চার দিন ধরে টানা ভারি বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে কক্সবাজার জেলায় সৃষ্ট বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। এতে কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন উপজেলায় পানিবন্দি হয়ে পড়েছে অন্তত তিন লাখ মানুষ। এদিকে গত দুদিনে ভারি বর্ষণে পাহাড় ধস ও ঢলের পানিতে ডুবে মৃত্যু হয়েছে রোহিঙ্গাসহ ২০ জনের। এর মধ্যে টেকনাফে ছয়জন, উখিয়ায় রোহিঙ্গাসহ নয়জন, মহেশখালীতে পাহাড় ধসে দুজন ও ঈদগাঁওতে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। জেলার প্রধান নদী বাঁকখালী ও মাতামুহুরী নদীর পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসন জানায়, টানা বৃষ্টিতে কক্সবাজারের ৪১৩ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে ৫৫ হাজার ১৫০ পরিবারের তিন লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। জেলার ৭১ ইউনিয়ন ও চার পৌরসভার মধ্যে ৪১ ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ক্ষতির পরিমাণ তিন কোটি টাকা বলে ধারণা করা হচ্ছে। প্লাবিত এসব এলাকায় ৩০টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ জানান, প্লাবিত এলাকাগুলোর জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে ১৩৫ মেট্রিকটন চাল ও পাঁচ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে। প্রয়োজনে আরও জরুরি ভিত্তিতে ত্রাণ বরাদ্দ দেওয়া হবে।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/বি
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]
কক্সবাজার জেলা প্রশাসন জানায়, টানা বৃষ্টিতে কক্সবাজারের ৪১৩ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে ৫৫ হাজার ১৫০ পরিবারের তিন লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। জেলার ৭১ ইউনিয়ন ও চার পৌরসভার মধ্যে ৪১ ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ক্ষতির পরিমাণ তিন কোটি টাকা বলে ধারণা করা হচ্ছে। প্লাবিত এসব এলাকায় ৩০টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ জানান, প্লাবিত এলাকাগুলোর জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে ১৩৫ মেট্রিকটন চাল ও পাঁচ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে। প্রয়োজনে আরও জরুরি ভিত্তিতে ত্রাণ বরাদ্দ দেওয়া হবে।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/বি
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]