নির্বাচনে থাকার ঘোষণা দেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই চট্টগ্রামের সাতকানিয়া পৌর
সভায় বিএনপির মেয়র প্রার্থী রফিকুল আলমের প্রচারে হামলা হয়েছে।
সোমবার বিকালে এই হামলায় কমপক্ষে পাঁচজন নেতা-কর্মী আহত হন বলে দাবি
করেছেন বিএনপি নেতারা। সাতকানিয়ায় ধানের শীষ প্রতীকের
প্রার্থী রফিকুল রোববার চট্টগ্রাম নগরীতে এক সংবাদ সম্মেলনে ভোটের লড়াই থেকে
সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছিলেন। রোববার বেলা সাড়ে ১২টায় আবার সংবাদ
সম্মেলন করে রফিকুল ঘোষণা দেন, তিনি ভোটের লড়াইয়ে আছেন। তাকে আগের দিন
সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিতে বাধ্য করা হয়েছিল।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আসলাম চৌধুরী বলেন, রফিকুল আলম ও তার
ছেলেকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে চাপের মুখে তাকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর
ঘোষণা দিতে বাধ্য করা হয়েছিল। “কিন্তু আজ (সোমবার) তিনি নির্বাচনে
থাকার ঘোষণা দেন। এরপর আমি ও দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মাহবুবুর
রহমান শামীম সাতকানিয়ায় রফিকুলকে নিয়ে শেষদিনের প্রচারণায় যাই। বিকাল
৩টার দিকে সাতকানিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের কাছে কানু পুকুর পাড়ে হামলা হয়।”
আসলাম বলেন, বিদ্যালয়ের সামনে পথসভার পর তারা প্রচারপত্র বিলি করছিলেন। মেয়র
প্রার্থী রফিকুল হেঁটে গণসংযোগ করতে করতে সামনের দিকে এগিয়ে যান। পেছনে
তার ব্যক্তিগত গাড়িও ছিল। “মেয়র প্রার্থী কিছুদূর যাওয়ার পরই
অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সরকারদলীয় সন্ত্রাসীরা হামলা চালায়। তারা মেয়র প্রার্থীরা
গাড়িও ভাংচুর করে।” এই বিষয়ে সাতকানিয়া থানার ওসি মাহমুদুল
হাই বলেন, আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীর সমর্থক এবং বিএনপির মেয়র প্রার্থীর প্রচার
দল মুখোমুখি হয়ে গিয়েছিল। “এসময় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। ইট-
পাটকেলের আঘাতে কয়েকজন দলীয় কর্মী- সমর্থক আহত হয়। কাছাকাছি টহল পুলিশের দল
ছিল। দুয়েকজন পুলিশ সদস্যও ইটের আঘাত পেয়েছেন।” খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সেখানে
গিয়েছিল। কিন্তু তারা পৌঁছানোর আগেই উভয় পক্ষ সরে পড়ে বলে ওসি জানান।
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে হামলা হয়েছে বলে বিএনপি প্রার্থীর অভিযোগের
বিষয়ে পুলিশ কর্মকর্তা হাই বলেন, “আসলে আমাদের তো সহনশীলতা কম। তাই মুখোমুখি
হওয়ায় দৌড়াদৌড়ি হয়েছে।” ৩০ ডিসেম্বর দেশের ২৩৪টি পৌরসভার সঙ্গে
দক্ষিণ চট্টগ্রামের সাতকানিয়া পৌরসভায়ও ভোট হবে।
জামায়াতে ইসলামীর ‘ঘাঁটি’ হিসেবে পরিচিত সাতকানিয়া পৌরসভায় ধানের শীষ
প্রতীকের প্রার্থী রফিকুলের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ
জোবায়ের। জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী হলেন মো. ইউসুফ।
সভায় বিএনপির মেয়র প্রার্থী রফিকুল আলমের প্রচারে হামলা হয়েছে।
সোমবার বিকালে এই হামলায় কমপক্ষে পাঁচজন নেতা-কর্মী আহত হন বলে দাবি
করেছেন বিএনপি নেতারা। সাতকানিয়ায় ধানের শীষ প্রতীকের
প্রার্থী রফিকুল রোববার চট্টগ্রাম নগরীতে এক সংবাদ সম্মেলনে ভোটের লড়াই থেকে
সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছিলেন। রোববার বেলা সাড়ে ১২টায় আবার সংবাদ
সম্মেলন করে রফিকুল ঘোষণা দেন, তিনি ভোটের লড়াইয়ে আছেন। তাকে আগের দিন
সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিতে বাধ্য করা হয়েছিল।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আসলাম চৌধুরী বলেন, রফিকুল আলম ও তার
ছেলেকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে চাপের মুখে তাকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর
ঘোষণা দিতে বাধ্য করা হয়েছিল। “কিন্তু আজ (সোমবার) তিনি নির্বাচনে
থাকার ঘোষণা দেন। এরপর আমি ও দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মাহবুবুর
রহমান শামীম সাতকানিয়ায় রফিকুলকে নিয়ে শেষদিনের প্রচারণায় যাই। বিকাল
৩টার দিকে সাতকানিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের কাছে কানু পুকুর পাড়ে হামলা হয়।”
আসলাম বলেন, বিদ্যালয়ের সামনে পথসভার পর তারা প্রচারপত্র বিলি করছিলেন। মেয়র
প্রার্থী রফিকুল হেঁটে গণসংযোগ করতে করতে সামনের দিকে এগিয়ে যান। পেছনে
তার ব্যক্তিগত গাড়িও ছিল। “মেয়র প্রার্থী কিছুদূর যাওয়ার পরই
অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সরকারদলীয় সন্ত্রাসীরা হামলা চালায়। তারা মেয়র প্রার্থীরা
গাড়িও ভাংচুর করে।” এই বিষয়ে সাতকানিয়া থানার ওসি মাহমুদুল
হাই বলেন, আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীর সমর্থক এবং বিএনপির মেয়র প্রার্থীর প্রচার
দল মুখোমুখি হয়ে গিয়েছিল। “এসময় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। ইট-
পাটকেলের আঘাতে কয়েকজন দলীয় কর্মী- সমর্থক আহত হয়। কাছাকাছি টহল পুলিশের দল
ছিল। দুয়েকজন পুলিশ সদস্যও ইটের আঘাত পেয়েছেন।” খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সেখানে
গিয়েছিল। কিন্তু তারা পৌঁছানোর আগেই উভয় পক্ষ সরে পড়ে বলে ওসি জানান।
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে হামলা হয়েছে বলে বিএনপি প্রার্থীর অভিযোগের
বিষয়ে পুলিশ কর্মকর্তা হাই বলেন, “আসলে আমাদের তো সহনশীলতা কম। তাই মুখোমুখি
হওয়ায় দৌড়াদৌড়ি হয়েছে।” ৩০ ডিসেম্বর দেশের ২৩৪টি পৌরসভার সঙ্গে
দক্ষিণ চট্টগ্রামের সাতকানিয়া পৌরসভায়ও ভোট হবে।
জামায়াতে ইসলামীর ‘ঘাঁটি’ হিসেবে পরিচিত সাতকানিয়া পৌরসভায় ধানের শীষ
প্রতীকের প্রার্থী রফিকুলের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ
জোবায়ের। জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী হলেন মো. ইউসুফ।