বিদেশিদের নিরাপত্তায় সরকার প্রশংসনীয়
উদ্যোগ নিলেও নিরাপত্তা শঙ্কা এখনো
কাটেনি বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের
রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেনস ব্লুম বার্নিকাট।
আজ বুধবার সকালে সচিবালয়ে
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান
কামালের সঙ্গে বৈঠক শেষে
সাংবাদিকদের মার্কিন রাষ্ট্রদূত একথা
জানান। পাশাপাশি দুই বিদেশি খুনের
ঘটনায় সরকারের পদক্ষেপে সন্তোষ প্রকাশ
করেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত। সোয়া ১০টা থেকে
সাড়ে ১১টা পর্যন্ত সচিবালয়ের স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এ বৈঠক চলে।
এসময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান
কামাল বলেন, তারা আমাদের নিরাপত্তায়
সন্তুষ্ট। তবে বিদেশি কূটনীতিকরা
নিরাপত্তার হুমকি নিয়ে কোনো নির্দিষ্ট
তথ্য দিতে পারেন নি। বিদেশি কূটনীতিকরা
জানতে চেয়েছেন গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা
বহাল থাকবে কিনা। আমরা বলেছি সবসময়
এসব নিরাপত্তা পাবেন। যোগ করেন কামাল।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অ্যালার্ট জারি করা
তাদের বিষয়। কিন্তু তারা আমাদের কোনো
তথ্য সরবরাহ করতে পারছে না। আমরা
তাদের বলেছি বাংলাদেশিরা
অতিতিপরায়ণ। তারা অতিথিদের কোনো
ক্ষতি হতে দেয় না। এখানে জঙ্গিবাদ মাথা
চাড়া দিতে পারেনি, পারবেও না।
বৈঠকে আরো অংশ নিয়েছেন বাংলাদেশে
যুক্তরাজ্যের বিদায়ী হাই কমিশনার রবার্ট
গিবসন, কানাডার হাইকমিশনার বিনোইট
পিয়েরে লারাম, অস্ট্রেলিয়ার হাই
কমিশনার এইচই মি. গ্রেগ উইলকক। স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোজাম্মেল
হক, ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)
কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া উপস্থিত
ছিলেন।
উদ্যোগ নিলেও নিরাপত্তা শঙ্কা এখনো
কাটেনি বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের
রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেনস ব্লুম বার্নিকাট।
আজ বুধবার সকালে সচিবালয়ে
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান
কামালের সঙ্গে বৈঠক শেষে
সাংবাদিকদের মার্কিন রাষ্ট্রদূত একথা
জানান। পাশাপাশি দুই বিদেশি খুনের
ঘটনায় সরকারের পদক্ষেপে সন্তোষ প্রকাশ
করেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত। সোয়া ১০টা থেকে
সাড়ে ১১টা পর্যন্ত সচিবালয়ের স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এ বৈঠক চলে।
এসময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান
কামাল বলেন, তারা আমাদের নিরাপত্তায়
সন্তুষ্ট। তবে বিদেশি কূটনীতিকরা
নিরাপত্তার হুমকি নিয়ে কোনো নির্দিষ্ট
তথ্য দিতে পারেন নি। বিদেশি কূটনীতিকরা
জানতে চেয়েছেন গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা
বহাল থাকবে কিনা। আমরা বলেছি সবসময়
এসব নিরাপত্তা পাবেন। যোগ করেন কামাল।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অ্যালার্ট জারি করা
তাদের বিষয়। কিন্তু তারা আমাদের কোনো
তথ্য সরবরাহ করতে পারছে না। আমরা
তাদের বলেছি বাংলাদেশিরা
অতিতিপরায়ণ। তারা অতিথিদের কোনো
ক্ষতি হতে দেয় না। এখানে জঙ্গিবাদ মাথা
চাড়া দিতে পারেনি, পারবেও না।
বৈঠকে আরো অংশ নিয়েছেন বাংলাদেশে
যুক্তরাজ্যের বিদায়ী হাই কমিশনার রবার্ট
গিবসন, কানাডার হাইকমিশনার বিনোইট
পিয়েরে লারাম, অস্ট্রেলিয়ার হাই
কমিশনার এইচই মি. গ্রেগ উইলকক। স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোজাম্মেল
হক, ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)
কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া উপস্থিত
ছিলেন।