নগীর সিআরবি এলাকায়
যুবলীগ ও ছাত্রলীগের কর্মীদের মধ্যে
ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। উভয়পক্ষ
অস্ত্রের মহড়া দিয়েছে। অনেকের হাতে
দেশি অস্ত্র দেখা গেছে। শোনা গেছে
কয়েক রাউন্ড গুলির শব্দও। তাদের
ধামাতে পুলিশও গুলি ছুঁড়েছে। তবে
কাউকে গ্রেফতার করেনি, অস্ত্র উদ্ধারও
হয়নি। রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সদর দপ্তর
সিআরবি এলাকায় গতকাল (সোমবার)
দুপুরে স্থানীয় যুবলীগ নেতা হেলাল
আকবর চৌধুরী বাবর এবং ছাত্রলীগ
নেতা সাইফুল আলম লিমনের অনুসারীদের
মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার এ ঘটনা
ঘটে। এতে বাবর গ্রুপের ১ জন গুলিবিদ্ধসহ
মোট ৩ জন আহত হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা
জানিয়েছে উভয়পক্ষ দেশি অস্ত্র হাতে
নিয়ে রীতিমত মহড়া দিয়েছে। কয়েক
জনের হাতে বিরাট সাইজের কিরিচ, দা,
লোহার রড দেখা গেছে। দুই পক্ষের
কর্মীরা সেখানে দীর্ঘক্ষণ অবস্থান
নিয়ে শ্লোগান ও পাল্টা-শ্লোগান দেয়।
মাঝখানে পুলিশ অবস্থান নিয়ে
উভয়পক্ষকে শান্ত করার চেষ্টা করে।
এসময় গুলির শব্দ শুনে পুলিশও ফাঁকা গুলি
ছুঁড়ে। এতে এলাকায় চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে
পড়ে। লোকজন প্রাণভয়ে পালাতে শুরু
করে। সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে
যায়। কয়েক ঘন্টা পর দুই পক্ষ সরে গেলে
পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। কোতোয়ালি
থানার ওসি মো. জসিম উদ্দিন বলেন,
বাবরের অনুসারীরা দুপুরে সিআরবি
সাতরাস্তা মোড়ের গোয়ালপাড়া সংলগ্ন
অংশে জড়ো হয়। এসময় আটমাসিং সড়ক
ধরে লিমনের অনুসারীরা মিছিল নিয়ে
আসতে থাকে। দুই পক্ষের হাতেই
লাঠিসোঁটা ছিল। একপর্যায়ে তাদের
মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হলে
আমরা মাঝখানে অবস্থান নিয়ে তাদের
নিবৃত্ত করি।কোনো পক্ষ গুলি ছুঁড়েছে
কি না জানতে চাইলে ওসি জসিম বলেন,
এক পক্ষ থেকে মনে হয় এক রাউন্ড গুলি
ছোড়া হয়েছে। আমরা নিশ্চিত নই। তবে
আমরা চার রাউন্ড গুলি ছুঁড়েছি। এলাকায়
আধিপত্য বিস্তারের বিরোধে দুই পক্ষ
ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ায় জড়িয়ে থাকতে
পারে বলে মন্তব্য করেন এই পুলিশ
কর্মকর্তা।হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর
যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির উপ-অর্থ
সম্পাদক এবং সাইফুল ইসলাম লিমন
ছাত্রলীগের গত কমিটির বহিষ্কৃত সহ-
সম্পাদক। ২০১৩ সালের ২৪ জুন
সিআরবিতে ৪৮ লাখ টাকার দরপত্র জমা
দেওয়া নিয়ে বাবর ও লিমনের
অনুসারীরা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়ায়।
সে সময় গুলিতে নিহত হন যুবলীগ কর্মী
সাজু পালিত ও আট বছর বয়সী শিশু
আরমান হোসেন টুটুল।ওই ঘটনায় বাবর,
লিমনহ দুই পক্ষের ৮৭ জনকে আসামি করে
মামলাও হয়। সেই সংঘর্ষের পর পুলিশ
ঘটনাস্থল, আশপাশের এলাকা এবং
ঢাকায় অভিযান চালিয়ে বাবর, লিমনসহ
মোট ৫৭ জনকে গ্রেপ্তার করলেও কয়েক
মাসের মধ্যে সবাই জামিনে ছাড়া
পেয়ে যান। মামলার তদন্তও এখন থেমে
আছে।
যুবলীগ ও ছাত্রলীগের কর্মীদের মধ্যে
ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। উভয়পক্ষ
অস্ত্রের মহড়া দিয়েছে। অনেকের হাতে
দেশি অস্ত্র দেখা গেছে। শোনা গেছে
কয়েক রাউন্ড গুলির শব্দও। তাদের
ধামাতে পুলিশও গুলি ছুঁড়েছে। তবে
কাউকে গ্রেফতার করেনি, অস্ত্র উদ্ধারও
হয়নি। রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সদর দপ্তর
সিআরবি এলাকায় গতকাল (সোমবার)
দুপুরে স্থানীয় যুবলীগ নেতা হেলাল
আকবর চৌধুরী বাবর এবং ছাত্রলীগ
নেতা সাইফুল আলম লিমনের অনুসারীদের
মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার এ ঘটনা
ঘটে। এতে বাবর গ্রুপের ১ জন গুলিবিদ্ধসহ
মোট ৩ জন আহত হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা
জানিয়েছে উভয়পক্ষ দেশি অস্ত্র হাতে
নিয়ে রীতিমত মহড়া দিয়েছে। কয়েক
জনের হাতে বিরাট সাইজের কিরিচ, দা,
লোহার রড দেখা গেছে। দুই পক্ষের
কর্মীরা সেখানে দীর্ঘক্ষণ অবস্থান
নিয়ে শ্লোগান ও পাল্টা-শ্লোগান দেয়।
মাঝখানে পুলিশ অবস্থান নিয়ে
উভয়পক্ষকে শান্ত করার চেষ্টা করে।
এসময় গুলির শব্দ শুনে পুলিশও ফাঁকা গুলি
ছুঁড়ে। এতে এলাকায় চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে
পড়ে। লোকজন প্রাণভয়ে পালাতে শুরু
করে। সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে
যায়। কয়েক ঘন্টা পর দুই পক্ষ সরে গেলে
পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। কোতোয়ালি
থানার ওসি মো. জসিম উদ্দিন বলেন,
বাবরের অনুসারীরা দুপুরে সিআরবি
সাতরাস্তা মোড়ের গোয়ালপাড়া সংলগ্ন
অংশে জড়ো হয়। এসময় আটমাসিং সড়ক
ধরে লিমনের অনুসারীরা মিছিল নিয়ে
আসতে থাকে। দুই পক্ষের হাতেই
লাঠিসোঁটা ছিল। একপর্যায়ে তাদের
মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হলে
আমরা মাঝখানে অবস্থান নিয়ে তাদের
নিবৃত্ত করি।কোনো পক্ষ গুলি ছুঁড়েছে
কি না জানতে চাইলে ওসি জসিম বলেন,
এক পক্ষ থেকে মনে হয় এক রাউন্ড গুলি
ছোড়া হয়েছে। আমরা নিশ্চিত নই। তবে
আমরা চার রাউন্ড গুলি ছুঁড়েছি। এলাকায়
আধিপত্য বিস্তারের বিরোধে দুই পক্ষ
ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ায় জড়িয়ে থাকতে
পারে বলে মন্তব্য করেন এই পুলিশ
কর্মকর্তা।হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর
যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির উপ-অর্থ
সম্পাদক এবং সাইফুল ইসলাম লিমন
ছাত্রলীগের গত কমিটির বহিষ্কৃত সহ-
সম্পাদক। ২০১৩ সালের ২৪ জুন
সিআরবিতে ৪৮ লাখ টাকার দরপত্র জমা
দেওয়া নিয়ে বাবর ও লিমনের
অনুসারীরা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়ায়।
সে সময় গুলিতে নিহত হন যুবলীগ কর্মী
সাজু পালিত ও আট বছর বয়সী শিশু
আরমান হোসেন টুটুল।ওই ঘটনায় বাবর,
লিমনহ দুই পক্ষের ৮৭ জনকে আসামি করে
মামলাও হয়। সেই সংঘর্ষের পর পুলিশ
ঘটনাস্থল, আশপাশের এলাকা এবং
ঢাকায় অভিযান চালিয়ে বাবর, লিমনসহ
মোট ৫৭ জনকে গ্রেপ্তার করলেও কয়েক
মাসের মধ্যে সবাই জামিনে ছাড়া
পেয়ে যান। মামলার তদন্তও এখন থেমে
আছে।