কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে ৯টি লোহার দানবাক্স ৩ মাস ২৬ দিন পর শনিবার (১৭ আগস্ট) খোলা হয়েছে। এতে এবার রেকর্ড ২৮ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। প্রতিবারের মতো এবারও টাকার পাশাপাশি দানবাক্সে মিলেছে চিঠি। এবার পাওয়া এক চিঠিতে মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারীর সঙ্গে সাক্ষাতের মনোবাসনা ব্যক্ত করেছেন এক ব্যক্তি।
চিঠিতে নামপরিচয় বিহীন একজন লিখেছেন- ‘১২ বছর ধরে আমার এই কষ্ট শুধু কুফরি জ্বালা। যারা আমারে এই কষ্টে জ্বালায়ছে, আমি তোমার কাছে তাদের বিচার চাই না। বিনিময়ে আমার নামাজের সাওয়াব তাদেরকে দিয়ে দিও। আমি মানুষের ক্ষতি করতে চাই না। আমি শুধু তোমাকে চাই আল্লাহ। তুমি আমার আল্লাহ। আমার জীবনের ইসলামের নায়ক মিজানুর রহমান আজহারী। আল্লাহ আমার মরণের আগে মিজানুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাত চাই।’ এর আগে শনিবার (১৭ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৮টায় পাগলা মসজিদে ৯টি দানবাক্স খোলা হয়। দানবাক্সগুলো খুলে ২৮ বস্তা টাকা পাওয়া যায়। জেলা প্রশাসনের তথ্য মতে, ৩ মাস ২৬ দিন পর পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা হয়েছে। যেখানে ১২ জন ম্যাজিস্ট্রেট, ১৫ জন পুলিশ সদস্য ৯ জন আনসার সদস্য, ৭০ জন ব্যাংক কর্মকর্তা ও ৩০ জন সেনা দস্য উপস্থিত ছিলেন। গণনা কাজে ২৪৫ মাদরাসার শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছেন। দিনভর গণনা শেষে রাতে মোট টাকার পরিমাণ জানা যাবে। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
চিঠিতে নামপরিচয় বিহীন একজন লিখেছেন- ‘১২ বছর ধরে আমার এই কষ্ট শুধু কুফরি জ্বালা। যারা আমারে এই কষ্টে জ্বালায়ছে, আমি তোমার কাছে তাদের বিচার চাই না। বিনিময়ে আমার নামাজের সাওয়াব তাদেরকে দিয়ে দিও। আমি মানুষের ক্ষতি করতে চাই না। আমি শুধু তোমাকে চাই আল্লাহ। তুমি আমার আল্লাহ। আমার জীবনের ইসলামের নায়ক মিজানুর রহমান আজহারী। আল্লাহ আমার মরণের আগে মিজানুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাত চাই।’ এর আগে শনিবার (১৭ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৮টায় পাগলা মসজিদে ৯টি দানবাক্স খোলা হয়। দানবাক্সগুলো খুলে ২৮ বস্তা টাকা পাওয়া যায়। জেলা প্রশাসনের তথ্য মতে, ৩ মাস ২৬ দিন পর পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা হয়েছে। যেখানে ১২ জন ম্যাজিস্ট্রেট, ১৫ জন পুলিশ সদস্য ৯ জন আনসার সদস্য, ৭০ জন ব্যাংক কর্মকর্তা ও ৩০ জন সেনা দস্য উপস্থিত ছিলেন। গণনা কাজে ২৪৫ মাদরাসার শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছেন। দিনভর গণনা শেষে রাতে মোট টাকার পরিমাণ জানা যাবে। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস