অবশেষে সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা রওশন এরশাদকে জাতীয় পার্টির জ্যেষ্ঠ কো-চেয়ারম্যান তথা এক নম্বর কো-চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
বুধবার পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এ নিয়োগ দেন। নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি তিনি রংপুরে ঘোষণাও দেন। তবে বৃহস্পতিবার দলের চেয়ারম্যানের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে গণমাধ্যমকে জানানো হবে।
এদিকে, রওশন এরশাদকে জ্যেষ্ঠ কো-চেয়ারম্যান নিয়োগের বিষয়টি স্বীকার করেছেন এরশাদের প্রেস অ্যান্ড পলিটিক্যাল সেক্রেটারি সুনীল শুভরায়।
তিনি বলেন, স্যার বিরোধীদলীয় নেতাকে জ্যেষ্ঠ কো-চেয়ারম্যান নিয়োগ দিয়েছেন। এটি এক নম্বর কো চেয়ারম্যান কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান মানে তো এক নম্বর কো-চেয়ারম্যানই। তবে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তাকে ‘জ্যেষ্ঠ কো-চেয়ারম্যান’ নিয়োগের কথা বলা হবে বলেও জানান তিনি।
জাতীয় পার্টির অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে একদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একা বৈঠক করেন রওশন এরশাদ। দলের কাউন্সিল, জাতীয় পার্টির ভাঙন রোধ, সব কিছু মিলিয়ে রওশনকে পার্টির কো-চেয়ারম্যান ঘোষণা দিয়েছেন হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ।
সূত্র জানান, জি এম কাদেরকে কো-চেয়ারম্যান নিয়োগের পর থেকে রওশনপন্থিদের দাবি ছিল রওশন এরশাদকে পার্টির এক নম্বর কো-চেয়ারম্যান করা। এ নিয়ে তারা এতদিন এরশাদের সব কর্মসূচি বর্জন করে আসছিলেন। কো-চেয়ারম্যান না করলে কাউন্সিল করতে না দেওয়াসহ পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন।
বুধবার পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এ নিয়োগ দেন। নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি তিনি রংপুরে ঘোষণাও দেন। তবে বৃহস্পতিবার দলের চেয়ারম্যানের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে গণমাধ্যমকে জানানো হবে।
এদিকে, রওশন এরশাদকে জ্যেষ্ঠ কো-চেয়ারম্যান নিয়োগের বিষয়টি স্বীকার করেছেন এরশাদের প্রেস অ্যান্ড পলিটিক্যাল সেক্রেটারি সুনীল শুভরায়।
তিনি বলেন, স্যার বিরোধীদলীয় নেতাকে জ্যেষ্ঠ কো-চেয়ারম্যান নিয়োগ দিয়েছেন। এটি এক নম্বর কো চেয়ারম্যান কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান মানে তো এক নম্বর কো-চেয়ারম্যানই। তবে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তাকে ‘জ্যেষ্ঠ কো-চেয়ারম্যান’ নিয়োগের কথা বলা হবে বলেও জানান তিনি।
জাতীয় পার্টির অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে একদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একা বৈঠক করেন রওশন এরশাদ। দলের কাউন্সিল, জাতীয় পার্টির ভাঙন রোধ, সব কিছু মিলিয়ে রওশনকে পার্টির কো-চেয়ারম্যান ঘোষণা দিয়েছেন হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ।
সূত্র জানান, জি এম কাদেরকে কো-চেয়ারম্যান নিয়োগের পর থেকে রওশনপন্থিদের দাবি ছিল রওশন এরশাদকে পার্টির এক নম্বর কো-চেয়ারম্যান করা। এ নিয়ে তারা এতদিন এরশাদের সব কর্মসূচি বর্জন করে আসছিলেন। কো-চেয়ারম্যান না করলে কাউন্সিল করতে না দেওয়াসহ পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন।