তেলের ট্যাংকার ডুবির ক্ষতির রেশ না কাটতেই সুন্দরবন
সংলগ্ন মংলা পশুর নদীতে ৫১০ মেঃ টন
কয়লা নিয়ে মঙ্গলবার রাতে ডুবে গেছে
একটি লাইটার জাহাজ। পরিবেশবাদী
সংগঠনগুলোর অভিযোগ সরকারের
অদূরদর্শিতা আর বন্দর কর্তৃপক্ষের
অব্যবস্থাপনার কারণে বারবার সুন্দরবন
সংলগ্ন নদ-নদীতে লাইটার আর ট্যাংকার
ডুবির ঘটনা ঘটছে। এতে সুন্দরবনের এক
কোটি টাকার ক্ষতি হতে পারে, এমন
আশংকায় ডুবে যাওয়া লাইটার
জাহাজটির মালিক আর চালককে আসামী
করে বুধবার বিকালে মংলা থানায়
মামলা করেছে বনবিভাগ। এর পর চালক
বুলু গাজীকে আটক করে পুলিশ।মংলা
বন্দরের হারবাড়িয়া এলাকায় অবস্থানরত
একটি জাহাজ থেকে মঙ্গলবার ভোরে
৫১০ মেট্রিক টন কয়লা বোঝাই করে
সাতক্ষীরা পাটকেলঘাটা যাবার
উদ্দেশে ছেড়ে আসে। দুপুরে কয়লার
ক্রেতা বশির আহমে¥দের নির্দেশ মতে
তারই মালিকানাধীন অন্য একটি জাহাজ
এমভি সংগ্রামসহ দুপুরে শেলা নদীর
জয়মনি বয়ায় অবস্থান নেয়। বিকালে
জোয়ারে জিয়ারাজ নৌযানটি বয়া
থেকে ছুটে গিয়ে নদীর ডুবো চরে আটকা
পড়ে। কার্গোটি উদ্ধারে মালিক পক্ষ
কোন পদক্ষেপ না নিলে রাত ৮টায়
লাইটারটির তলা ফেটে ডুবে যায়। এসময়
জাহাজে থাকা ১০ নাবিক সাঁতরিয়ে
কূলে উঠতে সক্ষম হয়। জয়মনি বয়া ভেঙে
ত্বরিতগতিতে ছেড়ে যায় সংগ্রাম
জাহাজটি। সরেজমিনে লাইটারটির
কর্মচারীদের দেখা মিললেও বুধবার
বিকাল পর্যন্ত মালিক পক্ষের কাউকে
দেখা যায় নি।তবে এ ঘটনার পর সকালে
বনবিভাগের তৎপরতা ছিলো চোখে পড়ার
মতো। রাত ১১টার দিকে ঘটনাস্থল
পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী
অফিসার মুহাম্মদ আলী প্রিন্স আর
দায়সারাভাবে দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন
করেন মংলা বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়াল
এডমিরাল রিয়াজ উদ্দিন আহম্মেদ।
লাইটার ডুবির ঘটনায় বনের তেমন কোন
ক্ষতি হবে না বুধবার সকালে এমন মন্তব্য
করেন সুন্দরবনের চাঁদপাই স্টেশন
কর্মকর্তা গাজী মতিউর রহমান। তবে
বিকালে বনের এক কোটি টাকা
সমপরিমাণ ক্ষতি হতে পারেÑ এমন
আশংকায় লাইটার মালিক আর চালককে
আসামী করে মংলা থানায় মামলা করেন
এ বন কর্মকর্তা।মঙ্গলবার রাতে লাইটার
ডুবির পর বুধবার সকালে মংলার জয়মনি
এলাকায় মানববন্ধন করে কয়েকটি
পরিবেশবাদী সংগঠন। এ সময় সুন্দরবন
রক্ষা জাতীয় কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য নুর
আলম শেখ অভিযোগ করেন, সরকারের
অদূরদর্শিতায় আর বন্দর কর্তৃপক্ষের
অব্যবস্থাপনায় এবং বনবিভাগের দায়িত্ব
অবহেলায় বারবার বন সংলগ্ন নদীতে
নৌযান ডুবির ঘটনা ঘটছে।
সংলগ্ন মংলা পশুর নদীতে ৫১০ মেঃ টন
কয়লা নিয়ে মঙ্গলবার রাতে ডুবে গেছে
একটি লাইটার জাহাজ। পরিবেশবাদী
সংগঠনগুলোর অভিযোগ সরকারের
অদূরদর্শিতা আর বন্দর কর্তৃপক্ষের
অব্যবস্থাপনার কারণে বারবার সুন্দরবন
সংলগ্ন নদ-নদীতে লাইটার আর ট্যাংকার
ডুবির ঘটনা ঘটছে। এতে সুন্দরবনের এক
কোটি টাকার ক্ষতি হতে পারে, এমন
আশংকায় ডুবে যাওয়া লাইটার
জাহাজটির মালিক আর চালককে আসামী
করে বুধবার বিকালে মংলা থানায়
মামলা করেছে বনবিভাগ। এর পর চালক
বুলু গাজীকে আটক করে পুলিশ।মংলা
বন্দরের হারবাড়িয়া এলাকায় অবস্থানরত
একটি জাহাজ থেকে মঙ্গলবার ভোরে
৫১০ মেট্রিক টন কয়লা বোঝাই করে
সাতক্ষীরা পাটকেলঘাটা যাবার
উদ্দেশে ছেড়ে আসে। দুপুরে কয়লার
ক্রেতা বশির আহমে¥দের নির্দেশ মতে
তারই মালিকানাধীন অন্য একটি জাহাজ
এমভি সংগ্রামসহ দুপুরে শেলা নদীর
জয়মনি বয়ায় অবস্থান নেয়। বিকালে
জোয়ারে জিয়ারাজ নৌযানটি বয়া
থেকে ছুটে গিয়ে নদীর ডুবো চরে আটকা
পড়ে। কার্গোটি উদ্ধারে মালিক পক্ষ
কোন পদক্ষেপ না নিলে রাত ৮টায়
লাইটারটির তলা ফেটে ডুবে যায়। এসময়
জাহাজে থাকা ১০ নাবিক সাঁতরিয়ে
কূলে উঠতে সক্ষম হয়। জয়মনি বয়া ভেঙে
ত্বরিতগতিতে ছেড়ে যায় সংগ্রাম
জাহাজটি। সরেজমিনে লাইটারটির
কর্মচারীদের দেখা মিললেও বুধবার
বিকাল পর্যন্ত মালিক পক্ষের কাউকে
দেখা যায় নি।তবে এ ঘটনার পর সকালে
বনবিভাগের তৎপরতা ছিলো চোখে পড়ার
মতো। রাত ১১টার দিকে ঘটনাস্থল
পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী
অফিসার মুহাম্মদ আলী প্রিন্স আর
দায়সারাভাবে দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন
করেন মংলা বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়াল
এডমিরাল রিয়াজ উদ্দিন আহম্মেদ।
লাইটার ডুবির ঘটনায় বনের তেমন কোন
ক্ষতি হবে না বুধবার সকালে এমন মন্তব্য
করেন সুন্দরবনের চাঁদপাই স্টেশন
কর্মকর্তা গাজী মতিউর রহমান। তবে
বিকালে বনের এক কোটি টাকা
সমপরিমাণ ক্ষতি হতে পারেÑ এমন
আশংকায় লাইটার মালিক আর চালককে
আসামী করে মংলা থানায় মামলা করেন
এ বন কর্মকর্তা।মঙ্গলবার রাতে লাইটার
ডুবির পর বুধবার সকালে মংলার জয়মনি
এলাকায় মানববন্ধন করে কয়েকটি
পরিবেশবাদী সংগঠন। এ সময় সুন্দরবন
রক্ষা জাতীয় কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য নুর
আলম শেখ অভিযোগ করেন, সরকারের
অদূরদর্শিতায় আর বন্দর কর্তৃপক্ষের
অব্যবস্থাপনায় এবং বনবিভাগের দায়িত্ব
অবহেলায় বারবার বন সংলগ্ন নদীতে
নৌযান ডুবির ঘটনা ঘটছে।