শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজার রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় অন্যত্রে সরানোর অপচেষ্টা করছে সরকার বলে দাবি করেছে বিএনপি।
মঙ্গলবার বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যলয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাড. রুহুল কবির রিজভী এ কথা বলেন।
রিজভী বলেন, ‘মহান স্বাধীনতার ঘোষক, সফল রাষ্ট্রনায়ক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী অন্যতম সেক্টর কমান্ডার, রণাঙ্গনের বীর মুক্তযোদ্ধা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের মাজার সরিয়ে দেয়ার চক্রান্ত অব্যাহত রেখেছে ভোটারবিহীন এ অবৈধ সরকার।
তিনি বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পেরেছি বিশ্বখ্যাত স্থপতি লুই আই কানের মূল নকশায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় কবরস্থানের জন্য কোনো জায়গা রাখা হয়নি এমন অজুহাতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজার সরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়।’
তিনি জানান, ‘এর আগে গত ২৯ মার্চ ভোটারবিহীন সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে জাতীয় সংসদে বৈঠক করে যুক্তরাস্ট্র থেকে লুই আই কানের মূল নক্শা আনার জন্য কমিটি গঠন করে সরকার।’
রিজভী বলেন, ‘স্পিকার জাতীয় সংসদকে জনস্বার্থে ও দেশের স্বার্থে বিতর্কের জায়গায় না রেখে প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করার একটি অডিটোরিয়ামে পরিণত করেছেন।’
তিনি আরো বলেন, ‘স্পিকারের পক্ষে গণতন্ত্রবিনাশী যেকোনো উদ্যোগই গ্রহণ করা সম্ভব। কারণ তাকে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিহিংসামূলক ইচ্ছাগুলোকে আমলে নিয়েই কাজ করতে হয়।’
জিয়ার মাজার সরানো নিয়ে সরকারের ষড়যন্ত্রের সূচনা ১৯৯৬ সালে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘'৯৬ সালে প্রথম ক্ষমতায় আসার পর বর্তমান সরকার সে সময় জিয়া উদ্যানের নাম পরিবর্তনই শুধু করেনি, শহীদ জিয়ার মাজারে যাওয়ার ক্রিসেন্ট লেকের ওপর থেকে বেইলি ব্রিজটিও সরিয়ে দিয়েছিল।’
‘এরপর ২০১৪ সালের ১৭ জুন একনেকের সভায় শেখ হাসিনা শহীদ জিয়াউর রহমানের মাজার অন্যত্র সরিয়ে নেয়ার ঘোষনা দেন,’ বলেন তিনি।
রিজভী বলেন, ‘জনপ্রিয়তাহীন, জনবিচ্ছিন্ন অবৈধ সরকার সম্পূর্ণ ঈর্ষান্বিত হয়ে মহান স্বাধীনতার ঘোষকের মাজার সরিয়ে দেয়ার চক্রান্ত করছে।’
তিনি বলে দাবি করে বলেন, ‘বাস্তবে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারটি সংসদ ভবন এলাকা থেকে অনেক দুরে অবস্থিত। মাজারের কারণে সংসদের কার্যক্রমের কোনো ক্ষতি হচ্ছে না। সম্পূর্ণ রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় জনবিচ্ছিন্ন এ সরকার মাজারটি অন্যত্রে সরানোর অপচেষ্টা করছে।’
রিজভী বলেন, ‘গণবিচ্ছিন্ন সরকার কখনোই সুষ্ঠভাবে দেশ পরিচালনা করতে পারে না। রাজকোষ থেকে টাকা পাচার, তনু হত্যা, বাঁশখালীতে পুলিশের নির্বিচার হত্যাকাণ্ড এবং ইউপি নির্বাচন নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের নজীরবিহীন খুনোখুনী আর ভোট ডাকাতি আড়াল করার জন্যই আবারো জিয়ার মাজার সরানোর ইস্যু সামনে নিয়ে আসা হয়েছে।’
ভোটারবিহীন এ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমন অপচেষ্টা করতেই পারেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কারণ স্বাধীনতা যুদ্ধে শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের কতটুকু অবদান ছিল তা জাতি জানে।’
রিজভী বলেন, ‘স্বাধীনতার পর শেখ হাসিনার বাবা বাংলাদেশের গণতন্ত্র হরণ করে একদলীয় বাকশাল কায়েম করেছিলেন। চারটি পত্রিকা রেখে সকল গণমাধ্যম বন্ধ করে নিয়ে মানুষের বাকস্বাধীনতা হরণ করেছিলেন। তাদের পারিবারিক দূর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতায় দেশে দূর্ভিক্ষ নেমে এসেছিল। না খেয়ে মারা গিয়েছিল লাখ লাখ মানুষ। আর শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান জীবনবাজী রেখে পরিবারের বিপদের কথা না ভেবে চট্রগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। যে ঘোষণা দেয়ার কথা ছিল রাজনৈতিক নেতৃত্বের।’
‘শহীদ জিয়া মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছেন যুদ্ধের ময়দানে থেকে। দীর্ঘ ৯ মাস পাকহানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে তিনি অগ্রণী ভুমিকা রেখেছেন,’ বলেন রিজভী
তিনি বলেন, ‘ জিয়া রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় গিয়ে বাকশাল বাতিল করে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন, বন্ধ গণমাধ্যম খুলে দিয়ে বাকস্বাধীনতা ফিরিয়ে দেন।’
‘জিয়াউর রহমান একটি তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে জাতিকে একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ উপহার দেন। অল্প দিনেই তিনি বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছিলেন,’ বলেন রিজভী।
জিয়াউর রহমানের বিশাল জনপ্রিয়তার প্রমাণ গিয়ে তিনি বলেন, ‘১৯৮১ সালে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান কতিপয় বিপথগামী সেনা কর্মকর্তাদের হাতে শহীদ হওয়ার পর তার জানাযায় অংশ নিয়েছিলেন কোটি মানুষ। কোটি কোটি মানুষের ভালবাসা ও তৎকালীন সরকারের সিদ্ধান্তেই শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে সেখানে সমাহিত করা হয়েছিল।’
তিনি বলেন, ‘ভোটারবিহীন প্রধানমন্ত্রীর শহীদ জিয়ার মাজার সহ্য না হবারই কথা। কারণ শেখ হাসিনা তার পিতার পথ অনুসরণ করে গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা জিয়ার মাজারকে টার্গেট করে প্রকারন্তরে এদেশে প্রতিশোধ আর প্রতিহিংসার ভয়াবহ বিস্তার ঘটিয়ে দেশকে বিভৎস নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন।
শহীদ জিয়ার মাজার কোটি কোটি জনগণের হৃদয়ে স্থান দখল করে আছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘জনগণ তাদের এই প্রিয় নেতার মাজার নিয়ে ছিনিমিনি খেলা কখনোই বরদাস্ত করবে না। শহীদ জিয়ার মাজার সরানোর উদ্যোগ দেশে এক ভয়াবহ পরিস্থিতির তৈরি করবে।’
সরকারের সকল অপচেষ্টাকে জনগণ তাদের জীবন দিয়ে প্রতিহত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন রিজভী।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ডা. জেড এম জাহিদ হোসেন, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাজিম উদ্দিন আলম, অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সালাম, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক খায়রুল কবির খোকন, সহ-দপ্তর সম্পাদক আব্দুল লতিফ জনি, আসাদুল করিম শাহীন, সহ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, নির্বাহী কমিটির সদস্য রফিক সিকদার, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, হেলেন জেরিন খান প্রমুখ।
মঙ্গলবার বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যলয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাড. রুহুল কবির রিজভী এ কথা বলেন।
রিজভী বলেন, ‘মহান স্বাধীনতার ঘোষক, সফল রাষ্ট্রনায়ক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী অন্যতম সেক্টর কমান্ডার, রণাঙ্গনের বীর মুক্তযোদ্ধা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের মাজার সরিয়ে দেয়ার চক্রান্ত অব্যাহত রেখেছে ভোটারবিহীন এ অবৈধ সরকার।
তিনি বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পেরেছি বিশ্বখ্যাত স্থপতি লুই আই কানের মূল নকশায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় কবরস্থানের জন্য কোনো জায়গা রাখা হয়নি এমন অজুহাতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজার সরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়।’
তিনি জানান, ‘এর আগে গত ২৯ মার্চ ভোটারবিহীন সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে জাতীয় সংসদে বৈঠক করে যুক্তরাস্ট্র থেকে লুই আই কানের মূল নক্শা আনার জন্য কমিটি গঠন করে সরকার।’
রিজভী বলেন, ‘স্পিকার জাতীয় সংসদকে জনস্বার্থে ও দেশের স্বার্থে বিতর্কের জায়গায় না রেখে প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করার একটি অডিটোরিয়ামে পরিণত করেছেন।’
তিনি আরো বলেন, ‘স্পিকারের পক্ষে গণতন্ত্রবিনাশী যেকোনো উদ্যোগই গ্রহণ করা সম্ভব। কারণ তাকে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিহিংসামূলক ইচ্ছাগুলোকে আমলে নিয়েই কাজ করতে হয়।’
জিয়ার মাজার সরানো নিয়ে সরকারের ষড়যন্ত্রের সূচনা ১৯৯৬ সালে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘'৯৬ সালে প্রথম ক্ষমতায় আসার পর বর্তমান সরকার সে সময় জিয়া উদ্যানের নাম পরিবর্তনই শুধু করেনি, শহীদ জিয়ার মাজারে যাওয়ার ক্রিসেন্ট লেকের ওপর থেকে বেইলি ব্রিজটিও সরিয়ে দিয়েছিল।’
‘এরপর ২০১৪ সালের ১৭ জুন একনেকের সভায় শেখ হাসিনা শহীদ জিয়াউর রহমানের মাজার অন্যত্র সরিয়ে নেয়ার ঘোষনা দেন,’ বলেন তিনি।
রিজভী বলেন, ‘জনপ্রিয়তাহীন, জনবিচ্ছিন্ন অবৈধ সরকার সম্পূর্ণ ঈর্ষান্বিত হয়ে মহান স্বাধীনতার ঘোষকের মাজার সরিয়ে দেয়ার চক্রান্ত করছে।’
তিনি বলে দাবি করে বলেন, ‘বাস্তবে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারটি সংসদ ভবন এলাকা থেকে অনেক দুরে অবস্থিত। মাজারের কারণে সংসদের কার্যক্রমের কোনো ক্ষতি হচ্ছে না। সম্পূর্ণ রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় জনবিচ্ছিন্ন এ সরকার মাজারটি অন্যত্রে সরানোর অপচেষ্টা করছে।’
রিজভী বলেন, ‘গণবিচ্ছিন্ন সরকার কখনোই সুষ্ঠভাবে দেশ পরিচালনা করতে পারে না। রাজকোষ থেকে টাকা পাচার, তনু হত্যা, বাঁশখালীতে পুলিশের নির্বিচার হত্যাকাণ্ড এবং ইউপি নির্বাচন নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের নজীরবিহীন খুনোখুনী আর ভোট ডাকাতি আড়াল করার জন্যই আবারো জিয়ার মাজার সরানোর ইস্যু সামনে নিয়ে আসা হয়েছে।’
ভোটারবিহীন এ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমন অপচেষ্টা করতেই পারেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কারণ স্বাধীনতা যুদ্ধে শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের কতটুকু অবদান ছিল তা জাতি জানে।’
রিজভী বলেন, ‘স্বাধীনতার পর শেখ হাসিনার বাবা বাংলাদেশের গণতন্ত্র হরণ করে একদলীয় বাকশাল কায়েম করেছিলেন। চারটি পত্রিকা রেখে সকল গণমাধ্যম বন্ধ করে নিয়ে মানুষের বাকস্বাধীনতা হরণ করেছিলেন। তাদের পারিবারিক দূর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতায় দেশে দূর্ভিক্ষ নেমে এসেছিল। না খেয়ে মারা গিয়েছিল লাখ লাখ মানুষ। আর শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান জীবনবাজী রেখে পরিবারের বিপদের কথা না ভেবে চট্রগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। যে ঘোষণা দেয়ার কথা ছিল রাজনৈতিক নেতৃত্বের।’
‘শহীদ জিয়া মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছেন যুদ্ধের ময়দানে থেকে। দীর্ঘ ৯ মাস পাকহানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে তিনি অগ্রণী ভুমিকা রেখেছেন,’ বলেন রিজভী
তিনি বলেন, ‘ জিয়া রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় গিয়ে বাকশাল বাতিল করে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন, বন্ধ গণমাধ্যম খুলে দিয়ে বাকস্বাধীনতা ফিরিয়ে দেন।’
‘জিয়াউর রহমান একটি তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে জাতিকে একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ উপহার দেন। অল্প দিনেই তিনি বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছিলেন,’ বলেন রিজভী।
জিয়াউর রহমানের বিশাল জনপ্রিয়তার প্রমাণ গিয়ে তিনি বলেন, ‘১৯৮১ সালে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান কতিপয় বিপথগামী সেনা কর্মকর্তাদের হাতে শহীদ হওয়ার পর তার জানাযায় অংশ নিয়েছিলেন কোটি মানুষ। কোটি কোটি মানুষের ভালবাসা ও তৎকালীন সরকারের সিদ্ধান্তেই শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে সেখানে সমাহিত করা হয়েছিল।’
তিনি বলেন, ‘ভোটারবিহীন প্রধানমন্ত্রীর শহীদ জিয়ার মাজার সহ্য না হবারই কথা। কারণ শেখ হাসিনা তার পিতার পথ অনুসরণ করে গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা জিয়ার মাজারকে টার্গেট করে প্রকারন্তরে এদেশে প্রতিশোধ আর প্রতিহিংসার ভয়াবহ বিস্তার ঘটিয়ে দেশকে বিভৎস নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন।
শহীদ জিয়ার মাজার কোটি কোটি জনগণের হৃদয়ে স্থান দখল করে আছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘জনগণ তাদের এই প্রিয় নেতার মাজার নিয়ে ছিনিমিনি খেলা কখনোই বরদাস্ত করবে না। শহীদ জিয়ার মাজার সরানোর উদ্যোগ দেশে এক ভয়াবহ পরিস্থিতির তৈরি করবে।’
সরকারের সকল অপচেষ্টাকে জনগণ তাদের জীবন দিয়ে প্রতিহত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন রিজভী।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ডা. জেড এম জাহিদ হোসেন, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাজিম উদ্দিন আলম, অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সালাম, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক খায়রুল কবির খোকন, সহ-দপ্তর সম্পাদক আব্দুল লতিফ জনি, আসাদুল করিম শাহীন, সহ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, নির্বাহী কমিটির সদস্য রফিক সিকদার, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, হেলেন জেরিন খান প্রমুখ।