ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার-এর সম্পাদক মাহ্ফুজ আনামের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ এনে দেশের তিন জেলায় আদালতে নালিশি আবেদন করা হয়েছে।
রোববার নেত্রকোণা, শরীয়তপুর ও জামালপুরে আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ সংগঠনের স্থানীয় কয়েকজন নেতা অভিযোগগুলো দায়ের করেছেন। আদালত এসব অভিযোগ আমলে নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন।
এছাড়া ওইসব মামলায় মাহ্ফুজুর রহমানের বিরুদ্ধে মানহানিরও অভিযোগ আনা হয়েছে।
এরমধ্যে শরীয়তপুরে দায়ের করা দু’টি মামলায় মাহফুজুর রহমানকে ৪ এপ্রিল সশরীরে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মামলার আরজিতে আদালতে বলা হয়, এক-এগারোর সময় আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করার হীন প্রচেষ্টায় একটি সংস্থার নির্দেশনা বাস্তবায়নে গণতন্ত্রবিরোধী শক্তিকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করার জন্য মাহ্ফুজ আনাম তাঁর সম্পাদিত পত্রিকায় মিথ্যা ও বিকৃত তথ্য প্রকাশ করেন, যা প্রত্যক্ষ রাষ্ট্রদ্রোহের শামিল।
এগুলোর মধ্যে নেত্রকোণার অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম আলমগীর কবীর শিপনের আদালতে দণ্ডবিধির ১২০ (ক) ও ১২৪ (ক) ধারায় মামলা করেন জেলা জজ আদালতের পিপি ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জিএম খান পাঠান বিমল।
আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে মামলার তদন্তের জন্য নেত্রকোণা মডেল থানার ওসিকে নির্দেশ দিয়ে ১৫ দিনের মধ্যে প্রাথমিক প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছেন।
জামালপুরে জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আদালতে দণ্ডবিধির ১২৩(ক) ও ১২৪(ক) ধারায় মামলা করেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জামাল আব্দুন নাসের।
বিচারক মাইনউদ্দীন সিদ্দিকী মামলা আমলে নিয়ে তদন্তের জন্য সদর থানার ওসিকে নির্দেশ দিয়েছেন। এছাড়া শরীয়তপুরের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আদালতে মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা করেন জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নুরুল আমিন কোতোয়াল, বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হাসিবুল ইসলাম মিঠু কোতোয়াল ও জাজিরা উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হানিফ মাদবর।
তিনটি মামলাতেই দণ্ডবিধির ৫০১, ৫০২ ও ১২৪(ক) ধারার অভিযোগ আনা হয়েছে। অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম মোর্শেদ আল মামুন ভুইয়া মামলা তিনটি আমলে নিয়ে এর মধ্যে দুই মামলায় মাহফুজ আনামকে সশরীরে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়ে সমন জারি করেন।
তবে আদালতে হাজির হওয়ার তারিখের বিষয়ে বিচারক সোমবার আদেশ দেবেন।
এর আগে গত ১১ ফেব্রুয়ারি ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে মাহ্ফুজ আনামের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে নালিশি আবেদন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর সহকারী সরকারি কৌঁসুলি মোস্তাফিজুর রহমান। আদালত এ মামলাটিতেও সরকারের অনুমোদন নিয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন।
রোববার নেত্রকোণা, শরীয়তপুর ও জামালপুরে আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ সংগঠনের স্থানীয় কয়েকজন নেতা অভিযোগগুলো দায়ের করেছেন। আদালত এসব অভিযোগ আমলে নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন।
এছাড়া ওইসব মামলায় মাহ্ফুজুর রহমানের বিরুদ্ধে মানহানিরও অভিযোগ আনা হয়েছে।
এরমধ্যে শরীয়তপুরে দায়ের করা দু’টি মামলায় মাহফুজুর রহমানকে ৪ এপ্রিল সশরীরে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মামলার আরজিতে আদালতে বলা হয়, এক-এগারোর সময় আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করার হীন প্রচেষ্টায় একটি সংস্থার নির্দেশনা বাস্তবায়নে গণতন্ত্রবিরোধী শক্তিকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করার জন্য মাহ্ফুজ আনাম তাঁর সম্পাদিত পত্রিকায় মিথ্যা ও বিকৃত তথ্য প্রকাশ করেন, যা প্রত্যক্ষ রাষ্ট্রদ্রোহের শামিল।
এগুলোর মধ্যে নেত্রকোণার অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম আলমগীর কবীর শিপনের আদালতে দণ্ডবিধির ১২০ (ক) ও ১২৪ (ক) ধারায় মামলা করেন জেলা জজ আদালতের পিপি ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জিএম খান পাঠান বিমল।
আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে মামলার তদন্তের জন্য নেত্রকোণা মডেল থানার ওসিকে নির্দেশ দিয়ে ১৫ দিনের মধ্যে প্রাথমিক প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছেন।
জামালপুরে জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আদালতে দণ্ডবিধির ১২৩(ক) ও ১২৪(ক) ধারায় মামলা করেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জামাল আব্দুন নাসের।
বিচারক মাইনউদ্দীন সিদ্দিকী মামলা আমলে নিয়ে তদন্তের জন্য সদর থানার ওসিকে নির্দেশ দিয়েছেন। এছাড়া শরীয়তপুরের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আদালতে মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা করেন জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নুরুল আমিন কোতোয়াল, বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হাসিবুল ইসলাম মিঠু কোতোয়াল ও জাজিরা উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হানিফ মাদবর।
তিনটি মামলাতেই দণ্ডবিধির ৫০১, ৫০২ ও ১২৪(ক) ধারার অভিযোগ আনা হয়েছে। অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম মোর্শেদ আল মামুন ভুইয়া মামলা তিনটি আমলে নিয়ে এর মধ্যে দুই মামলায় মাহফুজ আনামকে সশরীরে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়ে সমন জারি করেন।
তবে আদালতে হাজির হওয়ার তারিখের বিষয়ে বিচারক সোমবার আদেশ দেবেন।
এর আগে গত ১১ ফেব্রুয়ারি ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে মাহ্ফুজ আনামের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে নালিশি আবেদন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর সহকারী সরকারি কৌঁসুলি মোস্তাফিজুর রহমান। আদালত এ মামলাটিতেও সরকারের অনুমোদন নিয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন।