন বলে কর বিভাগের কাছ থেকে সময় নিয়েছেন। তাদেরকেও সম্ভাব্য রিটার্ন দাখিলে হিসাবে নেওয়া হলে এবার রিটার্ন জমা হচ্ছে কমবেশি ২২ লাখ। গত বছরও ২২ লাখের মতো রিটার্ন জমা হয়েছে বলে জানিয়েছিলো এনবিআর। সে বিবেচনায় এবার রিটার্ন জমা বাড়ছেনা। যদিও এবারের বাজেটে সব টিআইএনধারীর (করদাতা সনাক্তকরণ নম্বর) রিটার্ন জমা বাধ্যতামূলক করেছিলো এনবিআর। বর্তমানে টিআইএনধারী প্রায় ৪৫ লাখ।
প্রত্যাশিত রিটার্ন জমা না হওয়ার জন্য মূলত করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিকে দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এনবিআরের এবার ১০ শতাংশ কর দিয়ে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়েছে। কর বিভাগের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, এই সুযোগ নিয়ে শেয়ারবাজারে ১৮৮ জন প্রায় সোয়া দুইশ কোটি কালো টাকা বিনিয়োগ করেছেন। এর মাধ্যমে এনবিআর আয়কর পেয়েছে প্রায় ২৩ কোটি টাকা। এছাড়া আবাসনসহ অন্যান্য খাতে আরো ৬ হাজার ৭৪৯ জন কালো টাকা বিনিয়োগ করেছেন। এতে এনবিআর ৮৫৮ কোটি টাকার কর পেয়েছে।
এনবিআরের প্রাথমিক হিসাবে দেখা গেছে, ৩৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত ২০ লাখ ৪১ হাজার ৪১৪ জর আয়কর রিটার্ন জমা দিয়েছেন। এর বাইরে আরো দেড় লাখের কিছু বেশি করদাতা পরবর্তীতে রিটার্ন জমা দেবেন বলে কর বিভাগের কাছ থেকে সময় নিয়েছেন। তাদেরকেও সম্ভাব্য রিটার্ন দাখিলে হিসাবে নেওয়া হলে এবার রিটার্ন জমা হচ্ছে কমবেশি ২২ লাখ। গত বছরও ২২ লাখের মতো রিটার্ন জমা হয়েছে বলে জানিয়েছিলো এনবিআর। সে বিবেচনায় এবার রিটার্ন জমা বাড়ছেনা। যদিও এবারের বাজেটে সব টিআইএনধারীর (করদাতা সনাক্তকরণ নম্বর) রিটার্ন জমা বাধ্যতামূলক করেছিলো এনবিআর। বর্তমানে টিআইএনধারী প্রায় ৪৫ লাখ।
প্রত্যাশিত রিটার্ন জমা না হওয়ার জন্য মূলত করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিকে দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা।