সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলায় তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে দুই
পক্ষের সংঘর্ষে দুইজন নিহত হয়েছেন। এতে
আহত হয়েছেন আরো ১৫ জন। রবিবার সকাল
নয়টার দিকে জগদল ইউনিয়নের সিকন্দরপুর গ্রামে
জোনায়েদ ও সুমন পক্ষের মধ্যে এ সংঘর্ষের
ঘটনা ঘটে।
সংঘর্ষে আব্দুল মালিক (৬০) নামের এক ব্যক্তি
ঘটনাস্থলেই মারা যান। গুরুতর আহত জয়নাল
আবেদীন (৫০) রবিবার বিকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে
সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে
চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। বাকি আহতদের
সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।
পুলিশ জানায়, শনিবার বিকালে সিকন্দরপুর গ্রামের নূরুল
আমিনের ছেলে জুনায়েদ ও চুনু মিয়ার ছেলে
সুমনের মধ্যে বাক্বিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এর
জের ধরে রবিবার সকালে দুইপক্ষ দেশীয়
অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। প্রায়
ঘণ্টাব্যাপী চলা সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে আব্দুল
মালিকের মৃত্যু হয় এবং উভয়পক্ষের ১৫ জন আহত
হন।
দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বায়েছ আলম
জানান, সংঘর্ষের ঘটনায় উভয়পক্ষের আট
ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে
মামলার প্রস্তুতি চলছে।
পক্ষের সংঘর্ষে দুইজন নিহত হয়েছেন। এতে
আহত হয়েছেন আরো ১৫ জন। রবিবার সকাল
নয়টার দিকে জগদল ইউনিয়নের সিকন্দরপুর গ্রামে
জোনায়েদ ও সুমন পক্ষের মধ্যে এ সংঘর্ষের
ঘটনা ঘটে।
সংঘর্ষে আব্দুল মালিক (৬০) নামের এক ব্যক্তি
ঘটনাস্থলেই মারা যান। গুরুতর আহত জয়নাল
আবেদীন (৫০) রবিবার বিকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে
সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে
চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। বাকি আহতদের
সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।
পুলিশ জানায়, শনিবার বিকালে সিকন্দরপুর গ্রামের নূরুল
আমিনের ছেলে জুনায়েদ ও চুনু মিয়ার ছেলে
সুমনের মধ্যে বাক্বিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এর
জের ধরে রবিবার সকালে দুইপক্ষ দেশীয়
অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। প্রায়
ঘণ্টাব্যাপী চলা সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে আব্দুল
মালিকের মৃত্যু হয় এবং উভয়পক্ষের ১৫ জন আহত
হন।
দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বায়েছ আলম
জানান, সংঘর্ষের ঘটনায় উভয়পক্ষের আট
ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে
মামলার প্রস্তুতি চলছে।