আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর মোহাম্মদ আলীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয় সূত্র বৃহস্পতিবার বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছে।
এর আগে শৃঙ্খলা ও আচরণবিধি ভঙ্গ এবং গুরুতর পেশাগত অসদাচরণের অভিযোগে মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইন মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠান চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু। গত রোববার আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের কাছে তিনি এ চিঠি পাঠান।
ট্রাইব্যুনালের কমপক্ষে চারজন কৌঁসুলি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, সম্প্রতি ময়মনসিংহ-৭ আসনের সাংসদ ও জাতীয় পার্টির নেতা এম এ হান্নানের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামিন দিতে ট্রাইব্যুনালের এক বিচারককে ঘুষের প্রস্তাব দেন মোহাম্মদ আলী। এ বিষয়টি জানতে পেরে মোহাম্মদ আলীকে সব মামলা থেকে প্রত্যাহার করেন চিফ প্রসিকিউটর।
বর্তমানে ট্রাইব্যুনালে ২০ জন প্রসিকিউটর রয়েছেন। তাঁরা মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন।
৪ ফেব্রুয়ারি চিফ প্রসিকিউটর এক অফিস আদেশের মাধ্যমে মোহাম্মদ আলীকে ট্রাইব্যুনালের মামলা পরিচালনা থেকে প্রত্যাহার করেন। ওই অফিস আদেশে বলা হয়, পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন কোনো মামলা পরিচালনার কাজে মোহাম্মদ আলী অংশ নিতে পারবেন না। জনস্বার্থে এ আদেশ দেওয়া হলো। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়।
এতে বলা হয়, ২০১৪ সালের ৭ মে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মোহাম্মদ আলীসহ ট্রাইব্যুনালের কয়েকজন প্রসিকিউটর নিম্ন আদালতে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা পরিচালনা করেন। এ ছাড়া ধামরাই থানার একটি মামলায় বিএনপি ও জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীদের জামিন করানোর জন্য তিনি আদালতে গিয়েছিলেন।
এর আগে শৃঙ্খলা ও আচরণবিধি ভঙ্গ এবং গুরুতর পেশাগত অসদাচরণের অভিযোগে মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইন মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠান চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু। গত রোববার আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের কাছে তিনি এ চিঠি পাঠান।
ট্রাইব্যুনালের কমপক্ষে চারজন কৌঁসুলি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, সম্প্রতি ময়মনসিংহ-৭ আসনের সাংসদ ও জাতীয় পার্টির নেতা এম এ হান্নানের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামিন দিতে ট্রাইব্যুনালের এক বিচারককে ঘুষের প্রস্তাব দেন মোহাম্মদ আলী। এ বিষয়টি জানতে পেরে মোহাম্মদ আলীকে সব মামলা থেকে প্রত্যাহার করেন চিফ প্রসিকিউটর।
বর্তমানে ট্রাইব্যুনালে ২০ জন প্রসিকিউটর রয়েছেন। তাঁরা মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন।
৪ ফেব্রুয়ারি চিফ প্রসিকিউটর এক অফিস আদেশের মাধ্যমে মোহাম্মদ আলীকে ট্রাইব্যুনালের মামলা পরিচালনা থেকে প্রত্যাহার করেন। ওই অফিস আদেশে বলা হয়, পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন কোনো মামলা পরিচালনার কাজে মোহাম্মদ আলী অংশ নিতে পারবেন না। জনস্বার্থে এ আদেশ দেওয়া হলো। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়।
এতে বলা হয়, ২০১৪ সালের ৭ মে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মোহাম্মদ আলীসহ ট্রাইব্যুনালের কয়েকজন প্রসিকিউটর নিম্ন আদালতে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা পরিচালনা করেন। এ ছাড়া ধামরাই থানার একটি মামলায় বিএনপি ও জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীদের জামিন করানোর জন্য তিনি আদালতে গিয়েছিলেন।