হবিগঞ্জের বাহুবলে চার শিশু হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃত তিন আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিচ্ছেন। সন্ধ্যা ৬.১৫ মিনিটে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত রুবেল মিয়া নামে এক আসামির জবানবন্দি চলছিল।
শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে হবিগঞ্জ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-১ কৌশিক আহম্মদ খন্দকারের আদালতে তাদের জবানবন্দি গ্রহণ করা হচ্ছে।
রুবেলের পরে আরজু মিয়া ও সিএনজি অটোরিকশা চালক বশিরের জবানবন্দি গ্রহণ করা হবে।
এ ব্যাপারে সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি মিজানুর রহমান জানান, রুবেল, আরজু মিয়া ও বশির হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ হত্যার রহস্য উন্মোচন হবে। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত সিএনজি অটোরিকশাটি ঘটনাস্থল বাহুবল উপজেলার সুন্দ্রাটেকি গ্রাম থেকে উদ্ধার করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার খেলতে গিয়ে নিখোঁজ হয় চার শিশু উপজেলার ভাদেশ্বর ইউনিয়নের সুন্দ্রাটিকি গ্রামের মো. ওয়াহিদ মিয়ার ছেলে জাকারিয়া আহমেদ শুভ (৮), তার চাচাত ভাই আব্দুল আজিজের ছেলে তাজেল মিয়া (১০) ও আবদাল মিয়ার ছেলে মনির মিয়া (৭) এবং তাদের প্রতিবেশী আব্দুল কাদিরের ছেলে ইসমাঈল হোসেন (১০)। বুধবার সকালে বালুচাপা অবস্থায় তাদের লাশ উদ্ধার করা হয়।
শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে হবিগঞ্জ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-১ কৌশিক আহম্মদ খন্দকারের আদালতে তাদের জবানবন্দি গ্রহণ করা হচ্ছে।
রুবেলের পরে আরজু মিয়া ও সিএনজি অটোরিকশা চালক বশিরের জবানবন্দি গ্রহণ করা হবে।
এ ব্যাপারে সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি মিজানুর রহমান জানান, রুবেল, আরজু মিয়া ও বশির হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ হত্যার রহস্য উন্মোচন হবে। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত সিএনজি অটোরিকশাটি ঘটনাস্থল বাহুবল উপজেলার সুন্দ্রাটেকি গ্রাম থেকে উদ্ধার করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার খেলতে গিয়ে নিখোঁজ হয় চার শিশু উপজেলার ভাদেশ্বর ইউনিয়নের সুন্দ্রাটিকি গ্রামের মো. ওয়াহিদ মিয়ার ছেলে জাকারিয়া আহমেদ শুভ (৮), তার চাচাত ভাই আব্দুল আজিজের ছেলে তাজেল মিয়া (১০) ও আবদাল মিয়ার ছেলে মনির মিয়া (৭) এবং তাদের প্রতিবেশী আব্দুল কাদিরের ছেলে ইসমাঈল হোসেন (১০)। বুধবার সকালে বালুচাপা অবস্থায় তাদের লাশ উদ্ধার করা হয়।