ঢাকাঃ রাজধানীর কদমতলী শনির আখড়ায় একটি টিনশেড বাসায় বাথরুমে জমে থাকা গ্যাস বিস্ফোরণে রুকাইয়া জাহান মৌমিতা (১৩) নামে এক স্কুলছাত্রী দগ্ধ হয়েছে। মৌমিতা স্থানীয় শেরেবাংলা আইডিয়াল স্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী।
রোববার (৯ এপ্রিল) দিবাগত রাত পৌনে ১টার দিকে শনির আখড়ায় এই ঘটনা ঘটে। গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় মৌমিতাকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
হাসপাতালে মৌমিতার মা জাকিয়া আক্তার লিপি জানান, তারা ওই বাসায় ভাড়া থাকেন। তিনি গৃহিণী আর মৌমিতার বাবা জাকির হোসেন লস্কর মুরগী ব্যবসায়ী। রাতে যখন তারা ঘুমিয়েছিলেন তখন বাথরুম থেকে হঠাৎ মৌমিতার চিৎকার শুনতে পান। বিছানা থেকে উঠে বাথরুমের সামনে গিয়ে দেখেন, মৌমিতার শরীরের জামাকাপড়ে আগুন জ্বলছে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি পানি ঢেলে শরীরের আগুন নেভান। আর তাদের চিৎকারে প্রতিবেশীরা এসে বাথরুমের আগুন নেভান। পরে মধ্য রাতেই তাকে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে ভর্তি করান। বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. এসএম আইউব হোসেন জানান, স্কুলছাত্রীর শরীরে ৮০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাকে ফিমেল এইচডিইউতে রাখা হয়েছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
রোববার (৯ এপ্রিল) দিবাগত রাত পৌনে ১টার দিকে শনির আখড়ায় এই ঘটনা ঘটে। গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় মৌমিতাকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
হাসপাতালে মৌমিতার মা জাকিয়া আক্তার লিপি জানান, তারা ওই বাসায় ভাড়া থাকেন। তিনি গৃহিণী আর মৌমিতার বাবা জাকির হোসেন লস্কর মুরগী ব্যবসায়ী। রাতে যখন তারা ঘুমিয়েছিলেন তখন বাথরুম থেকে হঠাৎ মৌমিতার চিৎকার শুনতে পান। বিছানা থেকে উঠে বাথরুমের সামনে গিয়ে দেখেন, মৌমিতার শরীরের জামাকাপড়ে আগুন জ্বলছে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি পানি ঢেলে শরীরের আগুন নেভান। আর তাদের চিৎকারে প্রতিবেশীরা এসে বাথরুমের আগুন নেভান। পরে মধ্য রাতেই তাকে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে ভর্তি করান। বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. এসএম আইউব হোসেন জানান, স্কুলছাত্রীর শরীরে ৮০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাকে ফিমেল এইচডিইউতে রাখা হয়েছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস