বাংলাদেশে একজন মুক্তিযোদ্ধার আত্মহত্যার ঘটনায় সচিবের বিরুদ্ধে প্ররোচনার অভিযোগ খতিয়ে
দেখতে মন্ত্রণালয়েরই একজন যুগ্ম সচিবকে দায়িত্ব দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের নেতৃবৃন্দ বলছেন উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন সরকারি বা বিচার বিভাগীয়
কমিটি করে এ ঘটনার তদন্ত করা উচিত।
মন্ত্রী অবশ্য বলছেন সচিবের বিরুদ্ধে অভিযোগটি কি সেটিই জানার চেষ্টা করছেন তারা, তদন্ত করে
আইনগত ব্যবস্থা নিবে সিআইডি।
তবে পদক্ষেপ যা-ই নেয়া হোক না কেন বাংলাদেশে সোশ্যাল মিডিয়ায় এ নিয়ে চলছে ব্যাপক
তোলপাড়, প্রকাশ করা হচ্ছে তীব্র ক্ষোভ।
মঙ্গলবার ঢাকার একটি হোটেল থেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার পর মারা
যান চট্টগ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আইয়ুব খান।
পরে হোটেলে তার কক্ষ থেকে একটি চিরকুট উদ্ধার করে পুলিশ, যেখানে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক
মন্ত্রণালয়ের সচিব তাকে অপমান করায় তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে লিখে যান তিনি।
আকম মোজাম্মেল হক
আইয়ুব খানের সুইসাইড নোট সহ এ বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে একজন যুগ্ম সচিবকে দায়িত্ব দেয়া
হয়েছে
যদিও সচিব এম এ হান্নান এসব অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন।
কিন্তু এরপরেও ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে এ নিয়ে ব্যাপক তোলপাড় চলছে।
এ প্রেক্ষাপটে আজ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আকম মোজাম্মেল হক বলেছেন আইয়ুব খানের সুইসাইড
নোট সহ এ বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে একজন যুগ্ম সচিবকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
তবে চট্টগ্রাম মুক্তিযোদ্ধা সংসদের জেলা কমান্ডার মোহাম্মদ শাহাবউদ্দিন বলছেন আইয়ুব খান
দীর্ঘদিন ধরে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ইউনিট গঠনের জন্য মন্ত্রণালয়ে চেষ্টা
করছিলেন।
যদিও এটি করার এখতিয়ার রয়েছে কেবলমাত্র মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের।
তার দাবি মন্ত্রণালয় এটি আগেই পরিষ্কার করে আইয়ুব খানকে জানিয়ে দিলে এ ধরনের দুর্ঘটনা নাও
ঘটতে পারতো।
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হেলাল মোর্শেদ বলেন মন্ত্রণালয়ের
অভ্যন্তরীণ তদন্তের বদলে উচ্চপর্যায়ের সরকারি বা বিচার বিভাগীয় তদন্ত করে আইয়ুব খানের
মৃত্যুর রহস্য উন্মোচন করা দরকার।
তার অভিযোগ মন্ত্রণালয়ের কারণে অনেক সময়ই মুক্তিযোদ্ধারা হয়রানির শিকার হয়ে থাকেন এমন
অভিযোগ তারাও প্রায়শই পেয়ে থাকেন।
ওদিকে ফেসবুক সহ সোশ্যাল মিডিয়ায় মুক্তিযোদ্ধার আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগকে কেন্দ্র করে
সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
পুলিশ অবশ্য বলছে সুইসাইড নোটের সাথে আইয়ুব খানের হাতের লেখার মিল দেখছেন তারা। তবে
বিষয়টি চূড়ান্ত হবে হস্তলিপি বিশেষজ্ঞদের দিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষার পরই।
পাশাপাশি সিআইডি আত্মহত্যায় প্ররোচনার বিষয়টি তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
দেখতে মন্ত্রণালয়েরই একজন যুগ্ম সচিবকে দায়িত্ব দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের নেতৃবৃন্দ বলছেন উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন সরকারি বা বিচার বিভাগীয়
কমিটি করে এ ঘটনার তদন্ত করা উচিত।
মন্ত্রী অবশ্য বলছেন সচিবের বিরুদ্ধে অভিযোগটি কি সেটিই জানার চেষ্টা করছেন তারা, তদন্ত করে
আইনগত ব্যবস্থা নিবে সিআইডি।
তবে পদক্ষেপ যা-ই নেয়া হোক না কেন বাংলাদেশে সোশ্যাল মিডিয়ায় এ নিয়ে চলছে ব্যাপক
তোলপাড়, প্রকাশ করা হচ্ছে তীব্র ক্ষোভ।
মঙ্গলবার ঢাকার একটি হোটেল থেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার পর মারা
যান চট্টগ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আইয়ুব খান।
পরে হোটেলে তার কক্ষ থেকে একটি চিরকুট উদ্ধার করে পুলিশ, যেখানে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক
মন্ত্রণালয়ের সচিব তাকে অপমান করায় তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে লিখে যান তিনি।
আকম মোজাম্মেল হক
আইয়ুব খানের সুইসাইড নোট সহ এ বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে একজন যুগ্ম সচিবকে দায়িত্ব দেয়া
হয়েছে
যদিও সচিব এম এ হান্নান এসব অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন।
কিন্তু এরপরেও ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে এ নিয়ে ব্যাপক তোলপাড় চলছে।
এ প্রেক্ষাপটে আজ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আকম মোজাম্মেল হক বলেছেন আইয়ুব খানের সুইসাইড
নোট সহ এ বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে একজন যুগ্ম সচিবকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
তবে চট্টগ্রাম মুক্তিযোদ্ধা সংসদের জেলা কমান্ডার মোহাম্মদ শাহাবউদ্দিন বলছেন আইয়ুব খান
দীর্ঘদিন ধরে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ইউনিট গঠনের জন্য মন্ত্রণালয়ে চেষ্টা
করছিলেন।
যদিও এটি করার এখতিয়ার রয়েছে কেবলমাত্র মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের।
তার দাবি মন্ত্রণালয় এটি আগেই পরিষ্কার করে আইয়ুব খানকে জানিয়ে দিলে এ ধরনের দুর্ঘটনা নাও
ঘটতে পারতো।
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হেলাল মোর্শেদ বলেন মন্ত্রণালয়ের
অভ্যন্তরীণ তদন্তের বদলে উচ্চপর্যায়ের সরকারি বা বিচার বিভাগীয় তদন্ত করে আইয়ুব খানের
মৃত্যুর রহস্য উন্মোচন করা দরকার।
তার অভিযোগ মন্ত্রণালয়ের কারণে অনেক সময়ই মুক্তিযোদ্ধারা হয়রানির শিকার হয়ে থাকেন এমন
অভিযোগ তারাও প্রায়শই পেয়ে থাকেন।
ওদিকে ফেসবুক সহ সোশ্যাল মিডিয়ায় মুক্তিযোদ্ধার আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগকে কেন্দ্র করে
সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
পুলিশ অবশ্য বলছে সুইসাইড নোটের সাথে আইয়ুব খানের হাতের লেখার মিল দেখছেন তারা। তবে
বিষয়টি চূড়ান্ত হবে হস্তলিপি বিশেষজ্ঞদের দিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষার পরই।
পাশাপাশি সিআইডি আত্মহত্যায় প্ররোচনার বিষয়টি তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করবে।